শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আপনি সহজেই  স্বাভাবিকভাবে উপায়ে উচ্চতা বৃদ্ধি করতে পারেন। 


১. এই বৃদ্ধি পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর উপায়। এই পদ্ধতিতে ইঞ্জেকশন দ্বারা  মানবদেহে হরমোন বৃদ্ধি করা হয়, কিন্তু এটি সম্পূর্ণ বেআইনি যার কারনে একজন ডাক্তার কখনই আপনাকে এরকম কিছু প্রেস্ক্রাইব করবে না, এবং এটি খুবই ব্যায়বহুল যার কারনে আমিও আপনাকে সাজেশ করব না।


২. দুধ পান আপনাকে লম্বা হওয়ায় অনেক সাহায্য করবে কারণ ক্যালসিয়াম আপনার শরীররের হাড় এর বৃদ্ধি ঘটায়, আরেকটা বেপার যা আমাদের দেশে নেই সেটা হল আমেরিকায় তাদের গরু মধ্যে বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয় যার মাধ্যমে - হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি হয়, এবং সেই প্রকিয়াজাতকরন দুধ হয় সাধারণ দুধ এর বিকল্প।


৩. নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম (ওজন উদ্ধরণ) হরমোন  (HGH) বৃদ্ধি করে।  এটি বৃদ্ধি সংক্রান্ত হরমোনের মাত্রা আরও উন্নত করার জন্য বহুল পরিচিত এবং পদ্ধতি খুবই কার্যকর. আর অতিরিক্ত পেশী আপনাকে আরো সাহয্য করবে আকর্ষণীয় চেহারার অধিকারী হতে।


৪. তীব্র sprinting ব্যায়াম মানব বৃদ্ধির হরমোনে একটি বিস্ফোরণ ঘটায় এছাড়াও আপনার হরমোনকে আরও উন্নত করে।  আসলে, যে কোনো কঠিন শারীরিক ব্যায়াম আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে। তবে অবশ্যই সেটা ২১বছর বয়স হওয়ার পর।


৫. Niacin supplementation :  Niacin একটি প্রাকৃতিক ভিটামিন নামক ভিটামিন B3. একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, ৫০০গ্রাম নিয়াসিন নেওয়া মানুষের থেকে সাধারণ মানুষের বৃদ্ধি কম ঘটে।


৬.মানসিক চাপ কমানঃ স্ট্রেস বা মানসিক চাপ যা হচ্ছে আপনার  লম্বা বৃদ্ধি হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বাঁধা। যাতে আপনার  হরমোনের মাত্রা কমে যায় এবং করটিসল উত্পাদিত হয়। ভিটামিন C সম্পূরকসমূহ যা  করটিসল কমাতে জোর সহায়তা করে।


৮. ঘুমঃ  কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘমানো । এটি সবচেয়ে সহজ এবং অনেক কার্যকরী উপায়। সঠিক এবং সুন্দর ভাবে ঘোমানো আপনার দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি মাত্রা আরো বাড়িয়ে তোলে।


তবে আপনাকে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কিছু জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে ঃ


ড্রাগ এবং এলকোহল এই ২টিই আপনার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনেক বড় বাঁধা। ধূমপান যেমনি সাস্থের জন্য ক্ষতিকর তেমনি দেহের হরমোন গঠনও কমিয়ে ফেলে। ( জানি এ বেপারটা আপনাদের অনেকেরই ভাল লাগেনি। তবুও এটি সত্য)'

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

আপনার বয়স 20 হয়ে গেছে। এখন আর লম্বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সাধারণত একজন মানুষ কত টুকু লম্বা হবে তা নির্ধারণ করে আমাদের শরীরে থাকা জিন। অর্থাৎ জেনেটিক ফ্যাক্টর প্রধান ভূমিকা বা শতকরা ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ ভুমিকা পালন করে থাকে। আমাদের গ্রোথ এর জন্য পিটুইটারী নামক গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত গ্রোথ হরমোন প্রধান ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও কিছু ফ্যাক্টর আছে যা হাইট কে প্রভাবিত করে। যেমন – পরিবেশগত, খাদ্যাভাস ইত্যাদি প্রভাব। সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৬ আর ছেলেদের ক্ষেত্রে ১৮ বয়সের পর লম্বা হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। তবে বলা হয়ে থাকে ২০ বছরের পর আর লম্বা হয় না । কারো কারো মতে ২৫ এর পর গ্রোথ আর হয়না। বন্ধ হয়ে যায়। সত্যি বলতে কি লম্বা হওয়াটা যেহেতু বংশগত বা জেনেটিক ফ্যাক্টর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং বয়স যদি ২৫ এর বেশি হয়ে থাকে তবে বিশেষ কিছু করার থাকে না। তবে যদি বয়স ২০ এর নিচে হয় , বিশেষ করে যারা শিশু বা বয়ঃসন্ধিকাল চলছে যাদের, তাদের জন্য কিছু ডায়েট বা ব্যায়াম করলে উপকার পাওয়া সম্ভব। তাই যাদের বংশে খাটো হওয়ার প্রবণতা আছে তাদের বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকে যত্ন নেয়া উচিৎ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ