স্বপ্নদোষ সাধারণত দুই কারণে
হয়ে থাকে:
যৌন উত্তেজক কিছু দেখলে, পড়লে, ভাবলে কিংবা করলে। যখন উত্তেজনা চরমে পৌঁছে যায়, কিন্তু বীর্যপাতের কোনো ব্যবস্থা হয় না, তখন স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়।
বীর্যথলি পূর্ণ হয়ে গেলে। অনেকদিন ধরে বীর্যপাত না ঘটলে বীর্য বেড়ে বেড়ে একসময় থলি পূর্ণ হয়ে যায়। তখন আরো বীর্য উৎপাদন হলে এবং বীর্যপাতের কোনো ব্যবস্থা না হলে সেটা স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়।
.
যদি স্ত্রী সঙ্গম করেন কিংবা হস্তমৈথুন করেন,
তাহলে স্বপ্নদোষ না হওয়াটা স্বাভাবিক।
সবসময় হস্তমৈথুন করলে সারা জীবনেও যদি
স্বপ্নদোষ না হয়, তাহলে কোনো সমস্যা নেই।
তাই হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকলে, সেটা
পরিত্যাগ করুন।
যদি স্ত্রী সঙ্গম, হস্তমৈথুন বা অন্য কোনো উপায়েই
বীর্যপাত না ঘটে থাকে এবং স্বপ্নদোষও না হয়,
তাহলে বুঝতে হবে, আপনার বীর্য উৎপাদন
ক্ষমতা কমে গেছে। তাই স্বপ্নদোষ হচ্ছে না। এক্ষেত্রে
ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
স্ত্রী না থাকলে এবং হস্তমৈথুন না
করলে স্বপ্নদোষ হওয়াটা স্বাভাবিক।
তাই আপনি যেহেতু হস্তমৈথুন ছেড়ে
দিয়েছেন, এজন্য এখন স্বপ্নদোষ হচ্ছে।
এটা কোনো সমস্যা নয়। সপ্তাহে
একবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক।
এটা পুরুষের নিয়মিত বীর্য উৎপাদনের
প্রমাণ। তাই আপনার চিন্তা করার
কিছু নেই। নিশ্চিন্তে থাকুন। সপ্তাহে
দুইবার পর্যন্ত স্বপ্নদোষ হলেও এটাকে
রোগ বলা যাবে না। এটা সম্পূর্ণ
স্বাভাবিক। ...
যারা হস্তমৈথুন করে, তাদের স্বপ্নদোষ হয়না। আর যারা হস্তমৈথুন করেন না, তাদের স্বপ্নদোষ হয়। তাছাড়া, যারা ঘূমানোর আগে খারাপ চিন্তাভাবনা করেনা। তাদের স্বপ্নদোষ হয়না। আর স্বপ্নদোষ না হলে কোনো সমস্যা...
অনেকে ভালো খাবার খেয়েও শরীরের কোন উন্নতি করতে পারেন না। আবার অনেকে সাধারণ খাবার খেয়ে অনেক মোটা হয়ে যাচ্ছে। সবই আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছা। আপনি দুধ, ডিম, মাংস বেশি বেশি করে...
বেশী স্বপ্নদোষ হলে সমস্যা।শরীর খারাপ হয়ে যাই। মাসে২-৩ বার স্বপ্নদোষ হলে কোনো সমস্যা নাই। আর স্বপ্নদোষ হয় না যদি সেক্স করে বা হস্তমৈথন করে। অতিরিক্ত হস্তমৈথন স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।