নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি ওজন বাড়াতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারবেন না। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালের নাস্তায় রান্না করা সুজি রাখবেন। আতপ চালের ভাতের মাড় খেতে পারেন। রাতে ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস দুধ আর এক চামুচ মধু খাবেন। খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান ৪-৫ বার খেত পারেন। রাতে অন্তত ৭-৮ ঘন্টা ঘুমাবেন। সম্ভব হলে দুপুরে খাওয়ার পর ১ ঘন্টা ঘুমাবেন খাবারে রুচির জন্য সকালে খালি পেট ১-২ চামচ নিমের রস অথবা কখনো চিরতার পানি খান মাঝে মাঝে অর্জুনের ছাল ভিজিয়ে খাবেন। অর্জুন গ্যাস্ট্রিক, বদ হজম এর জন্যও ভাল কাজ করে। নিম, চিরতা, অর্জুন এই ৩টিই ক্ষুধা বৃদ্ধি করে এবং রুচি বাড়ায়। আর ডাক্তারের পরামর্শ মতে কারমিনা সিরাপটি সেবন করতে পারেন হজম শক্তি এবং রুচির জন্য। ক্যলরি যুক্ত খাবার বেশি খেতে পারে পাউরুটি জুস, চিপস ইত্যাদি। আর যদি শরিলের দুর্বলতার জন্য ঔষধ সেবন করতে চান তাহলে হামদর্দ এর সিনকারা সিরাপটি সেবন করুন ৪৫০ মিলি ২ মাস এক টানা। [সংরক্ষিত]
আমাদের দেশে সাধারণত তিনটি প্রধান সময়ে মানুষ খাদ্য গ্রহণ করে। সকালে, দুপুরে এবং রাতে। এই খাবারের পরিমাণ কিছুটা বেশি হয়ে থাকে যা স্বল্প রুচির ব্যক্তির জন্য গ্রহণ করাটা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। তাই দিনের খাবারকে ছোট ছোট ৬ টি ভাগে ভাগ করে নিন। এই পদ্ধতিতে খেলে নিজেকে ভারী মনে হবে না, এছাড়া ক্ষুধা বাড়বে। যাদের খাবারে একদমই রুচি (appetite) নেই, তারা নিজেদের পছন্দের সময়ে খাদ্য (diet) গ্রহণ করতে পারেন।