শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Ronu

Call

ঘুমের এরকম সমস্যা আমারো হয়। স্নায়ুবিক সমস্যার ফলে এরকম হয়। অনেক সময় দুঃসপ্ন এবং ভয়ের কারণে হয়।এর ফলে ঘুমের সমস্যা হয়। একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন। আশা করি আপনার সমাধান পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষের এই সমস্যা হয়। ঘুমের মধ্যে মস্তিষ্কের বিভিন্ন অরগ্যান সক্রিয় থাকায় সেটা ভুলভাল সিগনাল দিতে পারে। তাই এরকমটা হয়। তবে এটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ব্যাপার। এতে ভয়ের কিছু নেই। তাই আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

ক্যালসিয়ামের অভাবে এরকম হয়। আপনি ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার এবং ক্যালসিয়ামের ট্যাবলেট খান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Waruf

Call

ঘুমের ভেতর শরীর কেপে ওঠা একটি জটিল প্রক্রিয়া, কিছু ক্ষেত্রে এটা স্বাভাবিক। এক্ষেত্রে দেখতে হবে আপনার টিটেনাসের সমস্যা আছে কিনা? মনে রাখবেন এটি রোগ হিসাবে নাউ থাকতে পারে। টিটেনাসের কারনে শরীরে খিছুনি হয়। তবে ঘুমের ভেতর শরীর কেপে ওঠার প্রধান নিয়ামক হচ্ছে আপনি কোন পরিবেশে ঘুমাচ্ছেন এবং আপনার স্নায়ু কোন বিষয়ের প্রতি সংবেদনশীল তার উপর। এবং এই কেপে ওঠাটি হচ্ছে প্রতিবর্ত ক্রিয়া যা স্পাইনাল কর্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। যেমন ধরুন ঘুমের ভেতর মশার কামড় কিংবা কানের পাশে ভন ভন শব্দ করলে যদি আপনার স্নায়ু হ্যালোজিনেশনের প্রতি সংবেদনশীল হয় তবে অন্তঃকর্নের পেরিলিম্ফের সংকেট নিউরন গ্রহন না করে স্পাইনাল কর্ড গ্রহন করে সাড়া দেয় যা আপনি বুঝতে না পেরে কেপে উঠে ভয়ের প্রতি সাড়া দেন, আবার শীতল পরিবেশে খালি গায়ে ঘুমালে এমন হতে পারে, কারন ঘুমের মাঝে শরীর শীতল হয়ে গেলে ত্বক পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে হরমনের সাড়া পেয়ে অতিরিক্ত তাপ ছেড়ে দেয়া রোধ করতে সংকুচিত হয়, এমন অবস্থায় ঘুমের মাঝে মনে হতে পারে আপনার বুকে কেউ চাপ দিচ্ছে, অনেকেই একে বোবাভুতের কাজ বলে মনে করেন, তখন ভয়ের উদ্রেক সৃষ্টি হয় এবং কেপে ওঠেন। এছাড়া সারাদিন বা অতিতের কোন স্মরনীয় ঘটনা যা ভিতিকির তার রিফ্লেক্সন হ্যালোজিনেশনের মাধ্যমে কেপে উঠতে পারেন। মনকে শান্ত হাসি খুশি ও ইতিবাচক মনের হোন দেখবেন এগুলো কমে যাবে। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বিশ্বের ৭০ শতাংশ মানুষের সঙ্গেই এই ঘটনা ঘটে৷ বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে ‘হিপনিক জার্ক’৷ ঘুমের একটি নির্দিষ্ট সময়ে সাধারণত এই হিপনিক জার্ক হয়ে থাকে৷ ঘুম আসা ও ঘুমিয়ে পড়ার সন্ধিক্ষণে হঠাৎ শরীরে ঝাঁকুনি অনুভূত হয়৷ একে বলে হিপনাগগিক স্টেজ৷ ছোট-বড় নির্বিশেষেই এই ঘটনা ঘটে থাকে৷ তবে হিপনিক জার্ক নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই৷ এটি আসলে কোনও রোগই নয়৷ বিশেষ কিছু কারণে মানুষের দেহে হিপনিক জার্ক হয়ে থাকে৷ আসুন জেনেনি কোন কোন কারণে শরীর কেঁপে ওঠে... ১. সাধারণত ঘুম এসে গেলে হাত, পা অথবা দেহের অন্য কোনও অঙ্গ নড়ে উঠলে শরীর এমন কেঁপে ওঠে৷ এছাড়া বাইরের কোনও শব্দ ও চড়া আলো চোখে পড়লেও জার্ক হয়ে থাকে৷ ২. ঘুমের সময় হাত, পা অনেক বেশি শিথিল হয়ে যায়৷ মস্তিষ্ক তখন ভুল করে বার্তা দেয়, শরীর বোধহয় পড়ে যাচ্ছে৷ নিজেকে শক্ত করে ধরে রাখার চেষ্টাতেই হঠাৎ ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে শরীর৷ ৩. দেহের কোনও অংশে, বিশেষ করে পায়ে ঝিঁঝি ধরে গেলে বা চুলকালে তার থেকে মুক্তি পেতে ঘুমের মধ্যেই পা ঝাঁকানোর চেষ্টা করে মানুষ৷ আর তখনই কেঁপে ওঠে সারা দেহ৷ ঘুম ভেঙে যায়৷ আর ঘুম ভাঙতেই মস্তিষ্ক জানান দেয়, আপনি হয়তো পড়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছিলেন৷ মদ্যপান করে ঘুমোলেও এমনটা হতে পারে৷ ৪. অফিসের অতিরিক্ত চাপ মাথায় নিয়ে ঘুমোতে গেলেও এমন ঘটনা ঘটে৷ অতিরিক্ত উত্তেজনার জন্য ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে৷ ফলে চিন্তায় ঘুম ভেঙে যায়৷ ৫. রাত জেগে টিভি দেখাও হিপনিক জার্কের অন্যতম কারণ৷ বিজ্ঞানের ভাষায় একে নারকোলেস্পি বলে৷ স্নায়ুর ক্রমাগত পরিবর্তনে শরীরে ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে৷ ৬. শরীর অসুস্থ থাকলেও হতে পাকে হিপনিক জার্ক৷ ঘুমের মধ্যে শিথিল দেহ পড়ে যাওয়া আটকাতেই জোর ঝাঁকুনি হয়৷ আর খানিকক্ষণের জন্য ঘুম যায় উড়ে৷ প্রতিটি মানুষের জীবনেই ঘুমের প্রয়োজন অপরিসীম৷ সারাদিনের ক্লান্তির পর কয়েক ঘণ্টা শান্তির ঘুম না হলে পরের দিন কাজ করার এনার্জি পাওয়া যায় না৷ কিন্তু সমস্যা হল, হিপনিক জার্ক কোনও রোগ নয়৷ তাই এর কোনও চিকিৎসাও সম্ভব নয়৷ আর সেই কারণেই অনিচ্ছা সত্ত্বেও এই পড়ে যাওয়ার স্বপ্ন নিয়েই আপনাকে সারা জীবন কাটাতে হবে৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Shawn

Call

এটা স্মায়ুর একটা তাৎক্ষণিক ক্রিয়া যা খুবই নূন্যতম সময়ে ঘটে থাকে।এটা রোধের জন্য আপনাকে খুবই রিলেক্স হয়ে ঘুমাতে হবে।আর সবচেয়ে বড় যে কাজটা করবেন তা হলো বালিশের মধ্যভাগে মাথা রেখে ঘুমাবেন।আর অবশ্যই কোল বালিশ নিয়ে ঘুমাবেন! খুব বেশি হতে থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ