না ক্ষতি হবে না বরং উপকার হবে আর হ্যা অবশ্যই পানি খাবেন বেশি করে রসুন খাওয়ার পরে ...

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পরিমিত পরিমানে খাবেন। রসুনের একটা করে কোয়া বা অংশ গরম দুধের সাথে খেলে বেশি উপকার পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

খালি পেটে রসুন খেলে এমন কিছু উপকার হয়, যেটা অন্য খাবারের সাথে রান্না করা অবস্থায় খেলে হয় না। এটি শুধু বিভিন্ন ধরণের রোগ দূরই করে না, পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতাসমূহ।


উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে : অসংখ্য মানুষ যারা উচ্চ রক্তচাপের শিকার তারা দেখেছেন, রসুন খাওয়ার ফলে তাদের উচ্চ রক্তচাপের কিছু উপসর্গ উপশম হয়। রসুন খাওয়ার ফলে তারা শরীরে ভাল পরিবর্তন দেখতে পায়।


শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে : অন্যান্য ঔষধের তুলনায় শরীরকে ডি-টক্সিফাই করতে রসুন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুন প্যারাসাইট, কৃমি পরিত্রাণ, জিদ, সাঙ্ঘাতিক জ্বর, ডায়াবেটিস, বিষণ্ণতা এবং ক্যান্সার এর মত বড় বড় রোগ প্রতিরোধ করে।


প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক : গবেষণায় দেখা গেছে, খালি পেটে রসুন খাওয়া হলে এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক এর মতো কাজ করে। সকালে নাস্তার পূর্বে রসুন খেলে এটি আরও কার্যকরীভাবে কাজ করে। তখন রসুন খাওয়ার ফলে ব্যাকটেরিয়াগুলো উন্মুক্ত হয় এবং রসুনের ক্ষমতার কাছে তারা নতিস্বীকার করে। তখন শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াসমূহ আর রক্ষা পায় না।


যক্ষ্মা প্রতিরোধক : আপনার যদি যক্ষ্মা বা টিবি জাতীয় কোন সমস্যা ধরা পড়ে, তাহলে সারাদিনে একটি সম্পূর্ণ রসুন কয়েক অংশে বিভক্ত করে বার বার খেতে পারেন। এতে আপনার যক্ষ্মা রোগ নির্মূলে সহায়তা পাবেন।


অন্ত্রের জন্য ভাল : খালি পেটে রসুন খাওয়ার ফলে যকৃত এবং মূত্রাশয় সঠিকভাবে নিজ নিজ কার্য সম্পাদন করে। এছাড়াও, এর ফলে পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয় যেমন- ডায়রিয়া। এটা হজম ও ক্ষুধার উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এটি স্ট্রেস দূর করতেও সক্ষম। স্ট্রেস বা চাপের কারনে আমাদের গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যায় পরতে হয়। তাই, খালি পেটে রসুন খেলে এটি আমাদের স্নায়বিক চাপ কমিয়ে এ সকল সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।


শ্বসন : রসুন যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, ফুসফুসের কনজেশন, হাপানি, হুপিং কাশি ইত্যাদি প্রতিরোধ করে। রসুন এ সকল রোগ আরোগ্যের মাধ্যমে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে।


বিশেষ জ্ঞাতব্য:

তবে এলার্জি হবার আশঙ্কা হলে বা থাকলে অবশ্যই কাঁচা রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এছাড়া রসুন খাওয়ার ফলে মাথা ব্যথার সমস্যা, বমির প্রাদুর্ভাব  বা অন্য কোন সমস্যা দেখা দিলে কাঁচা রসুন না খাওয়াই ভাল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

শতবর্ষ আগে হতে রসুন বন্ধ্যত্ব শুরু করে পেটের পীড়া মত রোগের চিকিৎসার কাজে রসুন ব্যবহার করা হত। তবে সাম্প্রতিক গবেষনায় দেখা গেছে রসুনে আছে ক্যন্সার কিংবা হৃদরোগের জন্য ঔষধি গুন যা, আমাদের পূর্বপুরুষরা হয়তোবা আবিষ্কার করতে পারেনি। রসুনে আছে দুটি প্রধান উপাদান একটি হল এ্যালিসিন যা সালফার সমৃদ্ধ এ্যমিনো এসিড আর অন্যটি হল প্রোটিন ভিত্তিক এনজাইম এ্যালিনেস। এ্যালিসিন একপ্রকার উদ্বায়ী যৌগ যাকে ধরা হয় একমাত্র প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক ঔষধ। এ্যালিসিন এন্টিবায়োটিক হিসাবে এতটাই শক্তিশালী যাকে তুলনা করা যায় পেনিসিলিনের সাথে। তবে রান্না করা রসুনে এ্যালিসিন নষ্ট হয়ে যায়, যা শুধুমাত্র কাঁচা রসুনে পাওয়া যায়। এবার দেখা যায়, রসুনে কোন কোন রোগ নিরাময়ে কার্যকরী। কলেস্টেরল : বিভিন্ন গবেষনায় দেখা গেছে, রসুনকে আপনি যেভাবেই খান না কেন কাঁচা কিংবা রান্না করা অবস্হায় তা কলেস্টেরল নিয়ন্ত্রনে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। সম্প্রতি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষনায় দেখা গেছে, প্রতিদিন একটি রসুনের বড়ি আপনার কলেস্টেরলকে সম্পূর্নরূপে নিয়ন্ত্রন করতে পারে। গর্ভবতী মায়েদের জন্য : গর্ভাবস্হায় প্রতি ১০ জন মায়ের মধ্যে একজন মা প্রি- এক্লাম্পসিয়া (Pre- eclampsia) ভুগেন। যাতে প্রস্রাবের সঙ্গে আমিষ নির্গত হয় , একে অনেকে গর্ভাবস্থার খিঁচুনিও বলে থাকে। লন্ডনের চেলসা এন্ড ওয়েস্ট মিনিস্টার হাসপাতালের এক গবেষনায় পরীক্ষিত গর্ভবতী মা নিয়মিত শুধুমাত্র রসুন খেয়েই এ অবস্হা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন। এছাড়া রসুন গর্ভাবস্হায় শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক। এন্টিসেপটিক হিসাবে : রসুন একমাত্র প্রাকৃতিক এন্টিসেপটিক যা ইনফেকশনের শুধুমাত্র ব্যাকটেরিয়ায় মারে না , সেই সাথে শরীরে যে বিষক্রিয়ায় ইনফেকশন হচ্ছে সেই বিষক্রিয়া থেকেও শরীরকে রক্ষা করে। গবেষনায় দেখা যায়, রসুন পেনিসিলিনের মতই কার্যকরী। এমনকি যারা নিয়মিত রসুন খান, তাদের রক্ত ব্যাকটেরিয়া মারতে সক্ষম। আরো আশ্চর্যের বিষয় রসুন কাটার সময় রসুনের যে জলীয় অংশ বাতাসে মিশে , তা ২০ সেন্টিমিটারের মধ্যে সকল ব্যাকটেরিয়াকে হত্যা করে। বন্ধ্যাত্ব দূরীকরনে: শতবর্ষ আগে থেকে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূরীকরনের জন্য পুরুষাঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমানে রক্ত সঞ্চালনের জন্য রসুনকে ব্যব হার করা হত ঔষধ হিসাবে। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষনায় দেখা যায়, নাইট্রিক অক্সাইড সিনথেসিস নামের এক ধরণের এনজাইম পুরুষের বীর্যপাত

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ