সবারও ভদ্র কাম্য, কিন্তু সেটা আগে থেকেই
তো নিশ্চিত হওয়ার উপায় নেই। তবে
বুঝার উপায় আছে,
বিয়ের আগে নিজের মনে খুত খুতে ভাব
নিলে বুঝা যাবেনা যে মেয়েটি ভদ্র কিনা।
সেটি আপনাকে বুঝে নিতে হবে
রূপ-সৌন্দর্য, ধন-সম্পদ, বংশমর্যাদা ও ধর্মভীরুতা- বৈবাহিক ক্ষেত্রে এ চারটি গুণের ওপর ভিত্তি করেই মূলত একটি নারীকে মূল্যায়ন করা হয় আবহমানকাল থেকেই। যেমনটি
হাদিসে ও আছে, তুমি ধার্মিক দেখে বিবাহ কর
তাই দেখুন, মেয়েটি মাদ্রাসা পড়াশোনা
করে কিনা, ইসলাম সম্পর্কে কেমন, সেটি
মেয়েটি দেখতে গেলে পরিক্ষা ও নিতে পারেন
দেখতেও পারেন, এই বিষয় কোন নিষেধ নেই।
মানুষের জীবনের প্রতিটি বিষয় ও দিকের মতো বিবাহ
নির্বাচনের শর্ত এবং মৌলিক গুণাবলী
বাতিয়ে সর্তক করেছে প্রতিটি বিবাহযোহগ্য আগ্রহী পুরুষকে। বরপক্ষের প্রতি রাসুলুল্লাহ (সা.) -এর দিকনির্দেশনার প্রতি আমরা তাকালে দেখতে পাব সেখানে তিনি ধর্মপরায়ণ নারী নির্বাচনের পরামর্শ দিয়েছেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেন যে, রূপ-সৌন্দর্য, ধন-সম্পদ, বংশমর্যাদা ও ধর্মভীরুতা- সাধারণত এ চার গুণের দিকে লক্ষ করে কোনো নারীকে বিয়ে করা হয়।
শ্তুমি ধার্মিককে গ্রহণ করে সাফল্যমণ্ডিত হও। আর নিরুৎসাহিত হইও না। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই হাদিসে স্বাভাবিক অবস্থার প্রতি খেয়াল করে কনের সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ ধর্মপরায়ণতাকে সবশেষে উল্লেখ করেছেন।
কিন্তু এর পরের মেয়ে টি কতটুকু ভাল চলবে
মানবে, তা নির্ভর করবে আপনার উপর!!???
আপনি কেমন???
কারন একটি খারাপ মানুষ কে সম্পুর্ন ভাল
বানিয়ে ফেলা যায়, সত্ সঙ্গ থাকলে!!!!
বংশ ভাল বুঝায় উপায়, সেটি সবারই কোন
না কো উপাধী থাকে, যেটার সুনাম সবাই
ধরে রাখতে চেষ্টা করে, মোল্লা বংশ কাজী
বংশ, কোন গ্রামের মানুষ কে জিজ্ঞাসা
করলে বলে অমুক বংশ খুব ভাল।
পরিশেষে আবার ও
কিন্তু এর পরের মেয়ে টি কতটুকু ভাল চলবে
মানবে, তা নির্ভর করবে আপনার উপর!!???
আপনি কেমন???
কারন একটি খারাপ মানুষ কে সম্পুর্ন ভাল
বানিয়ে ফেলা যায়, সত্ সঙ্গ থাকলে!!!!