পুরুষদের টেস্টিস্টে নিয়মিতই বীর্য উত্পাদন হয়, স্বাভাবিক ভাবেই এতো বীর্য উত্পাদনের ফলে বীর্যথলী পরিপূর্ণ হয়ে যায়। তখন বাড়তি বীর্য স্বপ্নদোষে মাধ্যমে বের করে হয়ে যায়, এটা ন্যাচারাল। মাসে 6-7 বার স্বপ্নদোষ হওয়া শরীরের জন্য উপকারী।
আপনি নিজে মনে করতেছেন আপনার পেনিস দুর্বল, কিন্তু বাস্তবতা হলো এটা আপনার মনের দুর্বলতা।
পৃথিবীর সবচেয়ে যৌন উত্তেজক ঔষধ ভায়াগ্রা সেবন করলেও পেনিস নিজ থেকে দাড়াবেনা। ততক্ষণ পর্যন্ত পেনিস দাড়াবেনা যতক্ষণ পর্যন্ত নিজ মন থেকে সেক্সুয়াল ভাবনা না আসে এবং সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স না করবেন। (সেক্সুয়াল ভাবনা এবং সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সের ক্ষেত্রে পেনিস উত্তেজিত হবে) যদি না হয়, তাহলে কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখতে হবে, মানসিক চাপ/ টেনশন থেকে দুরে থাকবেন। মানসিক টেনশন যৌন জীবন কে স্থবির করে দেয়। আপনি আরো প্রয়োজনীয় পরামর্শের জন্য একজন রেজিস্টার্ড যৌন ডাক্তার অথবা একজন ইউরোলোজিস্ট ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন।
1) রাতে একের অধিক সহবাসে পরের দিন একটা ইমার্জেন্সি পিল সেবন করলে আর রিস্ক নাই।
2) 3 দিন পর নয়, 2 দিন পর তৃতীয় রাতেই সহবাস শেষে অবশ্যই ইমার্জেন্সি পিল সেবন করে নিতে হবে, তাহলে আর রিস্ক থাকবেনা। (কোনো ক্রমেই 72 ঘন্টা পার করা যাবেনা়)
72 ঘন্টার পেরিয়ে গেলে ইমার্জেন্সি পিল ইমকন বা নরপিল কাজ করবেনাঃ এক্ষেত্রে ইমার্জেন্সি পিল "পিউলি" সেবন করতে হবে, এটা 120 ঘন্টা পর্যন্ত কার্যকর।
বিঃদ্রঃ পিল সেবনের পর আর নিরাপদ কোনো সময় নাই। অর্থাত পিল সেবনের পর সহবাস করবেন না।
উল্লেখ্যঃ নবদম্পতিদের ইমার্জেন্সি পিল সেবন করা উচিৎ নয়।
নাকে অ্যালার্জি/রাইনাইটিস পলিপস,সাইনাস ইনফেকশন, টিউমার, ইনফ্লামেশন সহ প্রায় 40 এর ও অধিক কারণ আছে, যার ফলে ঘ্রাণ শক্তি হারিয়ে যেতে পারে। নাকে ঘ্রাণ বা গন্ধ পাওয়া যায় অলফেক্টরি নামক নার্ভের মাধ্যমে। কোনো কারণে এই নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ঘ্রাণ শুন্য হতে পারে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সমস্যা ডায়গনোসিস করে যথাযথ চিকিত্সার মাধ্যমে ঘ্রাণ শক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব হতে পারে। একজন নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ পাশাপাশি একজন নিউরোলোজিস্ট পরামর্শ গ্রহন করতে পারেন।
অরুচি কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ।
গ্যাস্ট্রিক, আলসার, জ্বর, পেটে কৃমি হলে, ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, অন্ত্রের সংক্রমণ, পেটের, নানা সমস্যা, জিহ্বা প্রদাহ, জিহ্বার উপরে উপস্থিত প্যাপিলা ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়া, মুখের ঘা, প্রদাহ, রক্তশূন্যতা, আয়রনের অভাব, মুখ ও দাঁতের অযত্ন ভিটামিন বি ও জিংকের অভাবে অরুচি দেখা দিতে পারে। এছাড়াও লিভারে, মানসিক চাপ যেমন বিষণ্ণতায় সমস্যায় রুচি কমে যায়। একজন রেজিস্টার্ড চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে পারেন।
21 বছর বয়সে সাধারণত স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার কোনো জটিল সমস্যা নয়, এই বয়সে সাধারণ বিষন্নতা, দূষণ পরিবেশে বসবাস করা, সঠিক খাদ্যভ্যাস, বা খাবারে যথেষ্ট পুষ্টি না থাকা, শরীর চর্চা না করা, ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, ধুমপান করা সব নানা কারণে স্মৃতি শক্তি কমে যেতে পারে, প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খাবেন, ব্যায়াম করবেন, মানসিক চাপ দুরে রাখবেন, সামুদ্রিক মাছের তেলে ওমেগা ৩ ফ্যাট আছে, যা মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী। চিনাবাদাম ও কাজুবাদামে আছে মেগা ৩, ওমেগা ৬ ফ্যাট, ভিটামিন বি ৬ এবং ভিটামিন ই, ডিম, এগুলো খাবার তালিকায় রাখবেন। মধু ও দারুচিনি স্নায়ুকে শিথিল করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
প্রয়োজনে একজন নিউরোলোজিস্ট ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী Vitamin b12 পরীক্ষা করে নিবেন, এবং প্রয়োজনীয় চিকিত্সা নিতে পারেন। ভিটামিন বি১২ কমে গেলেও মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা, স্মৃতিশক্তি কমে যেতে পারে।