ব্রন প্রতিরোধ এ ৪টি খাবার মাছ মাছের উপকারিতা সম্পর্কে সবারই জানা আছে। মাছে আছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই ভালো। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আমাদের ত্বকের আদ্রর্তা বজায় রাখে, ত্বকের চামড়া মজবুত করে, ত্বকের সমস্যা দূর করে ও উজ্জলতা বৃদ্ধি করে। কাজুবাদাম ভিটামিন-ই তে ভরপুর কাজু বাদাম আমাদের ত্বকের জন্য অনেক ভালো এবং এই বাদাম আমাদের ত্বকের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে ও ত্বক মশ্চারাইজ রাখে। তাছাড়া ত্বকের নানা রকমের সমস্যা দূর করতে কাজুবাদাম এর উপকারিতা অনেক। কাজুবাদাম আমাদের ত্বককে UV রশ্মি থেকে রক্ষা করে এবং আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে এই বাদাম প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন তাহলে ত্বকে ব্রনের সমস্যা রোধ করা সম্ভব। রসুন রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। প্রতিদিন এক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে তা আমাদের দেহের জন্য অনেক ভালো। রসুন আমাদের দেহে অ্যান্টিবায়টিক হিসেবে কাজ করে। রসুনের একটি প্রাকৃতিক কেমিক্যাল “এলিসিন” আমাদের দেহের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং ত্বকের সমস্যাও দূর করে। সবুজ শাকসবজি পাতা কপি, সবুজ যেকোন শাক ইত্তাদি সব ধরনের শাকসবজিতে থাকে ম্যাঙ্গানিজ। এই সকল ধরনের সবজির বিভিন্ন গুনাগুন আমাদের ত্বক পরিষ্কার রাখে এবং ত্বকের যে কোন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। সবুজ শাকসবজিতে থাকে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-এ যা আমাদের ত্বকের জন্য খুব ভালো এবং এই ভিটামিন ব্রনযুক্ত ত্বকের জন্য খুব ভালো ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যাও দূর করতে সাহায্য করে থাকে। তথ্যঃ ndtv.com ব্রণ প্রতিরোধে করণীয়ঃ তৈলাক্ত খাবার, চকলেট,ঝাল, ভাজাপোড়া খাবার, আইসক্রিম ও অন্যান্য ফাস্টফুড খাওয়া কমিয়ে দেন। ত্বক পরিচ্ছন্ন রাখেন। মুখের তৈলাক্ততা কমানোর জন্য “একনি সোপ বার”/ ‘নিউট্রজিনা’ সাবান দিয়ে দিনে কয়েকবার মুখ ধুবেন। অন্য সাবান ব্যবহার করা ঠিক হবে না। ক্রিম যদি তৈলাক্ত হয় তবে তাও বাদ দেন। মুখে বা অন্য কোথাও ঘাম হলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন। রাতে ঠিকমতো ঘুমান। মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকুন। বেশি করে পানি, ফল ও শাক-সব্জি খেলে ভাল হবে। কষ্ট হলেও সব ধরনের প্রসাধনী বর্জন করুন। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তার জন্য চিকিৎসা নিন। পুষ্টিহীনতা থাকলে প্রোটিন ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার খাবেন। মাথা খুশকিমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন। ব্রণ একবার হয়ে গেলে চাপাচাপি, চুলকানো বা খোটাখুটি না করাই ভাল। আর ব্রণ পেকে গেলে বা বেশী হয়ে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
avir

Call

মুখের একটু যত্ন নিলেই ব্রণঃ উঠা প্রতিরোধ করা যায় যেমনঃ ১। সবসময় পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার রাখা ২। ধূলিকণা থেকে মুখকে বাঁচাতে হবে প্রয়োজনে মাক্স ব্যবহার করা যেতে পারে, ৩। শরীরে এলার্জি থাকলে, এলার্জি জাতীয় খাবার পরিত্যক্ত করা, ৪। বেশী করে পানি পান করা যথটা সম্ভব চিন্তা মুক্ত থাকা ৫। মুখের তেলতেলে ভাব দূর করার জন্য মাশ্চারাইজার ব্যবহার করা এবং ফ্রেশওয়াস ৬। সাবধান দিয়ে মুখ না ঘর্ষা

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

কেন হয়? ব্রণের সুনির্দিষ্ট কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত না হলেও সাধারণত দেখা যায় হজমের গোলমাল, সুরাপান, বয়ঃসন্ধিকালে কিংবা অন্যান্য কারণে অনেকের মুখে ব্রণ হয়। আবার অনেকেই বিশেষজ্ঞ মনে করেন, ব্রনের অনেকগূলো কারণের ভিতর বংশগত কারণ একটি অন্যতম কারণ। প্রোপাইনি ব্যাকটেরিয়াম একনিস নামক এক ধরনের জীবাণু স্বাভাবিকভাবেই লোমের গোড়াতে থাকে। এন্ড্রোজেন হরমনের প্রভাবে সেবাম-এর নিঃসরণ ( মাথা, মুখ, ইত্যাদি জায়গায় তেলতেলে ভাব ) বেরে যায় এবং লোমের গোড়াতে উপস্থিত জীবাণু সেবাম থেকে ফ্রী ফ্যাটি অ্যাসিড তৈরি করে। অ্যাসিডের কারণে লোমের গোড়ায় প্রদাহের সৃষ্টি হয় এবং লোমের গোড়ায় কেরাটিন জমা হতে থাকে। ব্রণ হলে কী করবেন: দিনে দুই-তিনবার হালকা সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোবেন। ব্রণে হাত লাগাবেন না। তেল ছাড়া অর্থাৎ ওয়াটার বেসড মেকআপ ব্যবহার করবেন। মাথা খুশকিমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন এবং নিজের জন্য আলাদা তোয়ালে রাখুন। রাতে ঠিকমতো ঘুমানোর চেষ্টা করুন। মানসিক চাপ পরিহার করুন। প্রচুর পরিমাণে ফল, সবজি খান ও প্রচুর পানি পান করুন। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তা দূর করতে হবে। ঝাল-মশলাযুক্ত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। পুষ্টিহীনতায় ভুগলে প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ব্রণ প্রতিরোধে করণীয়ঃ তৈলাক্ত খাবার, চকলেট,ঝাল, ভাজাপোড়া খাবার, আইসক্রিম ও অন্যান্য ফাস্টফুড খাওয়া কমিয়ে দেন। ত্বক পরিচ্ছন্ন রাখেন। মুখের তৈলাক্ততা কমানোর জন্য “একনি সোপ বার”/ ‘নিউট্রজিনা’ সাবান দিয়ে দিনে কয়েকবার মুখ ধুবেন। অন্য সাবান ব্যবহার করা ঠিক হবে না। ক্রিম যদি তৈলাক্ত হয় তবে তাও বাদ দেন। মুখে বা অন্য কোথাও ঘাম হলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন। রাতে ঠিকমতো ঘুমান। মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকুন। বেশি করে পানি, ফল ও শাক-সব্জি খেলে ভাল হবে। কষ্ট হলেও সব ধরনের প্রসাধনী বর্জন করুন। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তার জন্য চিকিৎসা নিন। পুষ্টিহীনতা থাকলে প্রোটিন ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার খাবেন। মাথা খুশকিমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন। ব্রণ একবার হয়ে গেলে চাপাচাপি, চুলকানো বা খোটাখুটি না করাই ভাল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

প্ররতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ভালো। তাই আপনাকে অবশ্যই বলব ত্বকের জন্য নির্দিষ্ট কিছু অভ্যাস ত্যাগ করা ও ভালো কিছু অভ্যাস তৈরি করা। ১। আপনার ব্রণ থেকে নখকে দূরে রাখুন আপনার ব্রণের সাথে খেলবেন না। একে একা থাকতে দিন। ভুলেও নখ লাগাবেন না বা চাপ দিবেন না। চুলকানি হলেও স্পর্শ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন। আর যদি প্রতিকারের জন্য কোন ওষুধ বা কোনও কিছু ব্যবহার করেন, তবে অবশ্যই আলতোভাবে করতে হবে। ২। সূর্যের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন সূর্যের আলোতে ব্রণের দাগ বসে যায়। তাই চেষ্টা করবেন সূর্যের সংস্পর্শ থেকে নিজেকে দূরে রাখার। কিন্তু বাইরে না গিয়ে তো উপায় নেই। তাই যখনই বাইরে যাবেন, তখন অবশ্যই সানস্ক্রিন ক্রিম লাগিয়ে যাবেন। আর ছাতা,হ্যাট, ওড়না, স্কার্ফ ইত্যাদি দিয়ে নিজের ত্বককে সূর্যের রশ্মি থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ