Sabirul Islam

Sabirul Islam

SabirulIslam

2 Followers | 128 Views

Chamber

About Sabirul Islam

আমি একজন অতি সাধারন মানুষ, নিজের সম্পর্কে বলার মত তেমন কিছু নেই, তবুও যেটুকু না বললেই নয়। আমার প্রকৃত নামঃ সাবিরুল ইসলাম, কিন্তু সবাই ডাকে সাবির নামে। আমার ভাল কাজ করার ইচ্ছা সব সময় থাকে কিন্ত ইচ্ছাগুলো বাস্তবে রুপান্তরিত হয়না, তবুও অভূতপূর্ব সংগ্রামের সাফল্যে সর্বদা অগ্রগামী। অবসর সময়ে সময় নষ্ট না করে আগ্রহ অনুযায়ী নিজের মনের মত আকর্ষণীয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করার মাধ্যমে নিজেকে অতিবাহিত করি। নিরব থাকতে বেশি পছন্দ করি। এছাড়া সৃষ্ট জগতের সবকিছু নিয়ে একটু বেশিই ভাবি।

Experience and Highlight

Lives in Dhaka 2021–present
Male
Single
Islam

Services

Work Experiences

Moderator at Bissoy Answers 2016–present

Skills

Language

Trainings

Education

Social Profile

Add social profile
প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 5.55M বার দেখা হয়েছে এই মাসে 147.65k বার
565 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 393.93k বার
5.04k টি উত্তর দেখা হয়েছে 5.15M বার
4 টি ব্লগ
108 টি মন্তব্য
টাইমলাইন

শিশুর নাম?

Sabirul Islam
SabirulIslam
Aug 3, 07:50 PM
সার্টিফিকেট বা জন্ম নিবন্ধনে যদি সিংগেল নাম-ই থাকে তাহলে তাহলে তো আর কিছু করার নেই। তবে যদি সংশোধন করেন তাহলে বিন/ইবনে ব্যবহার করে পিতার নাম যুক্ত করতে পারেন।

বা নামের আগে মুহাম্মদ পরে ইসলাম যুক্ত করতে পারেন।
হ্যাঁ, আপনার আপন বোনের ননদের মেয়েকে বিয়ে করা জায়েজ হবে। শুধুমাত্র, ১৪ শ্রেণির নারীদের বিয়ে করা হারাম।
১। মুবাশ্বিরা মাওয়া।
২। সিরাজুম মুনিরা।

৩। মায়িশা।
৪। মাহবুবা।
বিন, ইবনে অর্থ ছেলে বা পুত্র। যদি ছেলের নামটা তাহান বিন তাহারাত রাখেন তাহলে কোনো ভূল হবে না।

বিন ব্যাবহার করে যদি পিতার নামের সাথে ছেলের নাম মিল করে রাখা হয় সেক্ষেত্রে বিন এর আগে ছেলের নাম দিতে হয়।

যেমন, আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস। অর্থ আব্বাসের ছেলে আবদুল্লাহ। অথবা মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ।
যে সকল নারী স্বামীর অবাধ্য হবে তার সংশোধনের জন্য আল্লাহ তাআলা তিনটি ব্যবস্থা নির্ধারণ করে দিয়েছেনঃ-

১. তাদেরকে সদুপদেশ ও নসীহত করে বুঝাতে হবে।

২. সাময়িকভাবে বিছানা আলাদা করে দেবে। বুদ্ধিমতী মহিলার জন্য এটাই যথেষ্ট।
এতেও কাজ না হলে:

৩. হালকা মৃদু প্রহার করবে।
 তবে প্রহার যেন জুলুমের পর্যায়ে চলে না যায়। 

উল্লিখিত তিনটি ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরও যদি কোন ফল না হয়, তাহলে চতুর্থ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এ ব্যাপারে বলা হয়েছে যে, স্বামী-স্ত্রী উভয়পক্ষকে দু’জন বিচারক নিয়োগ করতে হবে। তারা উভয়ে নিষ্ঠাবান ও আন্তরিকতাপূর্ণ হলে তাদের সংশোধনের প্রচেষ্টা অবশ্যই ফলপ্রসূ হবে।

অবাধ্য স্ত্রীকে সংশোধনে স্বামীর প্রতি কুরআনের নির্দেশ আল্লাহ তাআলা বলেন, আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর; তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোনো পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ। (সুরা নিসা : আয়াত ৩৪)।