শারীরিক গঠন নির্ভর করে 80% জিনগত/বংশগত বৈশিষ্টের উপর বাকি 20% খাবারের ও জীবনযাপনের উপর। স্বাস্থ্য বাড়ানোর জন্য যে সকল ঔষধ পাওয়া যায় তার বেশিরভাগেরই মারাত্মক পার্শপ্রতিক্রিয়া থাকে। ভাল হয় আপনি বেশি করে মাছ-মাংস, দুধ, ডিম, অালু, সব্জি ও ফল খান আর সাথে শারীরিক ব্যয়ামতো করতেই হবে। একসাথে বেশি না খেয়ে এটু পর পর খান। দৈনিক 7-8 ঘন্টা ঘুমাতে হবে। তাছাড়া বয়সের সাথে সাথে এমনিতেই স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে তাই ধৈর্য্য ধরুন।
০যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। ০টেনশনমুক্ত থাকুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে ক্ষুধা বেড়ে যায় টেনশন দূরে করে। ০প্রচুর ফল খান। ফল পুষ্টিকর খাবার এতে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। প্রতিদিন ফল এবং ফলের রস খান। ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, কুবিথ, গাম, জ্যাম, জ্যালি খান এতে ফ্যাট আছে যা আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে।
রাতারাতি মোটা হওয়ার কোন উপায় নেই। আপনাকে আপনার খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আনতে হবে। ঘনঘন পুষ্টিকর ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে। একজন ভাল ডাক্তারের শরনাপন্ন হন প্রথমে কারন কোন রোগের কারনে এমন কিনা এটা জানুন। একটু সতর্ক থাকবেন বর্তমানে শোনা যায় দ্রুত মোটাকরার জন্য গরু মোটাতাজাকরণ ঔষধ মানুষকে খাওয়ানো হয় যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। আমার বিশেষ পরামর্শ থাকবে মোটা নয় শরীরের সুস্থ্যতা নিশ্চিত করুন।