আমার বয়স ২০। কলেজ পড়ুয়া ছাত্র।
অনেকে স্বপ্নদোষ হওয়াকে মারাত্মক
রোগ বলে মনে করেন,আসলে এটা ঠিক নয়
আমাদের টেস্টিকলে বীর্য প্রতিনিয়ত উৎপন্ন হচ্ছে।
ফলে স্বভাবতই বীর্য মাঝে মাঝে এত বেশী
হয়ে পড়ে যে বীর্য থলি পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
আর সেগুলো কমানোর করার দরকার পড়ে।
তাই শরীর নিজে নিজেই এগুলোকে শরির
বের করে দেয়। সেটি স্বপ্নদোষের মাধ্যমে,
পায়খানা, অথবা প্রসাবের সাথেও শরির সেই
বাড়তি বীর্য বের করে দেয়।
সপ্তাহে দুইবার সপ্নদোষ হওয়া সাভাবিক।
যা শরিরের জন্য উপকারী।
তবে বেশি মাত্রা বা সপ্তাহে দু বারের বেশি
সপ্নদোষ হলে সমস্যা বলে বিবেচিত হবে।
লিঙ্গের আগা মোটা গোড়া চিকন কোন
সমস্যা নয়, এটি সাভাবিক তাই এটি নিয়ে
চিন্তিত হওয়ার কিছু নাই।
মুলত রাস্তার ক্যান্ভাসার-দের গলাবাজি
করে মানুষ কে বোকা বানাচ্ছে।
এটা কোন রোগও না। এটার লিঙ্গের
স্বাভাবিক গঠন। তাই চিকিত্সার ও কোনো
প্রয়োজন নেই। একটি মানুষের লিঙ্গের
আকার তার স্বাস্থ্য, বংশগতি, জাতি ইত্যাদি
বিষয়ের উপরে নির্ভর করে। যৌন মিলনে
লিঙ্গের মোটা বা চিকন কোন প্রভাব ফেলে না।