স্ত্রীর গোপনাঙ্গে লিঙ্গ ব্যতীত অন্যকিছু প্রবেশ করানো ইসলামে জায়েজ নেই। বিকৃত যৌনাচার ইসলামে হারাম। স্বাভাবিকভাবে স্ত্রীর সাথে যৌনমিলন করতে হবে। যেমন:
১। স্বামী স্ত্রীর উপরে থাকবে আর স্ত্রী স্বামীর নিচে থাকবে।
২। স্ত্রীর দুধ খাওয়া যাবে না, তবে দুধের বোঁটা বাদ দিয়ে বাকিটুকুতে আদর করা যাবে।
৩। স্বামী বা স্ত্রীর গোপনাঙ্গ চোষা যাবে না। এতে মুখ অপবিত্র হবে। মুখ পবিত্র রাখা জরুরী, কেননা সেই মুখে আল্লাহর নাম নেওয়া হয়।
৪। পায়ুপথে যৌনমিলন করা যাবে না।
৫। মাসিক অবস্থায় সহবাস করা যাবে না।
৬। হস্তমৈথুন বা মাষ্টাবেশন করা যাবে না।
৭। স্ত্রীর সাথে যৌনমিলন করা অবস্থায় অন্য কোনো মেয়েকে কল্পনা করা যাবে না।
৮। স্ত্রীর যৌনাঙ্গে লিঙ্গ ব্যতীত অন্যকিছু প্রবেশ করানো যাবে না।
৯। সেক্স টয় ব্যবহার করা যাবে না।
১০। বীর্য বা রস মুখে নেওয়া অথবা খাওয়া যাবে না।
১১। জোর করে যৌনমিলন করা যাবে না।
১২। পর্ণ ভিডিও দেখে সেক্স করা যাবে না।
১৩। রোজার দিনে ও আজান দেওয়া অবস্থায় সেক্স করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৪। টয়লেট বা পায়খানায় সেক্স করা যাবে না।
১৫। ছোট বাচ্চাদের সামনে উলঙ্গ হয়ে সেক্স করা যাবে না।
১৬। স্ত্রীর সারা শরীরে আদর করে তার সেক্স উঠিয়ে, তারপর তার গোপনাঙ্গে লিঙ্গ প্রবেশ করাতে হবে।
১৭। স্বামীর বীর্য বের হয়ে যাওয়ার পরও স্ত্রীর শরীরের উপর কিছুক্ষন শুয়ে থাকতে হবে।
১৮। পরকিয়া, সমকামিতা, যিনা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৯। কনডম, জন্মনিয়ন্ত্রণ ট্যাবলেট বা পিল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
২০। মনে রাখতে হবে, ছেলেদের হঠাৎ সেক্স উঠে, হঠাৎ শেষ হয়ে যায়। পক্ষান্তরে, মেয়েদের ধীরে ধীরে সেক্স উঠে, ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যায়। তাই যৌনমিলন করার সময় স্ত্রীর চাহিদার দিকে খেয়াল রেখে স্বাভাবিক উপায়ে বিকৃত যৌনাচার বাদ দিয়ে ধীরে সুস্থে সুন্দরভাবে পবিত্র চিন্তাধারায় যৌনমিলন করতে হবে। তাহলে, স্বামী-স্ত্রী উভয়ই পরিপূর্ণ সুখ পাবে এবং সুসন্তান লাভ করবে ইন শা আল্লাহ্।