শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

যে ব্যক্তি প্রতিদিন নিয়মিত বার রাক’আত সুন্নাত আদায় করবে, আল্লাহ তা’আলা জান্নাতে তার জন্য একটি ঘর বানিয়ে দিবেনঃ যোহরের পূর্বে চার রাকআত, এরপর দু’রাকআত, মাগরিবের পর দু’রাকআত এশার পর দু’রাকআত, ফজরের পূর্বে দু’রাকআত। -সূনান তিরমিজী ২/৪১৪

তোমাদের রাতের সালাত (তাহাজ্জুদ) প্রতিষ্ঠা করা উচিত। কেননা, এ হল তোমাদের পূর্ববর্তী নেককারদের অবলম্বিত রীতি। রাতের সালাত আল্লাহর নৈকট্যলাভ ও গুনাহ থেকে বাঁচার উপায়; মন্দ কাজের কাফফারা (এবং শারীরিক রোগের প্রতিরোধক)। -সূনান তিরমিজী ৫১/৩৫৪৯
যে ব্যক্তি জামাআতের সাথে ফজরের সালাত আদায় করে সূর্যোদয় পর্যন্ত সেখানে বসে আল্লাহর যিকর করবে এবং এরপর দু’রাকআত সালাত আদায় করবে, তার জন্য একটি হজ্জ ও উমরা পালনের সওয়াব হবে। ঐ ব্যক্তির জন্য হজ্জ ও উমরার পরিপূর্ণ সওয়াব হবে, পরিপূর্ণ সওয়াব হবে, পরিপূর্ণ সওয়াব হবে। -সূনান তিরমিজী ৬/৫৮৬
তোমাদের কেউ যখন ভোরে উঠে, তখন তার প্রতিটি জোড়ার উপর একটি সাদাকা রয়েছে। প্রতি সূবহানাল্লাহ সাদাকা, প্রতি আলহামদুলিল্লাহ সাদাকা, প্রতি লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ সাদাকা, প্রতি আল্লাহু আকবার সাদাকা, আমর বিল মা'রুফ (সৎকাজের আদেশ) সাদাকা, নাহী আনিল মুনকার (অসৎকাজের নিষেধ) সাদাকা। অবশ্য চাশতের সময় দু রাকআত সালাত আদায় করা এ সবের পক্ষ থেকে যথেষ্ট। -সহীহ মুসলিম ৬/১৫৪৪
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সুন্নাতে মুয়াক্কাদা মানে গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত। পরিভাষায় সুন্নাতে মুয়াক্কাদা বলা হয় ঐ নামাজকে যা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিয়মতান্ত্রিকভাবে আদায় করতেন। সাধারণত পরিত্যাগ করতেন না। সুন্নাতে মুয়াক্কাদা নামাজ ১২ রাকাত। উম্মে হাবীবা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি দিন রাতে ১২ রাকাত নামাজ আদায় করবে তার জন্য জান্নাতে এর বিনিময়ে একটি গৃহ নির্মাণ করা হবে। উম্মে হাবীবা রা. বলেন, আমি এ হাদীস শোনার পর থেকে এ বারো রাকাত নামাজ পরিত্যাগ করি নি। সহীহ মুসলিম, হাদীস ৭২৮

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ