সকল কাজই বরাবরের মতই, তবে কয়েকটি বিষয়ে ভিন্নতা রয়েছে।
ইমামের পিছনে ইকতীদা করার নিয়ত থাকতে হবে। (অন্তরে নিয়তই যথেষ্ট, মুখে বলা মুস্তাহাব)
ইমামের আগে তাকবীর বলা, রুকু সিজদাতে যাওয়া/উঠা হলে নামায ভেঙ্গে যাবে।
ইমাম সাহেব আস্তে কিরাত পড়ুক বা জোরে, কিরাতের স্থানে চুপ থাকতে হবে। এমনকি সূরা ফাতিহাও পড়া যাবে না। অন্য সকল তাসবিহ আপনাকে আদায় করতে হবে।
রেফারেন্স- নামাযের পদ্ধতি