এটি একটি কাল্পনিক প্রাণীর রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে। রক্তচোষা হিসেবে এটি বাংলায় পরিচিত।
এই প্রাণিটি বলতে গেলে পুরোপুরি কাল্পনিক। কিছু ধর্মে আবার এর কথা আছে। ভ্যাম্পায়ার খুঁজে পাওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতিও বলা আছে এসব ধর্মে।
ভ্যাম্পায়ারের কামড়ে সাধারণ মানুষ ভ্যাম্পায়ারে পরিণত হয়। তাই ভ্যাম্পায়ারদের কবর সনাক্ত করে বিশেষ প্রক্রিয়ায় তাদের হত্যা করা হয়।
ড্রাকুলা উপন্যাসটি ভ্যাম্পায়ার সাহিত্য এর দৃষ্টান্ত। আরো কিছু বই থাকলেও মূলত এটিই সবচেয়ে জনপ্রিয়।