বেশী স্বপ্নদোষ হলে সমস্যা।শরীর খারাপ হয়ে যাই। মাসে২-৩ বার স্বপ্নদোষ হলে কোনো সমস্যা নাই। আর স্বপ্নদোষ হয় না যদি সেক্স করে বা হস্তমৈথন করে। অতিরিক্ত হস্তমৈথন স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১.স্বপ্নদোষ বা ঘুমের মধ্যে বীর্যস্থলন একটি অতি সাধারণ বিষয়৷ যা অধিকাংশ পুরুষের জীবনের যেকোন পর্যায়ে স্বপ্নদোষের মাধ্যমে হতে পারে। যদিও এটা স্বাভাবিক ঘটনা৷ তবুও অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের কারণে পুরুষের মানসিক ও শারিরীক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। একটি গবেষণা জানা গিয়েছে, কিশোর বয়সে শারীরবৃত্তিয় হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এই সমস্যাটি বেশি হয়৷ তবে প্রাপ্তবয়স্কদেরও স্বপ্নদোষের হার অনেক। হস্তমৈথুন এবং স্বপ্নদোষ আনুপাতিক হারে বিপরীতমুখী। অর্থাৎ হস্তমৈথুন করলে অনেকের স্বপ্নদোষ হ্রাস পায়। তবে অতিরিক্ত হ্স্তমৈথুনের ফলেও কিছু শারিরীক, মানসিক এবং হরমোনজনিত সমস্যা সৃষ্টি হয়৷ যা এই ধরনের স্বপ্নদোষকে পুরুষের স্থায়ী পুরুষত্বহীনতা এবং লিঙ্গত্থান (ইরোটিক্যাল ডিসফাংশান) এর মত মারাত্মক জটিল রোগের সৃষ্টি করতে পারে। ২.সাধারণত যৌনস্বপ্ন অথবা যে পুরুষ অনেকদিন যাবৎ শারিরীক মিলন করেননি কিংবা যিনি অতিরিক্ত যৌনচিন্তা করেন তাদের দোষ হয়ে থাকে। বীর্য পুরুষের শরীরে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি হয়৷ যা পরবর্তীতে শারিরীক মিলন কিংবা হস্তমৈথুনের সময় চরম তৃপ্তির পর্যায়ে শরীর থেকে নির্গত হয়ে যায়। কিন্তু অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে টেষ্টষ্টোরেন হরমোন অধিক পরিমান (প্রয়োজনের অতিরিক্ত) বীর্য তৈরি করে এবং একই সঙ্গে স্পিংটার পেশী এবং স্নায়ু দুর্বল করে দেয়৷ যার ফলে বীর্য যৌনতন্ত্রে আটকে যায়। পরবর্তীতে আটকে থাকা বীর্য মুত্রের সঙ্গে কিংবা কোন রকম খারাপ স্বপ্ন ছাড়া ঘুমের মাঝে শুধুমাত্র বিছানার ঘর্ষনের ফলে নিজ থেকে বেরিয়ে যায়। বীর্য আটকে থাকার কারণে এবং তা থেকে স্বপ্নদেষের সৃষ্টির কারণে ক্রমশ নিম্নের সম্যসাগুলি হতে পারে লিঙ্গত্থান, শুক্রানুর পরিমান কমে যাওয়া। বীর্যের পরিমান হ্রাস পাওয়া। শারিরীক দুর্বলতা বৃদ্ধি। অতিরিক্ত ঘুম ঘুম ভাব। হাটু এবং অন্যান্য জোড়ার ব্যাথা। হস্তমৈথুন করলে স্বপ্নদোষ না হওয়াই স্বাভাবিক।পুরুষের শরীরে অতিরিক্ত শুক্রাণু তৈরি হলেই তা বিভিন্নভাবে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় যেমনঃ স্বপ্নদোষ।হস্তমৈথুন বা সহবাসের মাধ্যমে শুক্রাণু বেরিয়ে গেলে তাই স্বপ্নদোষ না হওয়াটাই স্বাভাবিক।কাজেই এক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ না হওয়া ক্ষতিকর নয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

মাসে 4/6 বার স্বপ্নদোষ হওয়া ভালো যা শরীরের

জন্য উপকারী। সপ্তাহে 2 বারের বেশী যদি

নিয়মিত হয় তাহলে সমস্যা বলে বিবেচিত হবে।


মাঝে মাঝে স্বপ্নদোষ সবারই হয়, যদি কখনোই

স্বপ্নদোষ না হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হয় শুক্রাণু

উত্পাদন ক্ষমতা কমে গেছে।


যদি হস্তমৈথুন করে থাকেন তাহলে স্বপ্নদোষ

না হলে কোন অসুবিধা নেই। কারণ হস্তমৈথুনের

সাথে বীর্য বের হয়ে গেলে স্বপ্নদোষ হবেনা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ