স্বপ্নদোষ জীবনে একবারো না হলে কি সমস্যা। হয় না কেন বিস্তারিত বলবেন?

স্বামী স্ত্রী একই ব্লাড গ্রুপ হলে সমস্যা নেই । তবে + - হলে সমস্যা । এক্ষেত্রে স্বামী + (পজিটিভ) হলে আর স্ত্রী - (নেগেটিভ) হলে সমস্যা । কিন্তু স্ত্রী পজিটিভ...

আপনি "নেট্রাম ফস 6x" বড়ি কিনে প্রতিদিন সকালে ও সন্ধায় ৪ টা করে খাবেন । এভাবে ১৫ -২০ দিন খান । এরপর পর দিনে একবার করে খাবেন আরো ১৫ দিন...

মাসিকের সময় কিছু পরিমাণে পেটে ব্যাথা করতেই পারে, এতে ভয়ের কিছু নেই। কিন্তু যদি এমন ব্যাথা হয় যেটা সহ্য করায় কঠিন ব্যাপার হয়ে দাড়ায় তাহলে চিন্তার ব্যাপার। কিশোরী বয়সে মাসিক...

স্বপ্নদোষ সাধারণত দুই কারণে হয়ে থাকে:  যৌন উত্তেজক কিছু দেখলে, পড়লে, ভাবলে কিংবা করলে। যখন উত্তেজনা চরমে পৌঁছে যায়, কিন্তু বীর্যপাতের কোনো ব্যবস্থা হয় না, তখন স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়।  বীর্যথলি পূর্ণ হয়ে গেলে। অনেকদিন ধরে বীর্যপাত না ঘটলে বীর্য বেড়ে বেড়ে একসময় থলি পূর্ণ হয়ে যায়। তখন আরো বীর্য উৎপাদন হলে এবং বীর্যপাতের কোনো ব্যবস্থা না হলে সেটা স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়। . যদি স্ত্রী সঙ্গম করেন কিংবা হস্তমৈথুন করেন,  তাহলে স্বপ্নদোষ না হওয়াটা স্বাভাবিক। সবসময় হস্তমৈথুন করলে সারা জীবনেও যদি স্বপ্নদোষ না হয়, তাহলে কোনো সমস্যা নেই। তাই হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকলে, সেটা পরিত্যাগ করুন। যদি স্ত্রী সঙ্গম, হস্তমৈথুন বা অন্য কোনো উপায়েই বীর্যপাত না ঘটে থাকে এবং স্বপ্নদোষও না হয়, তাহলে বুঝতে হবে, আপনার বীর্য উৎপাদন  ক্ষমতা কমে গেছে। তাই স্বপ্নদোষ হচ্ছে না। এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো। 

অনিয়মিত মাসিক ও ঋতুস্রাব একটি মেয়েলি সমস্যা৷ মাসিক সাধারণত ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে হয়৷ অবশ্য কখনও কখনও দুই একদিন আগে পিছে হতে পারে৷ যদি ২১ দিনের আগে অথবা ৩৫...

স্বপ্নদোষ শেষ হওয়ার সঠিক বয়স নেই। এটা বিবাহ করার আগে পর্যন্ত হতে পারে।

আসলে স্বপ্নদোষের সময় এতটা উত্তেজনা থাকেনা।আর যৌন মিলনের সময় পুরোপুরি উত্তেজনা থাকে।তাই এই তারতম্য।

বেশী স্বপ্নদোষ হলে সমস্যা।শরীর খারাপ হয়ে যাই। মাসে২-৩ বার স্বপ্নদোষ হলে কোনো সমস্যা নাই। আর স্বপ্নদোষ হয় না যদি সেক্স করে বা হস্তমৈথন করে। অতিরিক্ত হস্তমৈথন স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।

যদি হস্তমৈথুন করে থাকেন তাহলে স্বপ্নদোষ না হলে অসুবিধা নেই বা কোন সমস্যা নয়, দীর্ঘদিন বা বছরে 1/2 বার হলে বা তার কম হলে চিন্তার বিষয়, কারণ পুরুষদের শুক্রাণু উত্পাদন ক্ষমতা কমে গেলেই এমন টা হয়। তখন প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখতে হয়।

শুধু একবার হলে সমস্যা নেই।কারন প্রতি মাসে গড়ে ৩-৪ বার এবং কারো কারো ক্ষেত্রে ৫-৬ বার সপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক।এর বেশি হলে প্রতিকারের জন্য চিকিৎসা নিন।