এটার কারণ বিভিন্ন জন বিভিন্ন ধরনের বলে থাকে৷ কোন কোন গবেষণায় বলা হয়, নারী/পুরুষ সমলিঙ্গের প্রতি তখনই বেশি আকর্ষিত হয়, যখন তারা এমন পরিবেশে বেড়ে উঠে যেখানে বিপরীত লিঙ্গের অভাব/উপস্থিতি কম৷ যেমন -মহিলাদের ক্ষেত্রে, মহিলা হোস্টেল/নোংরা পরিবেশ৷
সবথেকে বড় কথা হলো এটা খুবই ঘৃণিত কাজ৷ আমাদের সকলকে বেঁচে থাকা উচিত৷ এটা নিজস্ব নোংরা মানসিকতার জন্যই বেশি হওয়ার সম্ভাবনা৷ তাই নিজের মন মানসিকতাকে পবিত্র রাখা দরকার৷ আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা আর নামাজ পড়লে এমন সমস্যা থেকে বাঁচা সম্ভব৷
আর বিয়েই এটা থেকে বেরিয়ে আসার সবছেয়ে বড় উপায়৷
প্রাপ্তবয়স্ক হলে বিয়ে করে নিন, আর আপনার ছেলে-মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দিন৷
এটা হয় চারপাশের পরিবেশের কারণে। এটা বিকৃত যৌনাচার। পর্ণ আসক্তি বা আশেপাশের পরিবেশ কোনো ব্যক্তিকে ধীরে ধীরে এই দিকে প্রভাবিত করে। এটি জিনগত না। প্রথমে সে স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু পর্ণ আসক্তি বা অন্য কোনো কারণে সে স্বাভাবিক যৌনমিলনে সন্তুষ্ট হয় না। ফলে সে বিকৃত পর্নোগ্রাফির দিকে এগিয়ে যায়। ধীরে ধীরে তার এই বিকৃত মনোভাব বাড়তেই থাকে এবং একসময় সে সমকামিতায় লিপ্ত হয়। উদাহরণ স্বরূপ: প্রথমে যখন কেউ পর্ণ দেখে তখন স্বাভাবিক পর্ণ দেখলেই প্রচুর ডোপামিন হরমোন নিঃসৃত হয়। যা আনন্দ অনুভূতির সৃষ্টি করে। কিন্তু যখন সে আসক্ত হয়ে পড়ে তখন স্বাভাবিক পর্ণ দেখলে তার পূর্বের ন্যায় ডোপামিন হরমোন নিঃসৃত হয় না। ফলে সে বিকৃত পর্নোগ্রাফির দিকে এগিয়ে যায়। এভাবে সে ধীরে ধীরে বিকৃত পর্নোগ্রাফির দিকে যেতেই থাকে এবং একসময় সমকামিতার দিকে আকর্ষিত হয়।
এটাকে সাইকোলজির ভাষাতে হমো সেক্সচুয়ালিটি বলা হয়। এটা একটি মানুষিক সমস্যা। সাধারণত সমলিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ থাকাকে হমোসেক্সচুয়ালিটি বলা হয়। এর থেকে দূরে থাকতে হলেঃ যার প্রতি আকর্ষণ কাজ করবে তাঁর থেকে দূরে থাকতে হবে। এবং তাকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা বন্ধ করতে হবে। নিজের মন কে শক্ত করতে হবে এবং প্রতিজ্ঞা করতে হবে কোন ভাবেই এই বাজে কাজের দিকে অগ্রসর হবেন না। তবেই এর থেকে দূরে থাকা সম্ভব।