শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

রাতে ভাত খাওয়া যাবেনা অন্য খাবার ববা হালকা নাস্তা করতে পারেন এবং রাতের খাবারের পর অন্তত ২ ঘন্টা পর ঘুমুতে যেতে হবে। প্রচুর পানি খেতে হবে যাতে পেট পরিষ্কার থাকে। চিনি জাতীয় খাবার বর্জন করতে হবে। মাংশ খাওয়া মোটামুটি বন্ধ করতে হবে। প্রতিদিন সুবিধামত সময়ে কিছু ব্যায়াম করতে হবে। যেমনঃ ১/ বুকডন ২/ জগিং ৩/ স্কিপিং ৪/ পেটে চাপ লাগে এমন যেকোন ব্যায়াম

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এই ব্যায়াম টি নিয়মিত কয়েকদিন করলে পেঠের মেধ কমে আসবে সোজা হয়ে দাড়িয়ে বসে পড়ুন। পায়ের পাতা সামনের দিকের অংশ এবং দুহাত মেঝেতে রেখে বসুন এমনভাবে ঠিক যেমনটা দৌড় প্রতিযোগিতার প্রতিযোগীরা সউর শুরুর পূর্বে করে। এরপর দু হাতের উপর ভর দিয়ে এক ঝটকায় কোমর থেকে নিজের অংশ পেছন দিকে ছড়িয়ে পায়ের আঙুলের উপর ভর রাখুন। এরপর আবার পা গুটিয়ে আগের মতো বসার স্টাইল করুন এক ঝটকাতেই। এরপর উঠে দাঁড়ান। এই পুরো ব্যায়ামটির ধাপগুলো দ্রুত করে নেবেন। এভাবে পুরো ব্যায়াম ৮ বার করুন প্রথমের দিকে। এরপর বাড়িয়ে করা শুরু করুন। দ্রুতই পেটের মেদ ঝরে যাবে এবং সেই সাথে পায়ের পেশী শক্ত হয়ে পা সুডোল হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

পেটের মেদ কমানোর সহজ উপায়: ১/ আপনার সকাল শুরু করুণ লেবুর শরবৎ দিয়েঃ পেটের চর্বি কমানোর জন্য এটি হচ্ছে সবচাইতে উপযোগী চিকিৎসা। কিছু পরিমাণ লেবু চিপে এর রস গ্লাসে নিয়ে তাতে সামান্য পরিমান গরম পানি ও লবন মিসিয়ে সকালে পান করুণ। এভাবে প্রতিদিন চালিয়ে যান ফলে আপনর বিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক হয়ে যাবে এবং মেদ কমেতে থাকবে। ২/ সাদা চাল থেকে দূরে থাকুনঃ সাদা চাল খাবেন না। সাদা চালে প্রচুর চর্বি থাকে যা পেটে চর্বি জমাতে প্রধান ভূমিকা রাখে। বাদামী চাল, বাদামী রুটি, সবুজ সাক সবজী এসব আপনার খাদ্যা অভ্যাসে যোগ করুণ। ৩/ চিনিযুক্ত খাদ্য এড়িয়ে চলুনঃ আপনার যদি পেটে মেদ থাকে তবে আপনি চিনি ও অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাদ্য থেকে দূরে থাকুন। অতিরক্ত তেল সমৃদ্ধ খাদ্য থেকেও দূরে থাকুন। এসব খাবার আপনার আবডমেন ও উরুতে চর্বি জমাতে সাহায্য করে। ৪/ প্রচুর পরিমাণ পানি পান করুনঃ আপনি যদি আপনার পেটের চর্বি কমাতে চান, তাহলে যথেষ্ট পরিমান পানি পান করুন। প্রচুর পরিমান পানি পান আপনার শরীরের মেটাবলিসমকে ঠিক রাখে এবং শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় ও বিষাক্ত জিনিস বের করে দেয়। ৫/ কাঁচা রসুন খানঃ প্রতিদিন সকালে দুই বা তিনটি করে কাঁচা রসুনের কোয়া দাতে চিবিয়ে খান। এর পরে এক গ্লাস লেবুর রস পান করুন। এর ফলে আপনার পেটের চর্বি দীগুণ হারে কমতে শুরু করবে এবং আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক ও সুন্দর করবে। ৬/ চর্বি যুক্ত খাবার পরিহার করুনঃ যতটা সম্ভব চর্বি যুক্ত বা আমিষ জাতীয় খাবার পরিহার করুন। এর ফলে আপনার শরীরে অযাচিত বেড়ে যাওয়া মেদ কমবে। ৭/ প্রচুর পরিমান ফলমূল ও সবজি খানঃ প্রতিদিন সকালে আপনি প্রচুর পরিমান ফলমূল ও সবজি খান এর ফলে আপনার শরীর হয়ে উঠবে সজিব অতিরিক্ত চর্বি মুক্ত এবং আপনার শরীরে অক্সিডেন্ট, মিনারেল, ভিটামিনের পরিমাণ বাড়াবে। ৮/ আপনার রান্নায় উপকারী মসলা যুক্ত করুনঃ দারুচিনি, আদা ও কালো মরিচ এসব মসলা দিয়ে তরকারী রান্না করার চেষ্টা করুন। এসকল মসলা সাস্থের জন্য এবং মেদ কমাতে অত্যন্ত উপকারী। এসব মসলা শরীরে ইনসুলিনের পরিমান বাড়ায় এবং চিনির পরিমান হ্রাস করে। উপরের নিয়ম গুলো মেনে চললে আপনার অতিরিক্ত পেট কমতে বাধ্য। সঠিক উপায়ে খাবার হল পেটের মেদ বা চর্বি কমার আদর্শ উপায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

আপনার পেটের মেদ কমানো যাবে, যদি cosmtic surjary করে শরীলের মেদ বের করে নিতে পারেন। এটা বিদেশে অনেক করে, তবে আবার হবে।বার বার বের করলে শরীলের ক্ষতি হবে।যদি আপনার পেটে তেমন মেদ নেই তবে -ধীরে ধীরে বেড়ে যায় তাহলে চর্বি মুক্ত খাবার খাবেন আর -অনেক হাটবেন। -দরকার হলে শুদু নিরামিষ খান। কোনো চর্বি হবে না। -একটি কথা তা হলো বসার কাজ কম করবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Masumakonda

Call

মেয়েদের শরীরে মেদ অনেক সহজেই জমে। বিশেষ করে ৩০-৩২ বছর বয়সে মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবেই মেদের জমাট বাধে।এই মেদ প্রথমত প্রকট হয় পেটে। এটি যে শুধু সৌন্দর্যহানী করে তা নয়, শরীরে যে বিভিন্ন অসুখ বাসা বাঁধছে তাও নির্দেশ করে। মহিলাদের ক্ষেত্রে ৩৫.৫ ইঞ্চির বেশি পেট এর সাইজ থাকলে হার্ট এর অসুখ, ডায়বেটিস হতে পারে। পেটের মেদ আর শরীরের অন্য অংশের মেদকে এক জিনিস ভাবলে ভুল করবেন। পেটের মেদের সাথে যেহেতু লিভার, কিডনি ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সাথে লেগে থাকে, সেহেতু পেটেরে মেদ আপনার জন্য অনেক বড় বিপদ , এমনকি মৃত্যুর কারণ হতে পারে। স্বাস্থ্যসম্মতভাবে স্লিম থাকার ৯ টি উপায় দেওয়া হলো। পেটের মেদ কমাতে শ্বাস-প্রশ্বাস: কোন পরিশ্রম ছাড়া আমরা যেই কাজটি করতে পারি তা হলো সঠিক নিয়মে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া। বেশির ভাগ মানুষই হয় দ্রুত না হয় অনেকক্ষণ পর পর শ্বাস গ্রহন করে। যদি এটি একটা ছন্দে করা যায়, অর্থাৎ আস্তে আস্তে শ্বাস গ্রহন ও নি:শ্বাস ত্যাগ করা পেটের খুব ভালো একটা ব্যায়াম। পেটের মেদ কমাতে আমিষ: প্রচুর আমিষ (প্রোটিন) সমৃদ্ধ খাবার যেমন-মাছ, ডাল ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে খান। প্রোটিন শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় ও চর্বি পোড়ায়। চর্বি জাতীয় খাবার থেকে সবসময় দুরে থাকুন।কারণ এগুলো পেটের মেদ বাড়ানোর জ্যি দায়ী। পেটের মেদ কমাতে চিনি ত্যাগ: তালিকা থেকে যথাসম্ভব চিনি দূরে রাখুন। চিনির বদলে সুক্রোলোজ (যা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সুগার ফ্রি নামে পাওয়া যায়) ব্যবহার করুন। তবে মধু ব্যবহার আপনার পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে। পেটের মেদ কমাতে ঘুম: যদি রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস থাকে তাহলে আরেকবার ভাবুন। কারণ অসময়ের ঘুম শরীরের জৈবিক ছন্দ নষ্ট করে দেয়। এর ফলে আপনার শরীরে খাদ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। পেটে চর্বি জমার প্রবণতা প্রায় ৫গুন বৃদ্ধি পায়। পেটের মেদ কমাতে ব্যায়াম: লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। যে জায়গাগুলোতে হেঁটে যাওয়া সম্ভব সেখানে রিকশায় না উঠার চেষ্টা করুন। হাঁটাই সবচেয়ে ভাল ব্যায়াম। এছাড়াও ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম যদি নিয়মিত করতে পারেন।তবে এগুলো আপনাকে ফিট থাকতে সাহায্য করবে। যেমন ফ্লোর ক্রাঞ্চেস্, বার-পিস, সিঙ্গেল লেগ স্কোয়াট, পুশ আপস্, চেয়ার ডিপস্ ৩০ সেকেন্ড করে দিনে ৪-৫ বার করে দেখুন। পেটের মেদ কমাতে টক জাতীয় ফলমূল: টক জাতীয় ফলমূলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। ভিটামিন সি কারনিটিন নমক প্রয়োজনীয় একটি উপাদান তৈরী করে, যা শরীরে চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে। পেটের মেদ কমাতে পানি: প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি শরীরের টক্সিন বা বিষকে বের করে দিয়ে মাংসপেশী গঠনেও সাহায্য করে। পেটের মেদ কমাতে যথেষ্ট খাদ্য: মেদ কমাতে গিয়ে খাওয়াটা একেবারে কমিয়ে দেওয়া ঠিক না। এতে প্রয়োজনীয় শক্তির অভাবে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই ঢালাওভাবে সব খাবার না কমিয়ে প্রথমে তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার কমান, এরপর ধীরে ধীরে অন্যান্য খাবার কমাবেন। তবে অবশ্যই তা নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্ত। পেটের মেদ কমাতে ধূমপান ত্যাগ: ধূমপান ও মদ্যপান শরীরে চর্বি পোড়াতে বাঁধা দিয়ে মেদ জমাতে সাহায্য করে। তাই এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ