শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

এগজিমা নানা কারণে ও নানা ধরনের হয়। বাইরের কোনো কারণ থেকে এগজিমা হলে তাকে এক্সটারনাল এগজিমা বা এক্সারনাল ডার্মাটাইটিস বলা হয়। এর মধ্যেও আবার নানা ভাগ রয়েছে। যেমন -

কনট্যাক্ট ডার্মাটাইটিস :
কোনো কিছুর ছোঁয়া থেকে এই এগজিমা হয়। যেমন, কোনো সাবান বা বিশেষ কোনো ধাতু থেকে হতে পারে। অনেকের চামড়া জাতীয় জিনিসে অ্যালার্জি থাকে। এই অ্যালার্জিও এগজিমায় পরিণত হতে পারে।

মাউস ডার্মাটাইটিস :

যাঁরা কম্পিউটারে অনবরত কাজ করেন, তাঁদের অনেক সময় মাউস ডার্মাটাইটিস হয়।

কসমেটিক ডার্মাটাইটিস :
কসমেটিক থেকেই সাধারণত বেশির ভাগ মানুষের এগজিমা হয়। অনেকের নেইলপালিশ, লিপস্টিক, কাজল, ডিওডোরেন্ট, পারফিউম ইত্যাদি কসমেটিকসে অ্যালার্জি থাকে। এসব অ্যালার্জি থেকেও এগজিমা হয়। অনেকের নির্দিষ্ট ওষুধ বা অ্যান্টিসেপটিক থেকেও এগজিমা হতে পারে।

শারীরিক কারণে যে এগজিমা হয়, তাকে ইন্টারনাল এগজিমা বা অ্যাটোপিক এগজিমা বলে। বংশে হাঁপানি, অ্যালার্জিজনিত হাঁচি বা অন্যান্য অ্যালার্জির ধাত থাকলে এই এগজিমা দেখা দিতে পারে। রক্তে আইজিই নামক অ্যান্টিবডি বেশি থাকলে অ্যাটোপিক এগজিমা হয়। এছাড়া ইনফেন্টাইল, চাইল্ডহুড ও অ্যাডাল্টহুড নামেরও এগজিমা হয়। ইনফেন্টাইল এগজিমায় শিশুদের মুখে, মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে র্যাশ বের হয়। চাইল্ডহুড এগজিমায় শরীরের খাঁজে খাঁজে এগজিমা হয়। অ্যাডাল্টহুড এগজিমা শরীরের যেকোনো জায়গায় হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ