প্রায় সারাবছরেই ঠান্ডা সর্দি লেগে থাকে...স্থায়ী সমাধান কিভাবে পাওয়া যাবে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Jamiar

Call

সর্দি এমন একটি অসুখ যার কোনো মৌসুম। যেকোনো সময় আপনি আক্রান্ত হতে পারেন সর্দিতে। সর্দির উপসর্গগুলো হলো গলাব্যথা, নাক বন্ধ থাকা, নাক দিয়ে পানি পড়া, জ্বর। ক্ষেত্র বিশেষে মাথা ব্যথা, মাংসপেশীতে ব্যথা, রুচি কমে যাওয়া ইত্যাদি। হুটহাট করে সর্দি লেগে যেতেই পারে। আপনি যদি কিছু নিয়ম মেনে চলেন তবে রক্ষা পাবেন সর্দি থেকে। সর্দি কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তির কাশি বা হাঁচি থেকে কমপক্ষে তিন ফুট দূরে অবস্থান করুন। কারণ কাশির জীবাণু খুব সহজেই আপনার চোখ অথবা নাকের ভেতর দিয়ে সংক্রমিত হতে পারে। হাত সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। কারণ হাঁচি বা কাঁশির সাথে নির্গত ঠাণ্ডার জীবাণু যে কোন বস্তুতে লেগে থাকতে পারে। স্পর্শের মাধ্যমে তা হতে সংক্রমণ হতে পারে। আঙুল দিয়ে ঘন ঘন নাক অথবা চোখ খুটবেন না। বিছানায় শুয়ে না থেকে হাঁটাহাঁটি বা মৃদু ব্যায়াম করুন। রাতে যথেষ্ট পরিমাণে ঘুমান। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি গ্রহণ করুন। যথেষ্ট পরিমাণে (কমপক্ষে দৈনিক আট গ্লাস) পানি গ্রহণ শরীর বিশুদ্ধ রাখে এবং দেহ থেকে জীবাণু নির্গমনে সাহায্য করে। কম চর্বিযুক্ত চিকেন স্যুপ খান। কারণ গরম গরম চিকেন স্যুপ প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান সরবরাহ করে দেহকে ঠান্ডা-সর্দির জীবাণুর সাথে যুদ্ধে সাহায্য করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ঠান্ডা বা সর্দি ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার দুই দিনেরও কম সময়ের মধ্যে উপসর্গ শুরু হয়। উপসর্গগুলো হলো হাঁচি, কাশি, গলা ব্যথা, মাথাব্যথা, জ্বর ও রাইনোরিয়া বা নাক দিয়ে পানি পড়া। এর থেকে মুক্তি পেতে আপনি জাম্বুরা বা (বাতাবি লেবু) খেতে পারেন। ঠান্ডা ও সর্দি দূর করার ক্ষেত্রে জাম্বুরা খুব কার্যকরি ফল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Waruf

Call

আবহাওয়ার প্রতিসংবেদনশীল এলার্জি থাকলে সর্দি কাশি লেগে থাকে। অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে থাকলেও হতে পারে। ভিটামিনের থাকলে সর্দিকাশী লেগেই থাকে। আপনি হয়ত বলতে পারেন ভাল ভাল খাবার খাই, ভিটামিনের অভাব নাই। এটি ভুল। ভাল খাবারে পুর্ন ভিটামিন নাউ থাকতে পারে। ভিটামিন সি এর অভাবে ঘন ঘন সর্দিকাশি হয়।(এই পয়েন্ট টা গুরুত্বপুর্ন) কাজেই ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খান। এছাড়া ভাইরাসজনিত কারনে সর্দি কাশী হতে পারে, নাকে এক ধরনের ব্যকটেরিয়া থাকে যা ভাইরাসের উপস্থিতিতে টক্সিন ক্ষরন করে ফলে এই টক্সিন সাইনুসাইটিসের সৃষ্টি করে প্রবল সর্দিকাশি ঘটায়। নিউমোনোকোকাস ব্যকটেরিয়া এই কাজের জন্য দায়ী, তবে করিনোব্যকটেরিয়াম ও এই সমস্যার সৃষ্টি করে। যাইহোক, ভিটামিন যুক্ত খাবার খান, মাঝে মাঝে টক জাতীয় ফল খান, পেয়ারা খেতে চেষ্টা করুন তাহলে এর প্রতিকার পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ