আমি আজ ৭ মাস কোনো হস্তমৈথুন করি না। প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি ,কোন পাপ কাজের সাথেও জড়িত নয় । কোনো অশ্লীল কিছু দেখা, শুনা ও অশ্লীল চিন্তাভাবনাও করি না । প্রতিদিন রাতে ওযু করে, ২ রাকাত নফল নামাজ ও কুরআন তেলাওয়াত করেও ঘুমাই। আলহামদুলিল্লাহ আমার ঘুম খুব ভালো হয় । ঘুমে আমি কখনই বাজে স্বপ্ন দেখি না। কিন্ত প্রতিমাসে ২/১ বার আমার রাতের বেলায় ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দোষ হয় ,কিন্তু যেদিনই আমার স্বপ্ন দোষ হয় ওই দিনই আমি ঘুমে খুব নোংরা স্বপ্ন দেখি এবং স্বপ্ন দেখা অবস্থায় আমার স্বপ্নদোষ হয়ে যায় এবং সাথে সাথে আমার ঘুম ভেংগে যায়।। স্বপ্নগুলো বেশির ভাগগুলো এমন দেখি যে, (আমি কোনো মেয়ের সাথে সহবাস করছি বা অন্য কেউ করছে)।।   আমার প্রশ্ন হলো ,স্বপ্নদোষ হওয়াটা স্বাভাবিক সেটা ঠিক আছে কিন্তু আমি তো সকল অশ্লীলতা থেকে বিরত আছি এবং আমি আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ একজন মানুষ আমার কোনো যৌন সমস্যাও নাই এবং রাতে আল্লাহকে স্বরণ করে ঘুমাই তা স্বত্তেও কেনো আমার যেদিন স্বপ্নদোষ হয় ঐ দিন নোংরা বা অশ্লীল স্বপ্ন দেখি । অন্য কোনো দিন তো এসব অশ্লীল বা নোংরা স্বপ্ন দেখি না?? ভাই তথ্যগুলো ভালো করে পড়ে, বোঝে উত্তর দিবেন? 


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Jamiar

Call

ভাই আপনার এসব তেমন কোন সমস্যা না।যা মানুসিক ভাবেও না ও শারীরিক ভাবেও না।আসলে সেক্স চাহিদা টা মানুষের মস্তিষ্ক এর সাথে সম্পর্ক যুক্ত যখন সেক্স চাহিদা বারে বা ইচ্ছা যাগে তখন শরীর ও মস্তিষ্ক সেক্সের প্রতি আকৃষ্ট হয় ফলে রাতে অজানায় বীর্যপাত হয় বা খারাব স্বপ্ন দেখে বীর্যপাত হয়। যা সয়তান এর ক্ষপ্পরে পরেও হয় আবার শারীরিক কার্যক্রম এর ফলেও হয়।যা স্বাভাবিক। এ নিয়ে আপনি কোন দুশ্চিন্তা করবেন না।স্বাভাবিক ভাবে এভাবেই জীবন যাপন করুন।ইনশাআল্লাহ সুস্থ্য হবেন ও থাকবেন।

ধন্যবাদ। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Sayem33

Call

স্বপ্নদোষগুলি হ'ল যখন কোনও ব্যক্তি স্বপ্নের কারণে ঘুমন্ত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে orgasms হয়, যা প্রেমমূলক বা নাও হতে পারে।


এগুলিকে স্বপ্নদোষ বলা হয় কারণ কোনও পুরুষ যখন এই ধরণের স্বপ্ন দেখেন তখন সে ভেজা পোশাক বা বিছানায় জেগে উঠতে পারে। এর কারণ বীর্য, শুক্রাণুযুক্ত তরল বীর্যপাতের সময় নির্গত হয়।



যাইহোক, একই শব্দটি যখন কোনও মহিলার ঘুমের সময় অর্গাজম করে তা বোঝাতেও ব্যবহৃত হয়।


ঘুমের সময় হস্তমৈথুনের কারণে ভেজা স্বপ্ন হয় না; এগুলি কোনও ম্যানুয়াল উদ্দীপনা ছাড়াই ঘটে।


গবেষণায় দেখা গেছে, গড়ে ৮ শতাংশ স্বপ্নের কিছু যৌন সামগ্রী থাকে, একই সমীক্ষায়, পুরুষ এবং মহিলা উভয়েরই যৌনউত্তেজক স্বপ্নের প্রায় 4 শতাংশে একটি প্রচণ্ড উত্তেজনা রয়েছে বলে জানা গেছে।


স্বপ্নদোষ প্রতিরোধের কোনও প্রমাণিত উপায় না থাকলেও কিছু কৌশল রয়েছে যা সেগুলি হ্রাস করতে পারে। যাইহোক, এই পদ্ধতিগুলি কোনও ফলাফলের গ্যারান্টি দেয় না।


যদি স্বপ্নদোষ একজন ব্যক্তিকে বিব্রত বা অস্বস্তি করে তোলে বা তারা তাদের জীবনে নেতিবাচকভাবে প্রভাব ফেলছে তবে স্বপ্নদোষগুলি হ্রাস বা নির্মূল করার জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি সহায়তা করতে পারে:


১ . হস্তমৈথুন করা বা আরও ঘন ঘন সহবাস করা


২. বিছানার আগে শিথিলকরণের কৌশলগুলি ধ্যান করা বা অনুশীলন করা


৩. স্বপ্ন সম্পর্কে একজন মনোবিজ্ঞানী বা পরামর্শদাতার সাথে কথা বলা


৪. স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা অর্জনকারী ব্যক্তির জানা দরকার যে এটি একটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ঘটনা এবং ঘুমের সময় ক্লাইম্যাক্সিং একটি অনৈচ্ছিক প্রতিক্রিয়া যা প্রতিরোধ করা যায় না।


৫. স্বপ্নদোষ দেখা কোনও লক্ষণ নয় যে কোনও ব্যক্তির পর্যাপ্ত যৌনতা হচ্ছে না বা তারা তাদের যৌন সঙ্গীর সাথে অসন্তুষ্ট হয়।


যৌবনে নিয়মিত স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা অর্জনকারী ব্যক্তির নিজের অংশীদারের সাথে তাদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কথা বলার জন্য খোলামেলা এবং স্বাচ্ছন্দ্যযুক্ত হওয়া উচিত। এটি উদ্বেগ এবং কোনও ব্যক্তি যে কোনও বিব্রত বোধ করতে পারে তা হ্রাস করতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ