বর্তমানে দেখাগেছে প্রত্যেকেই কোনো না কোনো ভাবে সুদের সাথে জরিত আছে। এখন ইমাম সাহেব জানেন মুসল্লিদের মাঝে শতকরা ৯৫% মুসল্লি সুদের সাথে জরিত তিনি সবার ঘরে একদিন করে ভাত খাওয়া লাগে।এ খাওয়া দাওয়া করে ইবাদত করলে নামায হবে?চাকরি করতে হলে খাইতে হবে।  এখন ইমাম সাহেবের কী করনীয়।সুদের সাথে জরিত যেমন, ডিপিএস /একাউন্ট/সাক্ষী ইত্যাদি ভাবে।। দয়া করে সহীহ ভাবে জানালে উপকিত হব।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

যদি ইমাম সাহেব বা সাধারণ মুসল্লি কেউ নিশ্চিত থাকেন যে এই ব্যক্তি হারাম উপার্জন করে(তা সুদ হোক আর যাই হোক) তাহলে সেখানে ইমাম বা মুসল্লি, কারোর জন্যই দাওয়াত খাওয়া জায়েজ নেই। আর চাকরি করলে খেতে হবে- এ ধরণের কথার কোন ইসলামী ভিত্তি নেই। হারাম মানে হারাম। আর হারাম ভক্ষণ করে যে গোশত গঠিত হয় তা জান্নাতে যাবে না। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

ইমাম সাহেবের কাছে যদি আর কোন উপায় না থাকে , তাহলে তিনি খেতে পারেন । যদি সবাই অসৎ থাকেন , তাহলে কিছুই করার নাই । কিন্তু তিনি অতিসত্বর চাকরি ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যাবেন যেখানে সৎ লোকের বাড়ীতে খেতে পারেন ॥ 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HMMOBAROKBD

Call

সুদ একটি মারাত্মক ধরণের অপরাধ,এ সম্পর্কে আল্লাহ ও তার রাসুলের কঠিন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে,আমরা জানি আল্লাহর রাসুল বলেন সুদের সর্বনিম্ন অপরাধও আপন মায়ের সাথে জিনা করার মতো।এখন কথা হলো এখানে যাদের সুদখোর হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে তারা ৯৫% মুসল্লী, তারা যদি সুদ এবং ভাল কাজ(ভাল পথে উপার্জ)   উভয়টি করে থাকে তবে সর্বপ্রথম ইমাম সাহেব এর উচিৎ তাদের উত্তম ভাষায় নসিহত করা,এবং এদের ঘরে খাওয়া যাবে, তবে ইমাম সাহেব এর উচিৎ এদের বলে দেওয়া সুদ একটি মারাত্মক ধরণের অপরাধ,আপনি ভালভাবে  উপার্জন করুন, আর তার থেকেই আমাকে খাওয়ান,কিন্তু মুত্তাকীদের   উচিত এমন ঘরে খাওয়া থেকে বিরত থাকা,আর ইমাম সাহেব এর ও মুত্তাকী হওয়া জরুরি,তবে খেয়ে ফেললে সে তওবা করবে,আর আপনার তাহার পিছনে নামাজ হবে। যদি কোন ব্যাক্তি একেবারে সম্পূর্ণভাবে সুদের সাথে জড়িত তার বাড়িতে কোনভাবেই খাওয়া যাবেনা।                

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ