হাতের লেখা ভালো করার উপায় কি ?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
TzztHashem

Call

Practice makes man perfect! তাই বেশি বেশি চর্চা করে হাতের লেখা সুন্দর করতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Talha2003

Call

হাতের লেখা ভালো করার মূলমন্ত্র বেশি বেশি লেখার চর্চা করা।একটি হাতের লেখাকে আদর্শ হিসেবে বিবেচনা করে তার নকল করার চেষ্টা করতে হবে।হাতের লেখা সুন্দর করতে প্রয়োজনে  অক্ষর লেখে লেখে চর্চা করতে হবে ।যে অক্ষর অসুন্দর দেখা যায় সে অক্ষর আপনি বারবার চর্চা  করতে থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ভালো কোন হাতের লেখা দেখে Try করুন সে কিভাবে লিখছে তা আপনি চেষ্টা করুন। বেশি সময় দিন হাতের লেখার উপর । লাইন গুলো সোজা ও লেখা গুলো পরিষ্কার করুন । আশা করি উক্ত কাজ গুলো করলে আপনার লেখা  আগের চেয়ে ভালো হবে ................         

           

ধন্যবাদ   

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হাতের লেখা সুন্দর করতে প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি আপনাকে একধাপ এগিয়ে রাখবে।


প্রথমেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হোন- ‘হাতের লেখা সুন্দর করবো।’ ইচ্ছা অনুযায়ী এবার নিজেকে সেই কাজে মনোনিবেশ করতে হবে। এজন্য একটি সুন্দর হাতের লেখা বাছাই করুন। যে লেখা অনুসরণ করে লেখা হবে। কাছাকাছি এমন কাউকে খোঁজে বের করুন, যার হাতের লেখা সুন্দর। এরপর তার কাছে একটি পৃষ্ঠা হাতে লিখে নিন। মোটামুটি এক পৃষ্ঠায় বাংলা বর্ণমালার সব অক্ষরই থাকে। আর না থাকলেও সমস্যা নেই। আর কাছে কাউকে না পাওয়া গেলে অন্য কোনোভাবে একটি সুন্দর হাতের লেখা সংগ্রহ করুন। সুন্দর হাতের লেখা তো সংগ্রহ হলো। এবার সেই লেখাটি ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী হাতের লেখা লিখতে হবে। এক্ষেত্রে প্রতিটি অক্ষরকেই সমান গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। প্রথম দিকে আস্তে আস্তে লিখতে হবে। লেখার ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করা যাবে না। প্রয়োজনে যত সময় লাগে লাগুক, কিন্তু অনুসরণ করা লেখাটির মতো হুবহু সুন্দর করে লেখার চেষ্টা করুন। লেখা বাঁকা হয়ে যেতে পারে। তাই প্রথমে দাগ কাটা (দাগ টানা) খাতায় লিখুন। এতে হাতের লেখাটা সোজা হবে, বেঁকে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। স্টেশনারিতে দাগ কাটা দিস্তা খাতা কিনতে পাওয়া যায়। লেখার সময় দেখতে হবে, কোনো অক্ষর যেন অন্যটির চেয়ে ছোট-বড় না হয়। প্রতিটি অক্ষর সমান উচ্চতা ও স্পেস নিয়ে লেখার চেষ্টা করুন। প্রতিদিন কম করে হলেও পাঁচ পৃষ্ঠা লিখুন। একদিন দশ পৃষ্ঠা লিখে অন্যদিন লিখবেন না, এই অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। নিয়মিতভাবে লিখতে হবে। যত বেশি লেখা যায়। তবে পাঁচ পৃষ্ঠার কম যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।


হাতের লেখা সুন্দর করার চেষ্টা শুরুর পর সব ধরণের লেখাকে সে অনুযায়ী (নতুন পদ্ধতি) লিখতে হবে। ক্লাসের পড়া হোক, ক্লাসের বাইরে খেলতে গিয়ে ক্রিকেট স্কোর হোক আর বাজারের লিস্ট-ই হোক, লিখতে হবে অনুসরণ করা লেখাটির মতো করেই। পুরাতন পদ্ধতির লেখার অভ্যাসগুলো ত্যাগ করতে হবে। একই ধরণের কলম দিয়ে লেখার চেষ্টা করুন। জেল পেন (জেল কলম) পরিহার করে বলপয়েন্ট কলম ব্যবহার করুন। বাজারে এখন পাঁচ টাকা মূল্যের অনেক ভালো কলম পাওয়া যায়। হাতের লেখা সুন্দর না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। ধৈর্য্য হারালে চলবে না। যতদিন হাতের লেখা হুবহু সুন্দর না হচ্ছে, ততোদিন চেষ্টা চালাতে হবে। তবে দুই থেকে তিন মাস নিয়মিত লিখলে হাতের লেখা সুন্দর হতে বাধ্য। হাতের লেখা সুন্দর হওয়ার পর লেখার গতি বাড়ানোর চেষ্টা করুন। আগে তো আস্তে আস্তে সুন্দর করে লিখতেন। এবার তার থেকে কম সময়ে লেখাটি শেষ করার চেষ্টা করুন। তবে খেয়াল রাখতে হবে, দ্রুত লিখতে গিয়ে যেন লেখার সৌন্দর্য কমে না যায়। এভাবে কিছুদিন চেষ্টা করলে দেখা যাবে, হাতের লেখা সুন্দরও হচ্ছে এবং অনেক দ্রুততার সঙ্গেই লেখা সম্ভব হচ্ছে। চেষ্টা করলে সম্ভব নয়, এমন কাজ খুব কমই আছে পৃথিবীতে। আর হাতের লেখা তো চেষ্টা আর সময়ের ব্যাপার।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

লেখা ‘সুন্দর’ বা ভালোাতের করা মোটেও কোন কঠিন কাজ নয়। হাতের লেখা ‘সুন্দর’ করতে মূলতঃ যে তিনটি বিষয় প্রয়োজন সেগুলো হলো: ১.‘সুন্দর’ করে লেখার বিষয়ে নিজের আগ্রহ বা ইচ্ছে থাকা, ২. হাতের লেখা ‘সুন্দর’ করার সঠিক ও সহজ কৌশল বা উপায় জানা, ও ৩. নিয়মিত হাতের লেখার চর্চা করা। হাতের লেখার মাধ্যমে বোঝা যায়, মানুষের মনোযোগ, স্থিরতা ও চিন্তা করার ক্ষমতা। ‘সুন্দর’ হাতের লেখার প্রশংসা সবাই করে। আর হাতের লেখা ‘সুন্দর’ হলে পরীক্ষায়ও ভালো নম্বর পাওয়া যায়। নীচের পরামর্শগুলো অনুসরণ করলে হাতের লেখা অবশ্যই ‘সুন্দর’ হবে। ± প্রতিটি অক্ষর বা বর্ণ স্পস্ট হতে হবে, যাতে আলাদা-আলাদা ভাবে বোঝা যায় যে, ঠিক কোন অক্ষর লেখা হয়েছে। বাংলা লেখার ক্ষেত্রে, মাত্রার সঠিক ব্যবহার করতে হবে। ইংরেজির ক্ষেত্রে ‘ক্যপিটাল’ ও ‘স্মল’ লেটার সঠিকভাবে লিখতে হবে। ± লেখার স্টাইল বা ধরণ (যেমন, সোজা/খাড়া বা বাঁকা/কাত) যে রকমই হোক না কেন, অক্ষরগুলোর আকার ও আকৃতি একই রকম হতে হবে। অক্ষর ছোট-বড় বা মোটা- চিকন করা যাবে না। ±এমন কিছু অক্ষর আছে যেগুলো সঠিকভাবে লিখতে পারলে অন্য অনেক অক্ষরও ভালোভাবে লেখা যায়। যেমন, ‘ব’ সুন্দর করে লিখতে পারলে আরো লেখা যায় ‘ক’ ‘র’ ‘ধ’ ‘ঝ’ বা ‘ঋ’। আবার কিছু অক্ষর-এর অংশ বিশেষ ব্যবহার করা যায় অন্য অক্ষর-এর মধ্যে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হাতের লেখা সুন্দর করার উপায় :

· ছাত্রছাত্রীদের অবশ্যই খাতার যে স্থান থেকে লেখা শুরু করার নির্দেশনা দেয়া হবে, সেখান থেকেই লেখাটি শুরু করতে হবে ।
 পরীক্ষার খাতায় অবশ্যই scale করতে হবে। scale এর পরিমাণ হবে ১ ইঞ্চি। খাতার ওপর ও বাম দিকে pencil দিয়ে scale করতে হবে।
· শিক্ষার্থীরা কখনো কখনো scale-এর বাইরে প্রশ্নের নম্বর লেখে থাকে। এটি কিছুতেই করা যাবে না। প্রশ্নের নম্বর scale-এর ভিতরের অংশে লেখতে হবে।
· প্রশ্নের নম্বর লেখার পর হাফ ইঞ্চি পরিমাণ বাদ দিয়ে উত্তর লেখা শুরু করতে হবে।
· শিক্ষার্থীরা প্রতিটি লাইনের মধ্যে ১০ সে.মি. পরিমাণ ফাঁকা রাখবে।
· প্রতিটি লাইন সোজা হতে হবে।
· দুইটি শব্দের মধ্যে ন্যূনতম ফাঁকা রাখতে হবে যেন শব্দগুলোকে আলাদা করা যায়।
· কোনোভাবেই over writing করা যাবে না। কোনো কারণে over writing হলে তা একটানে কেটে নতুনভাবে লেখতে হবে।
· লেখার সময় ভুল হলে সেই শব্দটি বা লাইনটি একটানে কেটে দিতে হবে।
· সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যে, সব capital letter-এর আকৃতি যেন সমান হয়।
· একইভাবে চেষ্টা করতে হবে যেন সব small letter সমান আকৃতি হয়।
· একটি প্রশ্নের উত্তর শেষ হলে পরের প্রশ্নটি বা প্রশ্নের উত্তরটি শুরু করবে আগের উত্তরটির শেষ লাইন থেকে ১ ইঞ্চি পরিমাণ জায়গা বাদ দিয়ে।
· শিক্ষার্থীরা সব সময় চেষ্টা করবে উত্তরটি একটি পৃষ্ঠায় লেখে শেষ করতে। কোনো কারণে যদি শেষ না হয় তবে পৃষ্ঠার নিচে ডানদিকে P.T.O লেখবে ও বাকি অংশ পরের পৃষ্ঠায় লেখবে।
· লেখার জন্য সব সময় কালো কালির কলম ব্যবহার করবে।
· প্রশ্নের নম্বর অথবা point উল্লেখ করার জন্য নীল কালির কলম ব্যবহার করা যেতে পারে।
· শিক্ষার্থীরা কোনভাবেই লাল, সবুজ, গোলাপি ও কমলা  কালির কলম ব্যবহার করবে না।
· কারণ ছাড়া বা অপ্রয়োজনে খাতায় কাটাকাটি করবে না।
· প্রথম পৃষ্ঠা থেকে শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত একই ধরনের বা একই style-এর লেখা হতে হবে।
· সর্বোপরি অবশ্যই খাতাটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন অর্থাৎ neat and clean হতে হবে।
· প্রশ্নের নম্বর লেখার পর তার নিচে অবশ্যই সোজা একটি দাগ দিতে হবে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ