১-১০০ বা ৪-৪০০ এরকম কোনো বিধি-নিষেধ আছে কি?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Habib96

Call

না, এমন কোন বিধান নেই৷ একজন ব্যাক্তি প্রয়োজনে একাধিক বিয়ে করতে পারেন (সমতা বিধানের শর্ত পূরন সাপেক্ষে)৷ তবে এক সঙ্গে সর্বোচ্চ চার জন স্ত্রী রাখা বৈধ৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পারবেন তবে একসাথে না। একসাথে চারজন পারবেন। চারজনের মধ্যে একজন মৃত্যুবরণ করলে আবার আরেকটি বিবাহ করবেন এইভাবে যতটা খুশি বিবাহ করতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Milon_khan

Call

উত্তরঃ একজন পুরুষ সর্বচ্চ তিনটি বিবাহ করতে পারবে যদি সে তাদের চাহিদা গুলি পূরণ করতে পারে ধন্যবাদ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

না এরকন এতো সংখ্যক বিবাহ ইসলামে বৈধ নেই। ইসলামে চারটি বিয়ের বৈধতা আছে যেমন 

বহুবিবাহ প্রসঙ্গে কুরানের ৪ নং সুরার ৩ নং আয়াতে বলা হয়েছে

"আর যদি তোমাদের এ আশঙ্কা থাকে, যে তোমরা এতিম (মহিলা)-দের সাথে ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে সাধারণ নারীদের মাঝ থেকে তোমাদের যাঁদের ভাল লাগে, তাঁদের দুইজন, তিনজন কিংবা চারজনকে বিয়ে করে নাও। কিন্তু যদি তোমাদের এই ভয় হয়, যে তোমরা ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে তোমাদের জন্য একজনই যথেষ্ট। কিংবা যে তোমাদের ডান হাতের অধিকারভূক্ত; তাঁকেই যথেষ্ট মনে করে নাও। সীমালঙ্ঘন থেকে বেঁচে থাকার জন্য এটাই হচ্ছে সহজতর পন্থা।"

কুরান, সুরা ৪ (আন নিসা), ৩য় আয়াত[১]


উপরোক্ত আয়াত থেকে জানা যায়  ইসলামে ১০০-৪০০ বিয়ের ব্যাপারে অনুমতি দেয়নি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কোনো মুসলমান ইচ্ছা করলে একের অধিক কিন্ত চারের বেশি বিয়ে করতে পারবে না। তাতে শর্ত হলো তাকে তার স্ত্রীদের মাঝে সুবিচার অর্থাৎ একই রকম ভালবাসা, খাদ্য, বস্ত্র দিতে হবে এবং তাদের একের উপর অপরকে প্রাধান্য দেওয়া চলবে না। আর যে একাধিক বিয়ে করতে ইচ্ছুক কিন্তু তার মনে হচ্ছে তার স্ত্রীদের মাঝে সুবিচার বা সমতা রাখতে পারবে না তাহলে তাকে একটি বিয়েতেই সন্তুষ্ট থাকতে বলা হচ্ছে। স্ত্রীদের মাঝে সুবিচার করা নিশ্চয় কঠিন কাজ। আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সাবধান করে বলেছেন, তোমরা যতই আগ্রহ রাখো না কেন, তোমাদের স্ত্রীদের প্রতি সমান ব্যবহার করতে কখনো সক্ষম হবে না। ইসলামে চারটি বিবাহ করা বৈধ কিন্তু একটি বিবাহ করতে উপদেশ দেওয়া হয়েছে এবং বহু বিবাহে ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে। যেমন আল্লাহ বলেন, তোমরা এক জনের প্রতি সম্পূর্ণরূপে ঝুঁকে পর না ও অপরকে 'অপর স্ত্রীকে' ঝুলন্ত অবস্হায় রেখে দিও না। এ ব্যপারে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তির দুই জন স্ত্রী আছে, কিন্তু তার মধ্যে এক জনের দিকে ঝুঁকে যায়, এরূপ ব্যক্তি কিয়ামতের দিন অর্ধদেহ ধসা অবস্থায় উপস্থিত হবে। (আহমেদ ২/৩৪৭ আসবে সুনান, হাকিম ২/১৮৬ ইবনে হিব্বান ৪১৯) বলা হয়ে থাকে যে, ইসলাম বহু বিবাহ বৈধ করেছে। আসলে ইসলাম বহু বিবাহের একটা সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে, যে কেউ চারটির বেশি বিবাহ করতে পারবে না। কোরআনের বানীঃ তোমরা' বিয়ে করবে নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে, দুই, তিন বা চার; আর যদি আশংকা কর যে সুবিচার করতে পারবে না তবে একজনকেই বা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীকেই গ্রহণ কর। (নিসাঃ ৩) আলোচ্য আয়াতে একাধিক অর্থাৎ চারজন স্ত্রী গ্রহণ করার সুযোগ অবশ্য দেয়া হয়েছে, অন্যদিকে এই চার পর্যন্ত কথাটি আরোপ করে তার উর্ধ্ব সংখ্যক কোন স্ত্রী গ্রহণ করতে পারবে না বরং তা হবে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ -তাও ব্যক্ত করে দিয়েছে। ইসলাম পূর্ব যুগে কারও কারও দশটি পর্যন্ত স্ত্রী থাকত। ইসলাম এটাকে চারের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে। কায়েস ইবন হারেস বলেন, আমি যখন ইসলাম গ্রহণ করি তখন আমার স্ত্রী সংখ্যা ছিল আট। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে আসলে তিনি আমাকে বললেন, এর মধ্য থেকে চারটি গ্রহণ করে নাও। (ইবন মাজাহ ১৯৫২, ১৯৫৩)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

একজন কে বিয়ে করা ফরজ। আরও তিনজনকে বিয়ে করার অনুমতি দিয়েছে ইসলাম। কিন্তু তোমার সামর্থ্য না থাকে তবে বিয়ে করতে পারবে না। মোট ৪ জন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসলাম পুরুষকে শর্তসাপেক্ষে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের সুযোগ দিয়েছে। তবে এর লাগামহীন অনুমতি দেওয়া হয়নি, বরং মানুষের সামর্থ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যতা রক্ষা করে এর সংখ্যা একসঙ্গে চারজনে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে। তাই কেউ যদি সব স্ত্রীর ওপর সমান অধিকার রক্ষা করার প্রতি আস্থাশীল হয়, তাহলে তার জন্য একাধিক বিবাহ করা বৈধ। (তাফসিরে মাজহারি ২/২১৯)......

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ