স্বপ্নদোষ হলে বীর্য?

মধুতে কোনো কোলস্টেরল নেই। সুস্থ অসুস্থ যে কেউ মধু খেতে পারেন। সুস্থ মানুষ দিনে দু’চা-চামচ মধু অনায়াসে খেতে পারেন। বেশি খেতে চাইলে শর্করা জাতীয় খাদ্য ভাত, রুটি, আলু কমিয়ে খেতে...

স্বপ্নদোষ সাধারণত দুই কারণে হয়ে থাকে:  যৌন উত্তেজক কিছু দেখলে, পড়লে, ভাবলে কিংবা করলে। যখন উত্তেজনা চরমে পৌঁছে যায়, কিন্তু বীর্যপাতের কোনো ব্যবস্থা হয় না, তখন স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়।  বীর্যথলি পূর্ণ হয়ে গেলে। অনেকদিন ধরে বীর্যপাত না ঘটলে বীর্য বেড়ে বেড়ে একসময় থলি পূর্ণ হয়ে যায়। তখন আরো বীর্য উৎপাদন হলে এবং বীর্যপাতের কোনো ব্যবস্থা না হলে সেটা স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়। . যদি স্ত্রী সঙ্গম করেন কিংবা হস্তমৈথুন করেন,  তাহলে স্বপ্নদোষ না হওয়াটা স্বাভাবিক। সবসময় হস্তমৈথুন করলে সারা জীবনেও যদি স্বপ্নদোষ না হয়, তাহলে কোনো সমস্যা নেই। তাই হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকলে, সেটা পরিত্যাগ করুন। যদি স্ত্রী সঙ্গম, হস্তমৈথুন বা অন্য কোনো উপায়েই বীর্যপাত না ঘটে থাকে এবং স্বপ্নদোষও না হয়, তাহলে বুঝতে হবে, আপনার বীর্য উৎপাদন  ক্ষমতা কমে গেছে। তাই স্বপ্নদোষ হচ্ছে না। এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো। 

না, এক্ষেত্রে বীর্যপাত না হলে রোজা  ভঙ্গ হবে না। তবে ইচ্ছাকৃত উত্তেজক কিছু করার দ্বারা রোজা অবস্থায় এমনটি করা ঠিক নয়। 

স্বপ্নদোষ আসলে কোন মারাত্নক রোগ বা অসুখ নয়। এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া যা সকলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।কারন প্রতিনিয়ত আমাদের বীর্য থলি পরিপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে।তাই সেগুলো কমানোর জন্য স্বপ্নদোষ ও প্রসাবের মাধ্যমে...

স্বপ্নদোষ শেষ হওয়ার সঠিক বয়স নেই। এটা বিবাহ করার আগে পর্যন্ত হতে পারে।

যারা হস্তমৈথুন করে, তাদের স্বপ্নদোষ হয়না। আর যারা হস্তমৈথুন করেন না, তাদের স্বপ্নদোষ হয়। তাছাড়া, যারা ঘূমানোর আগে খারাপ চিন্তাভাবনা করেনা। তাদের স্বপ্নদোষ হয়না। আর স্বপ্নদোষ না হলে কোনো সমস্যা...

স্বপ্নদোষ একটি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। স্বপ্নদোষ হলে স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি কিংবা মানসিক সমস্যা হয় না। প্রতি সপ্তাহে ১ থেকে ২ বার এবং প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৫ থেকে ৭ বার হওয়াটা স্বাভাবিক।...

বেশী স্বপ্নদোষ হলে সমস্যা।শরীর খারাপ হয়ে যাই। মাসে২-৩ বার স্বপ্নদোষ হলে কোনো সমস্যা নাই। আর স্বপ্নদোষ হয় না যদি সেক্স করে বা হস্তমৈথন করে। অতিরিক্ত হস্তমৈথন স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।

ব্লু ফ্লিম দেখবেন না।ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন।রাতে উপর করে ঘুমাবেন না।

শুধু একবার হলে সমস্যা নেই।কারন প্রতি মাসে গড়ে ৩-৪ বার এবং কারো কারো ক্ষেত্রে ৫-৬ বার সপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক।এর বেশি হলে প্রতিকারের জন্য চিকিৎসা নিন।