ভাইডি, আপনি যেটা লিখেছেন সেটা কোন সমীকরণ নয়। সমীকরণ অংকে = চিহ্নটি থাকে। আপনি যা লিখেছেন সেটা সরল অংক। আর সরল অংক BODMAS অনুসারে যোগের আগে গুণের কাজ করতে হয়। উত্তর ৫৫। যারা BODMAS জানেনা তারাই অন্য উত্তর করবে
স্ত্রীকে ডিফোর্স না করে রাখতে চান খুবই ভাল কথা। সেক্সকে পরোয়া না করে স্ত্রীকে ভালবাসেন এর চেয়ে বড় আর কিছু নাই।
যাই হোক অনেক ডাক্তার দেখিয়েছেন বললেন। আপনার স্ত্রী মা হতে পারবেনা বললেন কিন্তু কি সমস্যা তা কিন্তু বলেননি। ডাক্তার তো অবশ্যই কিছু বলেছিল যে কেন মা হতে পারবেনা?
যাই হোক আপনি চুড়ান্ত ভাবে দ্বিতীয় বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ভাল ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে তাকে খুলে বলুন। নরমালি সন্তান ধারণ না করতে পারলে টেস্টিউব বেবি নিতে পারবেন কিনা। অনেকেই টেস্টটিউব বেবির কথা শুনলে ভয় পায়। আসলে এটি বড় কোন ব্যাপার না, এমনকি অপারেশনও করা লাগেনা। এই বিষয়টা হচ্ছে। ইনজেকশন দিয়া স্ত্রীর জরায়ুতে কয়েকটি ডিম্বক স্খলন করা। তারপর বিশেষ প্রক্রিয়ায় ডিম্বকটি দেহের বাইরে বের করে টেস্টিউনে রাখা। এবার পুরুষ মানে আপনার কাছ থেকে বীর্য নিয়ে ঐ টেস্টিউবে ঢেলে নিষেক বা মিলন ঘটানো। নিষেক হয়ে গেলেই নিষিক্ত ডিম্বকটি আবার স্ত্রীর জরায়ুতে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া। এরপর সব স্বাভাবিক। ন্যাচারাল ভাবেই পেটে সন্তান সৃষ্টি ও বড় হবে।
এখানে টেস্টিউব বেবি বলার একটাই কারন যে সেক্সের মাধ্যমে নিষেক দেহের ভেতর না হয়ে বাইরে টেস্টিউবে করানো হয়।
কারন। সেক্সের সময় বীর্য বিভিন্ন কারনে ডিম্বক পর্যন্ত পৌছাতে পারেনা। ফলে নিষেক হয়না। সন্তান হতে পারেনা। তাই নিষেক টা সহজ করার জন্য দেহের বাইরে টেস্টিউবে নেওয়া হয়।
অনেকেই মনে করেন টেস্টিউব মানে অন্য পুরুষের বাচ্ছা। একদমই না। মূলত যে পূরুষের বীর্য সন্তান সৃষ্টির জন্য উপযুক্ত নয় তারা অন্য পুরুষের বীর্য নিয়া টেস্টিউবে এই কাজটি করে। সেখান থেকেই গুজব রটেছে। কিন্তু যেহেতু আপনি ঠিক আছন। তাই নিজের বীর্য দিবেন। এমনকি টেস্টিউবে দেওয়ার সময় ডাক্তারকে বলে আপনিও পাশে দাঁড়িয়ে দেখতে পারেন। তাই এটি বেছে নেওয়া উত্তম হবে।
কোন উপায় নাই। সেট কোড খুবই গুরুত্ব পূর্ণ। কারণ আলাদা আলাদা সেটের প্রশ্নে প্রশ্নগুলোর দাগ নাম্বার আলাদা থাকে। তাই আপনি সেট কোড পূরণ না করায় আপনার উত্তর পত্র কোন প্রশ্নের সাথে দেখবে তারা ?
কিন্তু যখন শিক্ষকগণ চেক করেন তখন এই সমস্যা পেলে বাতিল না করে তারা যথা সম্ভব চেষ্টা করে একটি পূরণ করে দিতে। তাতে যদি সঠিক হয় তাহলে ভাল। আর সঠিক না হলে কিছু দাগের উত্তর আন্দাজে মিলে যায় তাই এভাবে খুবই কম নাম্বার পাবেন।
ওয়ার্লেস কম্বাইন কিবোর্ড মাউস ব্যবহার করুন। দুটোই কাজ করবে।
সহজ ভাবে বললে এমন যে, পৃথিবীতে যে বস্তুটির বিশেষ আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে সেটি যত দুষ্প্রাপ্য ততই দাম বেশি। গ্রাফাইটের তুলনায় হীরা বেশি দুষ্প্রাপ্য এবং গ্রাফাইটের চেয়ে হীরার বিশেষ আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য বেশি হওয়ায় হীরার দাম বেশি। হীরা স্বচ্ছ কাচের মত, এবং এতে আলো পড়লে তা এমন ভাবে প্রতিসরণ প্রতিফলন ঘটায় যে দেখতে খুবই সুন্দর লাগে তাই এর দাম বেশি। অপরদিকে গ্রাফাইটের এ ধরণের সুন্দর্য নাই। কালো বিদঘুটে, এবং নরম। এটি দিয়া তেমন কিছু করা যায়না। তাই দামও কম। তবে হ্যা গ্রাফাইট যে অপ্রয়োজনীয় তা নয়। গ্রাফাইট অনেক কাজে লাগে। কিন্তু তা সৌখিন বা বিলাস পন্য নয় বলে দামি না।
হীরা গ্রাফাইট একই কার্বন হলেও এদের গঠনে পার্থক্য রয়েছে ফলে দুটো দুই রকম বস্তু। গ্রাফাইট ৬ষ্ঠ তলকীয় গঠন একটি মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। কিন্তু হীরা অষ্টতলকীয় গঠন।এতে কোন মুক্ত ইলেকট্রন থাকেনা।
অনেকেই কেন বলেন আইসক্রিম খাওয়া ভাল নয়?
চিকিৎসা