পড়ার সময়ে ঘুম আসবে এটাই স্বাভাবিক। কেননা এসময়ে আমাদের অনেক বেশি ক্লান্ত হয়ে আসে এবং মস্তিষ্ক বিশ্রাম চায়। এক্ষেত্রে মিষ্টি জাতীয় কোনো খাবার মস্তিষ্কে অ্যানার্জি প্রদান করে থাকে। তাই যতটা সম্ভব মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে পারেন।
এছাড়া যা যা করতে পারেন :
১। দুপুরে ঘুমে ঘুমাবেন না ।
২। রাতের ঘুমটা ভালোমত ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৩। সারাদিন অল্প অল্প করে চার থেকে পাঁচবার খাবেন, বেশি খাবার ঘুম বাড়ায়। তাই বেশি খাবার সম্পূর্ণ রুপে বর্জন করুন।
৪। লাল মাংস, মিষ্টি, ভাত, আম -এগুলো ঘুম বাড়ায়-যথাসম্ভব বর্জন করুন।
৫। শুয়ে শুয়ে বই পড়ার অভ্যাস বাদ দিন।
প্রথমে লক্ষ রাখতে হবে যেখানে বসে পড়ছেন সেটা যেন বেশি গদি ,বা গদিপূর্ণ বিছানা যেন না হয় । শুয়ে শুয়ে পড়বেন না, চেয়ার-টেবিলে করে পড়ুন,একটু জোরে সঠিক উচ্চারণ করে পড়ুন,প্রথমে সহজ বিষয় বা গল্পের বই দিয়ে পড়া চালু করুন,তারপর কঠিন বিষয়, ১-২ ঘন্টা পড়ার পড় পাইচারি করুন, হাটুন,হালকা গান শুনতে পারেন,দু -তিন জন মিলে জেদাজেদি করে পড়তে পারেন । যখন মন সতেজ থাকবে বা পড়ার ইচ্ছা করবে কেবল তখনই চুটিয়ে মনযোগ দিয়ে পড়ুন,মনে পড়ার ইচ্ছা না করলে জোর করে পড়তে যাবেন না ।। আস্তে আস্তে পড়ার সময় বাড়ান । সর্বোপরি পুষ্টিকর খাবার খান শরীর সতেজ রাখেন ।।
১. শরীরে রক্ত কমে গেলে ঘুম বেশী আসে। এইজন্য আয়রন ফলিক এসিড সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন। আয়রন ট্যাবলেট কমলা বয়ামে যেটা বিক্রি হয় সেটাতে রক্তে ফ্যাটের পরিমাণ বেড়ে যায় । সেজন্য আপনি ফলিসন ট্রাই করতে পারেন-এটা বেশ কাজে দেয়।
২. পড়াশুনা বেশী থাকলে দিনের বেলা, বিকেল বেলা পড়ুন।
৩. চা কফি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। তবে অবশ্যই তা বেশি না।
৪. আপেল কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন। আপেলের ক্যাফেইন ঘুম তাড়ায়।