শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sanjoyrand1

Call

ওজন কি করে কমাবেন: আপনি হয়তো গর্ভধারণের আশায় অনেক কিছু করছেন। যেমন-ভাত খাচ্ছেন না, রুটি খাচ্ছেন না, হাটছেন, কত টাকা পয়সা খরচ করছেন। ওজন কমানোর ওষুধ খাচ্ছেন। লেজার করছেন। লাইপোসেকশন করছেন, অনেকে বুদ্ধি দিলেন যে, তলপেটের চর্বি কমাও, সেটাও করালেন। মোটা অংকের টাকা খরচ করে লাইপোলাইসিসের ম াধ্যমে আপনার তলপেটের চর্বি ২-৩ ইঞ্চি কমলেই কি আপনার গর্ভধারণ হবে। আপনার হয়তো ১০/২০/৩০ কেজি ওজন কমাতে হবে। পুরোপুরি ভাবে আপনার জরায়ু, ডিম্বাশয়, ইত্যাদি প্রস্তুত হতে হবে। তবেই গর্ভধারণের সম্ভাবণা বাড়বে। অনেক কিছু করা হলো কিন্তু ওজনও কমলো না। গর্ভধারণও হলো না। তখন কি করবেন? নিজে জেগে উঠুন। নিজের সাথে প্রতিজ্ঞা করুন। অকার্যকর পদ্ধতি পরিহার করুন। এতদিন যা করেছেন তা ত্যাগ করুন। ওজন কমানোর ওষুধ খাবেন না। ওজন কমানোর দেশী বিদেশী দামী কমদামী ওষুধ কোনটাই স্থায়ীভাবে ওজন কমাতে সক্ষম হয়নি। তার ওপর এগুলো শরীরে নানা রকম ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে, যেমন- লিভার, কিডনি, ইত্যাদি। আশে পাশের ভাবী বা বান্ধবীদের কথায় এটা সেটা খাওয়া শুরু করবেন না। কারণ গর্ভধারণের বাঁধা দানকারী খাদ্যগুলো হয়তো আপনি গ্রহণ করছেন। অর্থাত্ না বুঝে না শুনে ডায়েট করবেন না। গর্ভধারণের ইচ্ছুক মহিলারা ওজন কমানোর জন্য দড়ি লাফাবেন না, মেশিনের হাঁটবেন না, মেশিনে দৌড়াবেন না, কাচা পেঁপেঁ খাবেন না, টমেটো খাবেন না, আনারস খাবেন না, সয়া মিল্ক খাবেন না, পেটের মধ্যে তাপ জাতীয় কোন মাসাজ বা মালিশ করাবেন না। বিশেষজ্ঞদের মতে লেজার বা লাইপোসেকশনের মাধ্যমে স্থূলতার চিকিত্সা করা হয় না। এগুলো স্বীকৃত চিকিত্সা পদ্ধতি নয়। (চলবে) ওজনকমানোর সঠিক ও কার্যকরী পদক্ষেপ: সঠিক পদক্ষেপ হলো দু’টি। এক: ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত ক্যালরি ও সুষম খাবার গ্রহণ করা। অর্থাত্ ওয়েট রিডিউসিং ডায়েট চার্ট মেনে চলা। দুই:প্রতিদিন নিয়ম করে ৪০ মি: থেকে ৬০ মি: খোলা জায়গায় হাঁটা। কোন মেশনি নয়। ওজন কমাতে নিয়মিত হাঁটার কোন বিকল্প নেই। উপরোক্ত দুই পদক্ষেপ ছাড়া ওজন কমানোর সঠিক কোন পদ্ধতি নেই। এই দু’টি পদক্ষেপ আপনাকে ওজন কমাতে শতভাগ নিশ্চয়তা দেবে, ইনশাল্লাহ। ডায়েট আপনি আপনার আয়ের সাথে সমতা রেখে সহজলভ্য খাদ্য দ্বারা ওজন কমাতে পারেন ও সহজেই গর্ভধারণ করতে পারেন। হাঁটাতে কোন খরচ নেই। খরচের হার ০%। উপরোক্ত পদ্ধতি দ্বারা নিজেই ঘরে বসে ১ মাসে ওজন কমাতে পারেন ৪-৫ কেজি। এতে গর্ভধারণের পথ সূগম হবে। এই দুই পদক্ষেপ মেনে চলতে আপনার যা দরকার: প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তি, নিজের সাথে প্রতিজ্ঞা, নিজের দায়িত্ব নিজে নেয়া। সারাদিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৪০ মিনিট হাঁটার জন্য সময় বের করা। সারা জীবন নয় প্রথমে মাত্র ১ মাসের জন্য নিয়ম মেনে চলা, ফলাফল পেলে আপনি সিদ্ধান্ত নিন পরের মাসে আরো ৪-৫ কেজি ওজন কমাবেন কিনা। এক মাসে জন্য চিনি ছেড়ে দিন, তেল গ্রহণের পরিমাণ কমিয়ে দিন প্রতিদিন ৫ চা চামচ তেল এর বেশি নয়। ভাজা ও মিষ্ট খাবার একেবারেই খাবেন না। ডায়েট করবেন, বর্তমানে যা খাচ্ছেন তার তিন ভাগের এক ভাগ খাবার খাবেন। সবকিছুই খাবেন কিন্তু পরিমাণের কম। মাত্র এক মাসের জন্য আপনার পরীক্ষায় আপনাকে উত্তির্ণ হতে হবে, চেষ্টা করুন, যেমন বর্তমানে আপনি ৩টি রুটি খাচ্ছেন এখন থেকে ১টি রুটি খাবেন, এভাবে সব খাবারের পরিমাণ কমাবেন। খাবার বাদ দেয়া যাবে না। দাওয়াতে যদি খেতেই হয় তবে এক মাসের জন্য না খেলে কি হবে, মনে রাখবেন আপনি গর্ভধারণ করতে চান। আর এই খাদ্য নিয়ন্ত্রণ তো সারা জীবনের জন্য নয়। ওজন কমানো পর্যন্ত। কাছের মানুষের সহযোগীতা নিন। খাদ্য তালিকা থেকে যা বাদ দিতে হবে: ময়দা, চিনি, বেকারী খাবার, চর্বিযুক্ত মাংস, চিনি, দুধ চা, ফাস্টফুড, অনুষ্ঠানের খাবার, শুকনো খাবার, যেমন- মুড়ি, বিস্কুট, বাদাম, ভাজা, ভূনা ও ঘন খাবার। খাদ্য তালিকায় যা যোগ করতে হবে: লিগার চা, লেবু চা, গ্রীন টি, বেশি শাক সবজি, (আলু ও কলা নয়) সালাদ, কম চর্বি যুক্ত দুধ, লেবু, সিরকা, লাল আটার রুটি, লাল চালের ভাত, আশযুক্ত খাবার, টকফল, (জাম্বুরা, আমড়া) ডিমের সাদা অংশ, মাছ, মুরগী ও ১০-১২ গ্লাস পানি। খাদ্যের ৬টি উপাদান:এবার লক্ষ করুন, আপনার খাদ্য তালিকায় খাদ্যের ৬টি উপাদান বিদ্যমান আছে কিনা। যেমন-প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিনস, মিনারেলস ও পানি। বর্তমানে খাদ্যশস্য ও খাদ্য তালিকায় সংযুক্ত করার জন্য পুষ্টি বিজ্ঞানীদের ইতিবাচক সম্মতি রয়েছে। একটু লক্ষ করুন, আমাদের বেচে থাকার জন্য যে অবস্থাগুলির ভূমিকা আবশ্যকিয়, অতিরিক্ত ওজন এই সবগুলোকে ধ্বংস করে, যেমন- স্থূলতা। স্থূলতা মানসিক চাপ বাড়ায়, কর্মক্ষমতা কমায়, লেখাপড়ায় অমনোযোগী করে, চাকরিতে বিঘ্ন ঘটায়, বিষন্নতা তৈরী করে, স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের অবণতি ঘটায় অর্থাত্ স্থূলতার কোন ভালো দিক নেই। তবে কেন এই স্থূলতা; এর সমাধান কি; এর চিকিত্সা কি; এর চিকিত্সক কে; এসব বিষয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন, আপনি কি চান। এভাবেই থাকবেন, না ওজন কমাবেন? এ প্রশ্নের উত্তর, ওজন কমানোর জন্য বলিষ্ঠ সিদ্ধান্ত নেয়া, অর্থাত্ প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তি। চিকিত্সা: খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ও হাঁটা ও চিকিত্সক এসব ক্ষেত্রে ওজন কমানোর চিকিত্সক আপনি নিজে, আপনি যদি আপনাকে সাহায্য না করেন, তবে কে আপনাকে সাহায্য করবে, টিচার শুধু ভালো হলে আপনি তো পাশ করতে পারবেন না। আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে সাফল্যের জন্য লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য। আর নয় অবহেলা:এক মাস নিজে চেষ্টা করুন, নিজের ভালো কে না চায়। আজকের নির্দেশনা আপনার ওজন কমাতে যথেষ্ট এবং আপনি নিজেই যথেষ্ট। এখানে তো কোন ক্ষতিকারক দিক নেই, খরচ নেই, শুধু আপনার আগ্রহ, আপনার ইচ্ছা শক্তি ও আপনার সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। সতর্কতা: শুধু ওজন কমাতে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করা অপ্রয়োজনীয় অপচয়, তবে আপনার ইচ্ছা, আপনার সিদ্ধান্ত একান্তই ব্যক্তিগত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
AlNahiyan

Call

1.সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে সামান্য গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন,এতে চর্বি কাটবে. 2.প্রতিদিন ৩০ মিনিট মিডিয়াম স্পিডে দৌড়ান 3.চর্বি জাতীয় খাদ্য সামান্য পরিমাণে গ্রহণ করুন 4. ছোট-খাট ক্ষুধা লাগলে শসা খান.শসা চর্বি কাটতে সাহায্য করে. 5.রাতে ভাতের পরিবর্তে রুটি খান. 6.মাছ-মাংস কম খেয়ে প্রচুর সবজি খান 7.রাতে সময়মত ঘুমান ও খুব সকালে ঘুম থেকে জাগুন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MHR

Call

বেশি ওজন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। শরীরের ওজন মাত্রাতিরক্ত বাড়লে নান অসুখ- বিসুখের সমারোহ ঘটে। আবার চলাফেরায়ও অস্বস্তি লাগে। ওজন কমানোর ১৫টি কার্যকর উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো- ১. ফাইবার আছে এমন খাবার বেশি খানঃ পানি শুষে নিয়ে আপনাকে তৃপ্ত করে তুলে, এটা শক্তি সঞ্চয় করে এবং হজম ক্ষমতা বাড়ায়। মটরশুঁটি জাতীয় খাবারে রয়েছে প্রোটিন ও ফাইবার যা ওজন হ্রাসে বিশেষ ভূমিকা রাখে। তাই ওজন কমাতে অবশ্যই ফাইবার আছে এমন খাবার আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন। ২. ফলের রস খাবেন নাঃ ওজন কমাতে চাইলে ফলের রসকে অবশ্যই না বলতেই হবে। আপনি যখন ফাইবার জাতীয় খাবার খাবেন তা আপনার শরীরে ওজন কমাতে কাজ করবে। কিন্তু পাশাপাশি যদি ফলের রস খান তাহলে সব চেষ্টা ভেস্তে যাবে। কারণ ফলের রসে আছে পুষ্টি উপাদান যা ফাইবারকে তার কাজ করতে বাধা দেয়। ৩. ওজন হ্রাসে ঘুম প্রয়োজনঃ নিদ্রাহীনতা ও অতিরিক্ত নিদ্রা ওজন বৃদ্ধির জন্য প্রধানত দায়ী। আপনি যদি ওজন হ্রাস করতে চান, তবে আপনাকে সময় মতো ঘুমাতে হবে। ৪. ডিম খানঃ ওজন ও চর্বি কমাতে হলে আপনাকে অবশ্যই সকালের নাস্তায় একটি করে ডিম খেতেই হবে। ডিমে আছে প্রোটিন যা আপনার খুদা কমাতে সাহায্য করবে। এটা আপনাকে জাঙ্ক ফুড অথবা দুপুরে ভারী স্নেক্স আইটেম খাওয়া থেকে বিরত রাখবে। ৫. লেবুর রসঃ খান লেবু হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। ফলে আপনি যা খাবেন সব টাইম নিয়ে হজম হবে ফলে ক্ষুধা কমবে। এছাড়া লেবু দ্রুত পেট খালি হতে ও বাঁধা দেয়। আপনার খাবার সময় অথবা খাবারের সাথে অবশ্যই লেবু অথবা ভিনেগার যুক্ত করুণ। ৬. কিছু সময় রোদে বসুনঃ যাদের ওজন বেশী তাঁদের শরীরে ভিটামিন ডি কম থাকে, ফলে রোদে বসলে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি সঞ্চালিত হবে। শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি আপনার এনার্জি লেভেল বাড়িয়ে দিবে। ৭. চর্বি কমায় এমন খাবার খানঃ চর্বি কমায় এমন সব খাবার খেতে হবে। কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো আপনার রেট বাড়িয়ে আপনার শরীরে অপ্রয়োজনীয় চর্বি কমায়। যেসব খাবার চর্বি কমাতে সাহায্য করে সেগুল হচ্ছে- আপেল, মটরশুঁটি, মরিচ, আদা ও জব ধান। ৮. সঠিক চামচ ও প্লেট নির্বাচন করুনঃ একবার ভেবে দেখুন আপনি কি জাতীয় চামুচ বা প্লেটে খাবার খান? আপনি যদি বড় চামচ ও প্লেট ব্যবহার করেন তাহলে তাতে আপনার খাবারের পরিমাণ ও বেশী হবে এবং আপনি বেশী খাবেন। সুতরাং আপনি আপনার খাবার চামচ ও প্লেট ছোট করুণ এতে আপনার খাবার পরিমাণ কমবে। ৯. টিভির সামনে বসে খাবার খাবেন নাঃ আপনি কি টিভি দেখতে দেখতে খাবার খান? তবে এখন থেকেই তা পরিহার করুণ। অনেকেরই খারাপ ধরণের একটি অভ্যাস টিভি দেখতে দেখতে দেখতে খাওয়া। আপনি যখন টিভি দেখতে দেখতে খাবেন আপনি ধারণাই করতে পারেন না আপনি পরিমাণের বেশী খেয়ে ফেলছেন। আপনার সম্পূর্ণ মনোযোগ থাকে টিভির দিকে। ১০. ওমেগা ৩: মস্তিষ্ক চাইবে ক্ষুধা লাগলেই খাবার। কিন্তু আপনি যদি সঠিক খাবার খান তাহলে এতে আপনি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ রেখে সুস্থ থাকতে পারবেন। আছে এমন খাবার খাবেন যাতে ক্ষুধা কমে। ওমেগা-৩ ক্ষুধা কমায়। ১১. কফি পান কমানঃ দৈনিক ৪ কাপের বেশী কফি স্বাস্থ্য সম্মত নয়। উল্টো মুটিয়ে যাবেন। অতএব যত সম্ভব কফি পান করা কমান। ১২. মাংসের সাথে সবজি যোগ করুনঃ প্রতিটি মাংসের তরকারিতে তিন পদের সবজি যোগ করুণ। মাংসে সবজি যোগ করলে এটি মাংসের ক্যালোরি কমিয়ে এতে ফাইবার বাড়িয়ে দেয় যা আপনার ওজন বৃদ্ধি হ্রাস করে। সবজি আপনাকে নানান পুষ্টি দিয়ে থাকে পাশাপাশি এটি আপনাকে সারাদিন সচল রাখতে সাহায্য করে। ১৩. সুপ অথবা সালাদ খানঃ ভারী খাবারের আগে সুপ অথবা সালাদ খান। তবে সুপ ও সালাদ যেন মেওনেজ ও ক্রিম ছাড়া তৈরি হয় সেটা খেয়াল রাখতে হবে। স্বাস্থ্য সম্মত সালাদ আপনার ওজন হ্রাসে সহায়ক। ১৪. মুখে খাবার বেশী করে চর্বণ করুনঃ আপনি যখন কিছু খাবেন তখন তা অবশ্যই শুরু থেকেই বেশী করে চিবাবেন। আপনি যত বেশী খাবার চিবাবেন আপনার খাবার খেতে তত বেশী সময় লাগবে এবং এটা আপনার অতিরিক্ত খাবার গ্রহন থেকে আপনাকে বিরত রাখবে। আপনি যখন খাবার চিবোবেন আপনার মস্তিষ্ক আপনার পেটে নির্দেশ পাঠাবে অন্য খাবার ধীরে ধীরে হজম করতে ফলে এতে আপনার ক্ষুধা ও কম লাগবে। ১৫. সোডা জাতীয় পানীয় পরিহার করুণঃ ওজন কমাতে হলে আপনাকে অবশ্যই সোডা জাতীয় পানীয় পরিহার করতে হবে। আপনি যদি সোডা জাতীয় পানীয় খান তাহলে এতে আপনার ক্ষুধা বেড়ে যাবে এবং আপনার ওজন বাড়বে। অতএব আপনাকে সোডার সাথে থাকা কৃত্রিম চিনি ও ক্যালোরি পরিহার করতেই হবে। বাড়তি ওজন স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হলেও ওজন কমানো অনেকের জন্যই খুবই ঝামেলাপূর্ণ একটা কাজ। তবে এ নিয়ে দুশ্চিন্তা পরিহার করে উপরে বর্ণিত পন্থা অবলম্বন করে আপনি স্বাস্থ্য সম্মত ভাবেই আপনার ওজন কমাতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানোর কার্যকারি প্রাকৃতিক উপায়ঃ

2 লিটার পানি
1 চা চামচ অাদা কুচি
1 টি শশা ছোট টুকরা করে কাটা
1 টি মাঝারি লেবু
12 টি পুদিনা পাতা
সব একসাথে কাচের পাত্রে সারা রাত ফ্রিজে রেখে দিন।
সকালে উঠে খালি পেটে 1গ্লাস তারপর সারাদিন পানি মত পান করে যান, এক মাসের মধ্যে ফলাফল বুঝতে পারবেন।
বিঃদ্রঃ গরুর মাংস, ভাত ও অন্যান্য চর্বি জাতীয় খাবার একটু কমিয়ে দিয়ে প্রচুর ফল, সব্জি ও সালাদ খেলে ভাল ফল পাবেন।
ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ