সুদ ও ঘুষ পরিচয়ঃসুদ ফাসি শব্দ । এর আরবি অর্থ প্রতি শব্দ রিবা কাউকে প্রদত ঋণের মুল পরিমাণের উপর অতিরিক্ত আদায় করাকে রিবা বা সুদ বলা হয় । মহানবী (সঃ) এর আবিভাবকালে এটি এক ধরনের ব্যবসায়ে রুপসনতি হয়েছিল। আরব সহ বিশ্বে অনেক সমাজে এ প্রথা প্রচলিত ছিল। যার ফলে ধনী আরও ধনী হতো আর গড়িব আরু গড়িব হয়ে যেত। এটা ছিল শোঘণের নামান্ত। তাই ইসলাম এটাকে হারাম ঘোষণা করে রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন যে ঋণ কোনো লাভ নিয়ে আসে তাই রিবা সুদ পরিচয় ঘুষ অথ উৎকোচ সাভাবিক প্রাপ্যর পরও অসদুপায়ে অতিরিক্ত সমপদ বা সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করাকে ঘুষ বলে। কোনো প্রতিষ্ঠানে কমকতা কমকতা কমচারী তাদের কাজে জন্য নিদিষ্ট বেতন ভাতা পায়। কিনতু তারা যদি ঐ কাজে জন্য অন্যয়ভাবে আরও বেশি কিছু গ্রহণ করে তা হলো ঘোষ। সুদ ও ঘুষ অত্যনত জগন্য অপরাধ রাসুলুল্লাহ বলেছেন ষুষ প্রদানকারী ও ঘুষ গ্রহণ উভয়ের উপর আল্লাহ অভিসম্পাত সুদ ও ঘুষ লেনদেন করার পরিণত অত্যনত ভয়াবহ। এর ফলে মানুষ আল্লাহ তালার শাস্তি যোগ্যন হয়ে যায়
সুদ হলো কোনো টাকাকে চক্রাকারে বৃদ্ধি করা।আর ঘুষ হলো কোনো উচ্চপদস্থ বা দায়িত্বশীল পদের লোকের হারাম অর্থ গ্রহণ করা। সুদ একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার ওপর ধরা হয়।এতে তা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পায়।এর উদ্দেশ্য হলো টাকা বৃদ্ধি করা। আর ঘুষ সাধারণত এককালীন হয়ে থাকে।এর উদ্দেশ্য বা যে কারণে এটি দেওয়া হয় তা হলো অবৈধ কাজ হাসিল করা। তবে দুটো বিষয়ই অত্যন্ত গর্হিত কাজ।