এখন থেকে আনুমানিক চৌদ্দশ’ কোটি বছর আগে, এক সেকেন্ডের কোটি কোটি ভগ্নাংশ সময়ে, ক্ষুদ্রতম এক বিন্দুতে ঘটেছিল বিপুল বিস্ফোরণ। সেই বিস্ফোরণ থেকে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মহাবিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে বিপুল বস্তুপুঞ্জ, যা ছিল প্রধানত গ্যাস ও আলোর সমষ্টি। প্রসারণশীল সেই বস্তুপুঞ্জই উত্তাপ কমে আসায়, ক্রমশ পরিণত হয় গ্রহ, তারা, নক্ষত্রসহ অগণিত ছায়াপথের। সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবীসহ ৯টি গ্রহের যে অস্তিত্ব, তারও সৃষ্টি সেই বিগ ব্যাং থেকেই। এরপর নানা বিতর্কের মধ্য দিয়ে মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে বিগ ব্যাং তত্ত্ব মেনে নিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
নেট এ ঘাটা ঘাটি করলে আরো তত্থ পেয়ে যাবে। ধন্যবাদ
এ মহাবিশ্ব আল্লাহ তায়া’লা মাত্র ৬ দিনে সৃষ্ট করেছেন।। রেফারেন্স >> নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশের উপর অধিষ্টিত হয়েছেন। তিনি পরিয়ে দেন রাতের উপর দিনকে এমতাবস্থায় যে, দিন দৌড়ে রাতের পিছনে আসে। তিনি সৃষ্টি করেছেন সূর্য, চন্দ্র ও নক্ষত্র দৌড় স্বীয় আদেশের অনুগামী। শুনে রেখ, তাঁরই কাজ সৃষ্টি করা এবং আদেশ দান করা। আল্লাহ, বরকতময় যিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক। সুরা আল আ'রাফ,আয়াত ৫৪। আপনি যদি মনে করেন মহাবিশ্ব আপনা আপনি সৃষ্টি হয়েছে তাহলে বলতে হবে আপনি মুর্খ ছাড়া কিছুই নন & আপনি আল্লাহকে অবিশ্বাস কারী হয়ে যাবেন ।। কারন এরকম সুসজ্জিত পৃথিবী কিভাবে নিজে নিজে তৈরী হতে পারে??