দ্রুত শরীরের মেদ, ভুঁড়ি ও চর্বি কিভাবে কমাবো ??


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Yakub Ali

Call

১. প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস গরম লেবুর শরবত: এক গ্লাস গরম পানিতে অর্ধেকটা লেবু চিপে নিন, এতে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে নিন। চিনি দেবেন না। এবার পান করুন সকালে ঘুম থেকে উঠেই আর রাতে ঘুমুতে যাবার ঠিক আগে। এটি আপনার দেহের বাড়তি মেদ ও চর্বি কমাতে সব চেয়ে ভালো উপায়।

২. সাদা ভাতের বদলে লাল চালের ভাত: সাদা ভাতের বদলে বেছে নিতে পারেন লাল চালের ভাত, ব্রাউন ব্রেড, আটার রুটি। এতে আপনার দেহে ক্যালোরি অতিরিক্ত ঢুকবে না। পেটে জমা চর্বি কমে আসবে ধীরে ধীরে।

৩. চিনিযুক্ত খাবার একেবারেই না: মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার, কোল্ড ড্রিংকস এবং তেলে ভাজা স্ন্যাক্স থেকে দূরে থাকুন। কেননা এ জাতীয় খাবারগুলো আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষত পেট ও উরুতে খুব দ্রুত চর্বি জমিয়ে ফেলে। তাই এগুলো খাওয়ার পরিবর্তে ফল খান।

৪. প্রচুর পানি পান করুন: প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করার ফলে এটা আপনার দেহের মেটাবলিজম বাড়ায় ও রক্তের ক্ষতিকর উপাদান প্রস্রাবের সঙ্গে বের করে দেয়। মেটাবলিজম বাড়ার ফলে দেহে চর্বি জমতে পারে না ও বাড়তি চর্বি ঝরে যায়।

৫. প্রতিদিন তিন কোয়া রসুন: প্রতিদিন সকালে উঠেই খালি পেটে ২/৩ কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নিন, এর ঠিক পর পরই পান করুন লেবুর রস। এটি আপনার পেটের চর্বি কমাতে দ্বিগুণ দ্রুতগতিতে কাজ করবে। তাছাড়া দেহের রক্ত চলাচলকে আরো বেশি সহজ করবে এটি।

৬. মশলা খান: রান্নায় অতিরিক্ত মশলা ব্যবহার করা ঠিক নয়। তবে কিছু মশলা ওজন কমাতে সাহায্য করে ম্যাজিকের মতো। রান্নার ব্যবহার করুন দারুচিনি, আদা ও গোলমরিচ। এগুলো আপনার রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাবে ও পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

৭. প্রচুর ফল ও সবজি: প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এক বাটি ভর্তি ফল ও সবজি খাবার চেষ্টা করুন। এতে আপনার শরীর পাবে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, মিনারেল ও ভিটামিন। আর এগুলো আপনার রক্তের মেটাবলিজম বাড়িয়ে পেটের চর্বি কমিয়ে আনবে সহজেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মেদ, ভুড়ি ও চর্বি কমানোর উপায় : পর্যাপ্ত খাবার মানে ঠিক যতটুকু খাবার বা ক্যালোরি আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজন সেইমতো খাবার খাওয়া। এটা আপনার বয়স বুঝে খাবারের পরিমাণটা ঠিক করতে হবে। আর খাবার গ্রহণের সময় অবশ্যই চর্বি ও তেল জাতীয় খাবার তুলনামূলকভাবে কম খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং সুষম খাবার যেমন অঙ্কুরিত ছোলা, আঁশ জাতীয় খাবার, সবুজ ফল ও শাক-সবজি নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখবেন। বাইরের ভাজা-পোড়া খাবার বা ফাস্টফুড এড়িয়ে চলবেন। একসাথে বেশি খাবার না খেয়ে অল্প অল্প করে দিনে কয়েকবার খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। খাবারের শুরুতে এবং খাবারের শেষে অন্তত দুই গ্লাস পানি পান করবেন, এতে করে পানি দিয়ে পেট ভর্তি থাকলে আপনার খাবারের পরিমাণ ঠিক থাকবে এবং বেশি খাবার খেয়ে ক্যালোরি জমার ভয়ও থাকবে না। নিয়মিত ব্যায়াম বা শরীরচর্চাঃ আমাদের শরীরে মেদ জমার অন্যতম কারন হলো আমরা যতটুকু ক্যালোরি প্রতিদিন গ্রহন করি সেই পরিমাণ ক্যালোরি প্রতিদিন বার্ন হয়না বা ক্ষয় হয় না। এতে করে ক্যালোরি জমতে জমতে একসময় বেঢপ সাইজের একটা মেদভুঁড়ি হয় বা শরীরে মেদ জমে যায়। এর থেকে মুক্তি পেতে হলে নিয়মিত ব্যায়াম তাই অপরিহার্য। আমরা সবাই জানি হাঁটা সর্বোৎকৃষ্ট ব্যায়াম তাই আপনি যদি প্রতিদিন ৩০-৪০ মিনিট হাঁটেন (জোরে হাঁটতে পারলে ভালো) তাহলে আপনার বাড়তি ক্যালোরি বার্ন হবে এবং সাথে সাথে মাংসপেশিও মজবুত হবে।হাঁটার পাশাপাশি দৌড়ানো, বাগান করা, লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করা, ইয়োগা করা অর্থাৎ কায়িক পরিশ্রম হয় এমন কাজ করলেও শরীর ফিট থাকবে এবং বাড়তি মেদ ঝরে পড়বে। পাশাপাশি সাইক্লিং বা সাঁতার কাটতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। অতিনিদ্রা বা অনিদ্রা নয়ঃ মেদ জমার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঘুম বা কম ঘুম দুটিই খুব ক্ষতিকর। এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা গড়ে ৪-৫ ঘন্টা ঘুমান বা যাদের পর্যাপ্ত ঘুম হয়না তাদের রয়েছে মেদ জমার আশংকা আবার যারা ৮ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঘুমান তাদেরও স্থূল আকৃতির হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই মেদ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হলে ৮ ঘণ্টার কম বা বেশি ঘুমানো যাবে না। যাদের দিনে ঘুমানোর অভ্যাস আছে তারা এই অভ্যাস পরিত্যাগ করে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর চেষ্টা করবেন। মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণঃ আমাদের দেহ ও মন একে অপরের সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। তাই মনের চাপ অনেক সময় শরীরের উপরও পরে। অনেক ক্ষেত্রে মানিসিক চাপ বা উদ্বেগ বৃদ্ধির সাথে সাথে ওজনও যেন পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে। কারণটা আর কিছু নয় মানসিক অবসাদ বা নিয়ম মেনে চলার প্রতি অনীহা। যখন মানুষের মন বিষাদগ্রস্ত থাকে তখন দেখা যায় অনেকের ক্ষুধা বেড়ে যায় এবং মাত্রাতিরিক্ত খাবার খেতে থাকে, অনেকে ব্যায়াম করা ছেড়ে দেয়, অনিদ্রায় ভোগে- এর প্রতিটিই মেদ জমতে সাহায্য করে। তাই যখন আপনি মানসিক চাপের মধ্যে থাকবেন তখন বাসায় বসে কিছু ছোটখাটো ইয়োগা প্র্যাকটিস করতে পারেন অথবা হালকা মিউজিক ছেড়ে অ্যারোবিক্সও করতে পারেন। সর্বোপরি মন খুলে হাঁসার চেষ্টা করবেন এবং ভালো চিন্তা করবেন তাহলে মানসিক চাপ অনেকটাই কমে যাবে ও শরীরের উপরও এর প্রভাব পড়বে না। সুত্র : রুপলাবন্য

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

image


এইসব কাজে তাড়াহুড়ো করা ঠিক না, নিয়মিত

উপরের exercise গুলো করতে থাকুন, 

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই পরিবর্তন বুঝতে পারবেন। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
khaled345

Call

মেদ ভুঁড়ি কমানোর জন্য সহজ এবং আরামের পদ্ধতি হল সুয়েট স্লিম বেল্ট ব্যাবহার করা। এটি প্রতিদিন দুই ঘন্টা থেকে চার ঘন্টা পড়ে থাকবেন এবং এক থেকে দুই মাস ব্যাবহার করবেন। এটি পড়ে সকল কাজ কর্ম করতে পারবেন। আপনি এটার সম্পর্কে আর জানতে চাইলে এই sweat slim belt যেতে পারেন। ধন্যবাদ।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ