আমার মা এবং আমার পাড়া প্রতিবেশীরা সবসময়ই বলেন আমি ভালো ছেলে । মা-বাবার বাধ্য সন্তান । সবসময় সবার কথা শুনি এবং কখনো গালাগালি করিনা ।

কিন্তু আমি ও আমার মা জানি আমার একটা খুব বড় এবং বাজে দোষ আছে । আর সেটা হলো আমি অনেক অনেক রাগী । এক কথায় খুব বাজে ভাবে রেগে যাই । 
জ্ঞানীগুণীরা বলেন কেউ যদি হঠাৎ রেগে যায় তখন যদি সে উলটো গুনে অথবা মাটির দিকে তাকিয়ে থাকে অথবা রাগ নিয়ন্ত্রণের জন্য আরো অনেক কিছুই করে থাকেন । 
আমার দোষঃ-

  • আমি হঠাৎ রেগে যাই ।
  • অনেক সময় কোনো কারণ লাগে না ।
  • এমনও হয় যে, অনেকসময় বড় কারণে না রেগে ছোট কারণে রেগে যাই ।
  • একসময় রাগ এমন পর্যায়ে চলে যায় যে, তখন আমি কি করব তা নিজেও জানিনা । মানে সজ্ঞানে থাকি না ।
  • একদিন তো রাগের বসে নিজের জন্মদাতা পিতাকেও হালকা ধাক্কা দিয়েছি ।
  • আর রাগ উঠলে জিনিস ভাঙ্গা তো রীতিমত একটা বদ অভ্যাসে দাড়িয়েছে ।
  • বাসার অনেক জিনিস ভেঙ্গেছি, যা আমার পরিবারের পক্ষে দ্বিতীয়বার তৈরী করা প্রায় অসম্ভব ।

আমি আপনাদের সবার কাছ থেকে এর একটা সমাধান চাচ্ছি, কিভাবে আমার এই বাজে রাগটা ত্যাগ করব বা রাগের তীব্রতা কমাবো ।

আরেকটা কথা, যখন নর্মাল থাকি তখন আমার চিরশত্রুর বিপদেও নিজের প্রাণের ঝুঁকি নিতে রাজি আছি । 

শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

এটা আপনার কোন বড় রোগ হতে পারে তায় প্রথমত আপনাকে একটি মানসিক ডাক্তারের কাছে যাবার জন্য অনুরধ করছি।তাছাড়া দ্বিতিয়ত আপনি যখন ভিশন ভাবে রেগে যান তখন কয়েক গ্লাস পানি পান করবেন এবং যত দ্রুত সম্ভব ঐ স্থান ত্যাগ করবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

রাগ কোন মানুষেরই প্রথম প্রযায় প্রচন্ড আকার ধারন করেনা।

আবেগ অনুভুতির উপর নিয়ন্ত্রন খুব কম মানুষেরই থাকে। তাই হঠাৎ রাগ উঠে যেতেই পারে। কিন্তু হঠাৎ খুব বেশি রাগ উঠে গেলে বড় কোন ক্ষতি হয়ে যাওয়ার আগেই নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে ফেলার আছে কিছু উপায়। যেন-তেন উপায় নয়, রীতিমত বৈজ্ঞানিক কৌশল। আসুন জেনে নেয়া যাক ঝটপট রাগ নিয়ন্ত্রনের ৫টি দারুণ বৈজ্ঞানিক কৌশল। রাগ তো কম্বেই, এমনকি হেসেও ফেলতে পারেন আপনি

 

ঠান্ডা পানি পান

খুব বেশি রাগ উঠে গেলে ঢক ঢক করে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি খেয়ে নিন। ঠান্ডা পানি খেলে কিছুটা হলেও রাগ নামবেই। এটা রাগ নিয়ন্ত্রনের জন্য অব্যর্থ ও পরীক্ষিত একটি পদ্ধতি। ঠাণ্ডা পানি শরীরে এক রকমের প্রশান্তি ছড়িয়ে দেয় না মন শান্ত করতে সাহায্য করে।

শুয়ে পরুন

অতিরিক্ত রাগ উঠে গেলে শুয়ে পরা উচিত। প্রচন্ড রাগের মাথায় শুয়ে পড়লে রাগ নেমে যায় অনেকটাই। আশেপাশে শুয়ে পরার জায়গা না থাকলে বসে পরুন। বসে পড়লে কিছুটা রাগ কমে যায়। বসা অবস্থায় রাগ হলে দাঁড়িয়ে যান। পায়চারী করুন। এতেও রাগ কমবে।

উল্টো গুনুন

অনেক বেশি রাগের মাথায় সম্ভব হলে উল্টো গুনুন। ১০০ থেকে মনে মনে গুনতে গুনতে ১ পর্যন্ত আসুন। যদি এতো ধৈর্য্য না থাকে তাহলে অন্তত ১০ থেকে ১ পর্যন্ত গুনুন। তাহলে রাগ কমে যাবে অনেকখানি।

সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করুন

অনেক বেশি রাগের মাথায় সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করলে রাগ কমে যায়। সকল ধর্মেই অতিরিক্ত রাগের কুফল বর্ননা করা আছে। তাই নিজের ধর্মের সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করলে রাগ কিছুটা হলেও কমে যায়।

আয়নার সামনে দাড়ান

অনেক বেশি রাগ উঠে গেলে নিজের রাগী চেহারাটা আয়নায় দেখুন। আয়নার সামনে নিজের রাগী রূপটা কেউই পছন্দ করে না। তাই রাগ কিছুটা নয়, আসলে বেশ খানিকটা কবে যায়। এমনকি নিজেকে দেখে হেসেও ফেলতে পারেন আপনি।

,তথ্য বিস্বয়, 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি যদি দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থাতে রেগে যান তো বসে পড়বেন

যদি বসে থাকা অবস্থাতে রেগে যান তো দাঁড়িয়ে যাবেন।

সব থেকে উত্তম হয় রেগে গেলে * আউযুবিল্লাহ* পড়া ও

সাথে সাথে ওযু করে নেওয়া,

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Hasib581

Call

একটা কথা বলি ভাই, আপনার যখনই রাগ উঠবে, তখনই ওযু করে নিবেন । যেহেতু আপনি হিন্দু, তাই হয়তো বিভ্রান্ত হচ্ছেন আমার কথায় । ওযু জাস্ট একটা নাম । একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ক্রম মেনে দেহের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ ধোয়ার নাম হলো ওযু । আপনি আপনার যে কোনো বন্ধুর কাছেই এর নিয়ম জেনে নিতে পারেন । আর ওযু করলেই কেউ মুসলিম হয়ে যায়না । এটা জাস্ট পরিষ্কার হওয়ার একটা প্রথা ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ