সমসাময়িক বেশ কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে এপিডিউরাল পদ্ধতি অবলম্বনের কারণে নবজাতক শিশুর উপর কোন ধরনের ক্ষতিকারক প্রভাব বিস্তার লাভ করে না। জন্মের পরপরই শিশুর উপরে করা অ্যাপগার স্কোর তেমনটাই বলছে।
কোন কোন গবেষণায় এমনটাও দেখা গেছে যে যে সকল নারীরা এপিডিউরাল পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তাদের শিশুদের অ্যাপগার স্কোর অন্যদের তুলনায় একটু বেশিই থাকে।
তবে শিশু কি জন্মের পরপরই বুকের দুধ খেতে পারে, নাকি তার বুকের দুধ খাওয়ার ক্ষমতার উপর এপিডিউরাল পদ্ধতির কোন ধরনের প্রভাব রয়েছে এই নিয়ে বেশ কিছু বিতর্ক দেখা গেছে।
কিছু বিশেষজ্ঞদের মতে যে সকল মায়েরা এপিডিউরাল পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তাদের শিশুরা বুক থেকে দুধ চুষে বের করতে কিছুটা সমস্যা হয়। তবে অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের মতে এমনটা আদতেই হয় কি না এ নিয়ে এখন পর্যন্ত নির্ভরযোগ্য কোন গবেষণার ফলাফল পাওয়া যায় নি।
তবে আমরা জানি যে, সাধারণ নারকোটিক নবজাতক শিশুর উপর যে প্রভাব বিস্তার করে সে তুলনায় এপিডিউরাল পদ্ধতি গ্রহণ করলে তার প্রভাব তুলনামূলকভাবে অনেক কম।