শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Unknown

Call

কারন  তখন ইমাম সাহেব বক্তব্য দেয় ও খুদবা পাঠ করে তখন জুম্মার সুন্নত নামাযের নিয়্যত করাতে নিশেধ করে। আরর যখন বাতি অফ করে দিবে তখন জুম্মার নামাযের সুন্নত পরতে বলা হয়।

এটাই মুলত কারন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Shakil

Call

জুম্মায় খুতবা শোনা যেহেতু ওয়াজিব তাই খুতবা চলাকালীন সুন্নত পড়া নিষেধ।

খুতবার শুরু হওয়ার কয়েক মিনিট আগে লাল-বাতি জ্বালিয়ে দেয়া হয় এটি বুঝাতে যে, ঐ সময় নিয়ত করলে আপনার নামাজ শেষ হওয়ার আগেই খুতবা শুরু হয়ে যেতে পারে। তাই তখন নিয়্যত না করে ফরজ নামাজের পর সুন্নত আদায় করে নেয়া উচিত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mahadi

Call

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন খুতবা প্রদানের সময় যদি তুমি তোমার সঙ্গীকে বলো, ‘চুপ করো’ তখন তুমি অনর্থক কথাই বললে। -সহিহ বোখারি: ১/১২৮

আব্দুল্লাহ বিন ওমর রাঃ বলেন-আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, যখন তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করে আর ইমাম খুতবা দিচ্ছে মিম্বরের উপর, তাহলে ইমাম ফারিগ হওয়ার আগ পর্যন্ত কোন নামায নেই কোন কথাও নেই। {মাযমাউজ জাওয়ায়েদ, ২/১৮৪, হাদীস নং-২০১৪} 

হযরত ওমর রাঃ, হযরত উসমান রাঃ, হযরত আলী রাঃ সহ অধিকাংশ সাহাবী, তাবেয়ী ও পূর্ববর্তীদের মতামত এটাই যে, ইমামের খুতবাদানকালে নামায পড়া নিষিদ্ধ। {শরহে মুসলিম লিন নাবাবী রহঃ-১/২৮৭}

হযরত সা’লাবা বিন আবি মালিক আল কুরাজী রাঃ বলেন-“নিশ্চয় ইমামের মিম্বরে বসা নামায বন্ধ করে দেয়, আর তার কথা বলা কথাকে বন্ধ করে দেয়”। {তাহাবী শরীফ, ১/৩৭০, হাদীস নং-২০১৪} এই হাদীসটি সহীহ

খুতবা শোনা ওয়াজিব। খুতবা অর্থ বক্তৃতা৷ ইমাম যখন খুতবা বা বক্তব্য দেন তখন নামাজ পড়া নিষেধ। খুতবার সময় সুন্নত-নফল নামাজ পড়াও বৈধ নয়। অন্য এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, যখন ইমাম খুতবার জন্য বের হবেন, তখন নামাজ পড়বে না, কথাও বলবে না। -মেশকাত: ৩/৪৩২। আমাদের দেশে এই নিষেধ অবস্থা বুঝানোর জন্য লাল বাতি জ্বালানো হয়। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ