শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

 

অনেকেই যুহরের নামাজ পড়ার সর্বশেষ দুই রাকআত নফল নামাজ পড়ে।

মাগরিবে কেউ কেউ সুন্নাতের পর দুই রাকাআত নফল পড়ে থাকে।

এছাড়া ইশার নামাজে সুন্নাতের পর দুই রাকাআত নফল নামাজ পড়ে থাকে। যা সর্বমোট ৬ রাকাআত।

তবে নফল নামাজের কোনো সীমা নেই। যে যত বেশি পড়বে, সে তত বেশি সওয়াব লাভ করবে। নিষিদ্ধ বা মাকরুহ সময় ব্যতীত যখনই কেউ নফল নামাজ পড়তে চায় এবং যত বেশি পড়তে চায় তা পড়লে তার জন্য মঙ্গল এবং বরকতেরই কারণ হয়।

নফল নামাজ সাধারণত দুই রাকাত দুই রাকাআত করে আদায় করা হয়।

দৈনিক পাঁচ ওয়াক্তে সতেরো রাকাআত ফরজ নামাজ, তিন রাকাআত ওয়াজিব বিতির নামাজ, চার ওয়াক্তে বারো রাকাআত সুন্নতে মুআক্কাদা নামাজ, দুই ওয়াক্তে আট রাকাত সুন্নতে জায়েদা নামাজ ছাড়া অন্যান্য নামাজ হলো নফল নামাজ।

এছাড়া তাহাজ্জুদ নামাজ, ইশরাক নামাজ, চাশত নামাজ, জাওয়াল নামাজ, আউওয়াবিন নামাজ।

নফল নামাজের নিষিদ্ধ সময় সূর্যোদয়ের সময় সব নামাজ নিষিদ্ধ, সূর্য মাথার ওপর স্থির থাকা অবস্থায় নামাজ পড়া মাকরুহে তাহরিমি, সূর্যাস্তের সময় চলমান আসর ব্যতীত অন্য কোনো নামাজ বৈধ নয়। এ ছাড়া ফজর নামাজের ওয়াক্ত হলে তখন থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত এবং আসর ওয়াক্তে ফরজ নামাজ পড়া হলে তখন থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কোনো ধরনের নফল নামাজ পড়া নিষেধ। এই পাঁচটি সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় নফল নামাজ পড়া যায়। (আওকাতুস সালাত)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ