শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Rubidium

Call

আপনি প্রতিদিন দুটি করে ডিম খান।প্রচুর ভাত খান।তার সাথে খান বেশি বেশি মাছ মাংস।তার সাথে দিন সিটআপের ব্যায়াম।সব একসাথে হবে।মোটা হবেন।তবে পেট বাড়বেনা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Junait

Call

এই পৃথিবীতে সবাই চাই মেদহীন শরীর। খাবার ও পরিশ্রম এবং খাবারের গুনাগুন এর অনুপাত হিসাব করে খেলে বা একটু সতর্ক হলেই সম্ভব।  আপনার শরীরের উচ্চতা অনুযায়ী দেখবেন যে ওজন  স্বাভাবিক আছে কি না,  যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে তবে এ বিষয় নি আর কোনো প্রচেষ্টা না করা বুদ্ধিমানের কাজ। আপনার ওজন কম হয়ে থাকলে আপনি স্বাভাবিক পর্যায়ে আসার জন্য নিম্নোক্ত গাইড লাইন অনুসরণ করবেন  : * প্রথমেই বলি আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম হতে পারে দৌড়াদৌড়ি  বা যে কোনো উপায়ে প্রাকৃতিক ভাবে ঘাম বের করে দিতে  হবে। প্রতিদিনকে ৪ ভাগে ভাগ করে মোট ৪ বার খাবার খাবেন, যেমন: সকাল ৭:৩০ এর সময় রুটি, ডাউল ও ১ টি সিদ্ধ ডিম, দুপুর ১১টার সময় ছোলা, সিদ্ধ ডিম ও মিষ্টি খাবেন, দুপুর ১/২টার সময় ভাত খাবেন, ভাতের সাথে সবজি ও মাছ বা মাংশ রাখবেন, ডাউল তো কমন প্রতি বেলায়। খুব অল্প পরিমান হলেও প্রতিদিন মাংশ খাবেন। দিনের শেষ খাবার সন্ধ্যা ৬/৭টার মধ্য শেষ করবেন, সন্ধ্যা বেলায় মাংশ দিয়ে ভাত খাবেন আর প্রতিবেলায় ভাতের সাথে ডাউল অবশ্যই খাবেন। সন্ধ্যায় খাবারের শেষে সম্ভব হলে ফল খাবেন। প্রতিদিন রাত্রে ঘুমানোর পূর্বে গরুর দুধ খাবেন, সম্ভব হলে মিষ্টি জাতীয় খাবার খাবেন রুচি থাকলে। প্রতিদিন রাত্রি ১০ থেকে ১১টার মধ্যে ঘুমাবেন আর একই সময় ঘুম থেকে উঠবেন ভোরে। নিয়মিত গোসল করবেন, ২/৩ বার করবেন প্রয়োজনে। প্রতিদিন ৫ লিটারের বেশি পানি পান করবেন।। খাবার পানির সাথে গ্লুকোজ, ট্যাংক মিশিয়ে খাবেন। প্রচুর পরিশ্রম করবেন তাই দৈনিক ২টা স্যালাইন খেতে পারেন। রাত্রে ঘুমানোর আগে দুধের সাথে হরলিক্স মিক্স করে খাবেন। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

টিপস-১: যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। টিপস-২: একটা নিদিষ্ট সময় ধরে খাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালে প্রচুর পরিমাণে খেয়ে নিতে পারেন। হ্যাম বার্গার, ভাজা খাবার, চিকেন ব্রেস্ট খেলেও ক্ষতি নেই। টিপস-৩: সফ্ট ড্রিংকস্ এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে বেশি পরিমানে ইন্সুলিন থাকে। ইন্সুলিন হরমোন তৈরি করে। যার সাহায্যে শরীরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন, তখন পানি পান করুন; সফ্ট ড্রিংকস্ নয়। এমনকি ডায়েট সফ্ট ড্রিংকস্ও নয়। এটা খেলে আপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না।চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার উপায় টিপস-৪: এনার্জি ফুড খেলেও আপনি মোটা হবেন। শরীরে যদি এনার্জি ফুড না থাকে তাহলে শরীরে শক্তিই থাকে না মোটা হওয়া তো দূরের কথা। টিপস-৫: টেনশনমুক্ত থাকুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে ক্ষুধা বেড়ে যায় টেনশন দূর করে। টিপস-৬: প্রচুর ফল খান। ফল পুষ্টিকর খাবার এতে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। প্রতিদিন ফল এবং ফলের রস খান। ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, কুবিথ, গাম, জ্যাম, জ্যালি খান । টিপস-৭: এ্যালকোহল পান করলে শরীর মোটা হয়। এটা আপনার মাংশপেশীতে হরমোন তৈরি করে। আপনার শরীরে যখন অতিরিক্ত ক্যালরির প্রয়োজন হয় দিনের শেষে সন্ধ্যার দিকে তখন পরিমাণমত (অল্প পরিমাণ) এ্যালকোহল পান করুন। এ্যালকোহলে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। রাতে এ্যালকোহল পান করে তাড়াতাড়ি রাতের খাবার সেরে ঘুমিয়ে পড়ুন। তবে এই নয় যে, আপনি একেবারে বেশী পরিমাণে এ্যালকোহল পান করে মাতাল হবেন। তাতে কিন্তু লাভে চেয়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশী হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ