আমি একা একা নামাজ পরার সময় ও সুরা কেরাত কিছুটা শব্দ করে পড়তে পছন্দ করি, এটা হোক ফরজ নামাজ আথবা সুন্নাত 'এতে কি কোন ভুল হবে? বা ইসলামের কি বারন আছে??? 
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

অবশ্যই আপনার নামাজের ক্ষতি হবে।কারণ নামাজে 14 ওয়াজিব আছে তার ভিতর *শব্দ করে পরার জায়গায় শব্দ করে পরা*আস্তে পরার জায়গায় আস্তে পড়া*দুইটা ওয়াজিব তো আপনি যদি সুন্নত নামাজে শব্দ করে পরেন তা হলে নামাজের ক্ষতি হবে...কারণ সুন্নত নামাজ আস্তে পড়ার নিয়ম আর ফরয নামাজ শব্দ করে পরার নিয়ম।।।ভালো ভাবে জানতে চাইলে মসজিদের ইমামা কে জিজ্ঞাসা করুন।।।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ফজর মাগরিব এবং এশার ওয়াক্তে শুধু ফরয নামাজ আদায়ের সময় কিছুটা উচ্চস্বরে সূরা পাঠ করতে বলা হয়েছে। জোহর এবং আসর এর ওয়াক্তে শব্দ করে সূরা না পড়াই উত্তম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

যে নামাজ যেভাবে পড়তে বলা হয়েছে, সেভাবেই পড়া উত্তম। যেমন ফরজ নামাজ শব্দ করে আর সুন্নাত নফল নামাজ শব্দ না করে। আর আমরা যদি সব নামাজই শব্দ করে পড়ি তাহলে ফরজ ও সুন্নাত নফল নামাজের পার্থক্যই থাকবেনা। অতএব যে নামাজ যেভাবে পড়তে বলা হয়েছে, সেভাবেই পড়া উত্তম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

নামাজে কিরাত পড়া ফরজ। আর আস্তে বা জোড়ে পড়া সুন্নাত।


ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেখানে কিরাআত পাঠের জন্য আদেশ পেয়েছেন সেখানে পড়েছেন। আর যেখানে চুপ থাকতে আদেশ পেয়েছেন সেখানে চুপ থেকেছেন। [সহীহ বুখারী, হাদিস নম্বরঃ ৭৭৪]


নিশ্চয় তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূল এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। (সূরা আল-আহযাব ৩৩/২১) তার আদর্শ বা তিনি যেভাবে নামাজে কিরাত আস্তে বা জোড়ে পড়েছেন সেভাবেই আমাদের পড়তে হবে। তাই সুন্নাত নামাজে কিরাত শব্দ করে পড়া ঠিক হবেনা। কেননা সুন্নাত নামাজ আদায়ের সময় কেরাত শব্দ করে পড়ার বিধান নেই।


[একা ফরজ নামাজ আদায়ের সময় লক্ষ রাখবেন আপনার কেরাত শব্দ করে পড়ার কারনে যেন অন্যের নামাজের ক্ষতি না হয়]


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ