শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Ronu

Call

আপনি নিচের কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারেন তিনবার খাওয়া হালকা-পাতলা শরীরের লোকজন খাবারের ব্যাপারে সাধারণত দুটি ভুল করে থাকে। কিছু সময় পরপরই খাবারে ব্যস্ত থাকে। খাবারের তালিকায় বেশির ভাগ সময়ই থাকে ফাস্ট ফুডের লোভনীয় পদগুলো। কিন্তু তিনবার ভালোভাবে খাওয়াটাই সবচেয়ে ভালো। সেই সঙ্গে ফাস্ট ফুডের ওপর থেকে নজরটা সরিয়ে নেওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে লক্ষ রাখতে হবে যা খাওয়া হয় তা যেন যথেষ্ট পরিমাণ ক্যালরি সমৃদ্ধ হয়। আধিক্য থাকে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারের। ফাস্ট ফুড হালকা শরীরের লোক খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে তেমন যত্নশীল নয়, বিশেষ করে ফাস্ট ফুড দেখলে তো কথাই নেই। খাবারের ওপর হামলে পড়ে। এতে বাইরে থেকে আপনার শরীর হালকা-পাতলা দেখালেও ঠিকই শরীরের ওজন বাড়ছে, তবে সঠিক স্থানে নয়। ধূমপান ত্যাগ ধূমপান ক্ষুধা নষ্ট করে দেয়। প্রয়োজনীয় খাবার গ্রহণের জন্য খাওয়ার আগে ধূমপান করা ভালো নয়। অবশ্য ধূমপানের অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করাই ভালো। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার মাসল বা মাংসপেশি বাড়াতে খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়াতে হবে। পরিশ্রমের পর খাবারে যে উপাদানটা গুরুত্বপূর্ণ তা হলো প্রোটিন। কেননা পরিশ্রমে যে শক্তি ক্ষয় হয় তা পূরণে এটার অবদান যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি এটা মাংসপেশি গঠনে বড় ভূমিকা রাখে। পানি প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করুন। দেহের কোনো পরিবর্তন চাইলে দেহকে আর্দ্র রাখা খুবই জরুরি। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন ভারী খাবার খাওয়ার আগে এবং খাবারের মাঝখানে কখনই পানি খাওয়া ভালো না। এতে করে খাবার মাঝখানে পানি ক্ষুধাটাকে নিবারণ করে। ফলে ভারী খাবার খাওয়ার রুচি থাকে না। পর্যাপ্ত ঘুম যদি সম্ভব হয় দুপুরে ৩০মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ঘুমান। রাতে দেরি না করে আগে ঘুমিয়ে পড়ুন। এবং দিনে কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমান। নিয়মিত ব্যায়াম নিয়মিত ব্যায়াম করুন ক্ষুধা বাড়াতে এবং শরীরকে ফিট রাখতে প্রতিদিন কমপক্ষে ৪৫ মিনিট ব্যায়াম করুন। অনেকেই হয়তো ভাবেন ওজন বাড়াতে হয়তো কোন ব্যায়ামের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু ব্যায়াম আসলে প্রয়োজন শরীরকে ফিট রাখতে। হাঁটতে পারেন বা জগিং বা ওয়েট নিয়ে ব্যায়াম করতে পারেন। এছাড়া সাঁতার কাটতে পারেন, ইয়োগা করতে পারেন বা যেকোনো আউটডোর খেলায় অংশগ্রহন করতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

 চিকন ও পাতলা শরীর কারোই কাম্য নয়। দেখতেও মানানসই নয়। তবে বেশী মোটা কিংবা শুকনা কোনোটাই ভাল নয়; মাঝামাঝি (স্লিম) থাকাটাই সবার কাম্য। তাহলে চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার উপায় কি? সত্যি মজার প্রশ্ন, স্বাস্থ্য প্রকৃতিগত ভাবে পাওয়া। চাইলেই যদি সব পাওয়া যেত তাহলে ইচ্ছেমত সবাই ইচ্ছেমত মোটা আর চেকন হত! তাও মোটা বা চেকন হবার কিছু টিপস আছে,,, চেষ্টা করলে অবশ্যই ফল পাবেন আশা করি! টিপস-১: যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। টিপস-২: একটা নিদিষ্ট সময় ধরে খাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালে প্রচুর পরিমাণে খেয়ে নিতে পারেন। হ্যাম বার্গার, ভাজা খাবার, চিকেন ব্রেস্ট খেলেও ক্ষতি নেই। টিপস-৩: সফ্ট ড্রিংকস্ এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে বেশি পরিমানে ইন্সুলিন থাকে। ইন্সুলিন হরমোন তৈরি করে। যার সাহায্যে শরীরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন, তখন পানি পান করুন; সফ্ট ড্রিংকস্ নয়। এমনকি ডায়েট সফ্ট ড্রিংকস্ও নয়। এটা খেলে আপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না। টিপস-৪: এনার্জি ফুড খেলেও আপনি মোটা হবেন। শরীরে যদি এনার্জি ফুড না থাকে তাহলে শরীরে শক্তিই থাকে না মোটা হওয়া তো দূরের কথা। উদাহরণে বলি: আপনি কখনো ব্যাটারিতে ল্যাপটপ কম্পিউটার চালাতে পারবেন না যদি প্লাগ না দেন। শরীরও তার ব্যতিক্রম নয়। টিপস-৫: টেনশনমুক্ত থাকুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে ক্ষুধা বেড়ে যায় টেনশন দূর করে। টিপস-৬: প্রচুর ফল খান। ফল পুষ্টিকর খাবার এতে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। প্রতিদিন ফল এবং ফলের রস খান। ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, কুবিথ, গাম, জ্যাম, জ্যালি খান এতে ফ্যাট আছে যা আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে। আপনি খুব দ্রুত মোটা হয়ে যাবেন। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না কিভাবে এত দ্রুত মোটা হওয়া সম্ভব। তবে মোটা হতে গিয়ে যেন আবার অসুস্থ হয়ে না পড়েন সেদিকে নজর রাখবেন 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ