শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
HMMOBAROKBD

Call

★ঘুম এবং খাবার দুটিই সাস্থ্যের জন্য  খুবই প্রয়োজন৷ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিকঠাক রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের আর নিয়মতান্ত্রিক খাবারের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু কম ঘুমানোর মতোই বেশি ঘুমানোটাও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আবার শৈশবে, কৈশোরে, তারুণ্যে, যৌবনে আর বার্ধক্যে ঘুমের চাহিদাও আলাদা আলাদা। ঘুমের মতো খবারের মধ্যেও নিয়মতান্ত্রিকতা বজায় রাখা ও সঠিক খাবার নির্ণয় করা জরুরি৷

★যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের পরামর্শপত্র অনুযায়ী ৬ থেকে ৯ বছর বয়সী শিশুদের রাতে অন্তত ৯-১১ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন, তবে নিয়মিত ৭-৮ ঘণ্টা ঠিকঠাক ঘুমাতে পারলেও ওরা নিজেকে চালিয়ে নিতে পারে। ১০ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। তবে কারও কারও নিয়মিত ৭ ঘণ্টা ঘুমালেও চলতে পারে। আর বয়ঃসন্ধির সময়টাতে অনেকেরই প্রায় ১১ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু ১১ ঘণ্টার চেয়ে বেশি ঘুমালে তা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে।

★খাবারের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো মাথায় রাখা যায়৷ 

★সব সময় অতিরিক্ত তেল-ঘি-চর্বিযুক্ত ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ার অভ্যাস বদলাতে হবে।

★চিনি খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে!

★সম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত (স্যাচুরেটেড ফ্যাট) গোশত, মাখন, ঘি, পূর্ণ ননিযুক্ত দুধ, মুরগির চামড়া প্রভৃতি কম খেতে হবে।

★সুসংবাদ হলো ডিম খাওয়া যেতে পারে। মেডিটারেনিয়ান ফুড বলে পরিচিতি অসম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত (আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট) অলিভ অয়েল, চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, মাছের চর্বি প্রভৃতি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ