শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

Call

অবশ্যই,এটা ইসলামের দৃষ্টিতে পাপ কাজ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হ্যাঁ আপনার যিনার গুনাহ হবে. আল্লাহর কাছে তওবা করুন. যে জীবনে আর কখনো. এমন কাজ করবোনা. আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হ্যা অবশ্যই হবে। কেননা আপনার করা কাজটি যিনা করা হয়েছে। 


আরবি ভাষায়, ইগতিসাব (বলপূর্বক কোন কিছু আদায় করা) বা জিনা-আল-জিবর শব্দটি ধর্ষণ অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইসলাম ধর্ষণ বা বলপূর্বক যৌন হয়রানিকে অনুমোদন করে না।


নিচে কিছু ঘটনা দেয়া হলোঃ 

আলকামা তাঁর পিতা ওয়াযেল থেকে বর্ণনা করেন যে, নরী করীম (সা) এর যুগে জনৈক মহিলা সালাত আদায়ের জন্য গমনকালে পথিমধ্যে তার সাথে একজন পুরুষের দেখা হলে, সে ব্যক্তি জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করে। সে মহিলা চিৎকার দিলে, তার পাশ দিয়ে গমনকালে জনৈক ব্যক্তি এর কারণ জানতে চায়। তখন সে মহিলা বলেঃ অমুক ব্যক্তি আমার সাথে এরূপ অপকর্ম করেছে। পরে তার পাশ দিয়ে মুহাজিরদের একটি দল গমনকালে সে মহিলা তাদের বলেঃ অমুক ব্যক্তি আমার সাথে এরূপ কাজ করেছে। তারপর তারা গিয়ে এক ব্যক্তিকে ধরে আনে, যার সম্পর্কে তাদের ধারণা ছিল যে, সে-ই এরূপ করেছে। এরপর তারা সে ব্যক্তিকে উক্ত মহিলার কাছে উপস্থিত করলে, সেও বলেঃ হ্যাঁ। এই ব্যক্তিই এ অপকর্ম করেছে। তখন তাঁরা সে ব্যক্তিকে রাসূলুল্লাহ এর নিকট নিয়ে যায়। নবী করীম (সা) যখন সে ব্যক্তির উপর শরীআতের নির্দেশ জারী করার মনস্থ করেন, তখন মহিলার সাথে অপকর্মকারী ব্যক্তি দাঁড়িয়ে যায় এবং বলেঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ ! আমি এই অপকর্ম করেছি। তখন নবী করীম (সা) সে মহিলাকে বলেনঃ তুমি চলে যাও, আল্লাহ তোমার অপরাধ মাফ করে দিয়েছেন। এরপর তিনি (সা) ভুলভাবে ধরে আনা লোকটির সাথে উত্তম ব্যবহার করেন এবং ধর্ষক ব্যক্তিটির জন্য বলেনঃ একে পাথর মেরে হত্যা কর। [২৬] তিনি (সা) আরও বলেনঃ[২৭] লোকটি এমন তাওবা করেছে যে, সমস্ত মদীনাবাসী এরূপ তাওবা করলে, তা কবূল হতো।

মালিক নাফির কাছ থেকে আমাকে বর্ণনা করেন যে, খুমুসের ক্রীতদাসদের তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে একজন ক্রীতদাস নিযুক্ত ছিল এবং সে একজন কৃতদাসীর উপর ঐ নারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বল প্রয়োগ করল এবং তাঁর সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত হল। ওমর ইবনুল খাত্তাব তাকে চাবুকপেটা করলেন এবং তাকে বহিষ্কার করলেন, এবং তিনি দাসীটিকে চাবুকপেটা করলেন না কারণ ঐ নারীর উপর বল প্রয়োগ করে জোর খাটান হয়েছিল।

মালিক শিহাবের কাছ থেকে আমাকে বর্ণনা করেন যে আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান ধর্ষণের একটি বিচারে রায় দিলেন যে ধর্ষককে ধর্ষিত মহিলার জন্য মোহর দিতে হবে। ইয়াহিয়া বললেন যে তিনি মালিককে বলতে শুনেছেন, "আমাদের সম্প্রদায় যা করা হয় একজন পুরুষকে যে একজন নারীকে ধর্ষণ করে, হোক সে কুমারী বা অকুমারী, যদি সে মুক্ত হয়, তাহলে অবশ্যই ঐ পুরুষকে ঐ মহিলার জন্য মহিলাটির চাহিদা অনুযায়ী মোহর দিতে হবে। যদি সে একজন দাসী হয়, তাহলে অবশ্যই ঐ নারীকে এমন সমতুল্য কিছু দিতে হবে যা তাঁর অপমানিত মূল্যকে লাঘব করে। এরকম মামলায় হদ বা হুদুদ শাস্তি প্রয়োগ করা হবে, এবং ধর্ষিত মহিলাটির উপর কোন শাস্তি প্রয়োগ করা হবে না। যদি ধর্ষকটি একজন কৃতদাস হয়, তাহলে উক্ত দ্বায় তাঁর মালিকের উপর বর্তাবে যদি না ঐ মালিক ঐ ক্রীতদাসটিকে আদালতের কাছে অর্পণ করে।"

আল-মুয়াত্তা


তথ্যসুত্রঃ যিনা


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হ্যাঁ এটা ইসলামের দৃষ্টিতে পাপ কাজ।আপনি আল্লহর কাছে তওবা করে বলুন যে জীবনে আর কখনো এমন কাজ করবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MdAbuSaeed

Call

তোকে তো ফাঁসিতে ঝুলানো উচিত। তোর প্রতি যারা সমবেদনা দেখায়, তাদেরও শাস্তি দেওয়া দরকার

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ইসলামের দৃষ্টি থেকে না দেখলেও আপনি খুবই খারাপ একজন মানুষ।যদিও আপনার এই প্রশ্নটা কেমন জানি মিথ্যা মনে হচ্ছে।ইসলামের দৃষ্টি থেকে দেখলেও এটা খুব খারাপ এবং গুণাহের কাজ।আর আপনি বখাটে ছেলেদের সঙ্গে না মিশে ভাল ছেলেদের সাথে মিশুন এবং ভাল হয়ে যান।কথায় আছে,'সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস,অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ।' 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ