সপ্তাহে ২বারের বেশি এবং মাসে ৫/৬ বারের বেশি হলে এটাকে অতিরিক্ত ধরা হয়। বিভিন্ন কারণে এর থেকেও বেশি হতে পারে। যদি বেশি হয় তাও চিন্তার কিছু নেই।কারণ এই সমস্যার যথাযথ সমাধান আছে। রেজিস্টার্ড একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে ট্রিটমেন্ট নিলেই- ঠিক হয়ে যাবে।