আর যারা শিরক করে তবে পরে ইমান আনে তাদের কি হয় কারণ আল্লাহ তো শিরক ক্ষমা করেন না।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আলহাম্দুলিল্লা শিরক মুলত আল্লাহর সাথে কাউকে অঙ্গশিদার ভাবা বা তুলনা করা শিরক হল যেটা আল্লাহ ছাড়া কেউ দিতে পাড়েনা ঐ যিনিসটা কারো কাছে চাওয়া এটাই শিরক ধরুন আপনার স্ত্রী বাচ্চা হয়না এটা যদি কোন মাজারে গিয়ে চান এটাই আল্লাহর সাথে শিরক হবে আর শিরক করার পড়ে কৈউ যদি বুঝতে পাড়ে আমার ভুল হয়ে আর ঐ ভুলটা যদি আর কোন দিন না করে আর তওবা করে তাহলে আল্লাসুবনাহু তায়লা তাকে মাফ করে দিবেন ভাই আশা করি আপনি বুঝতে পাড়বেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এক কথায় আল্লাহর সাথে কোনো কিছুর শরিক করাকেই শিরক বলে। হাদীসে এসেছে কোনো কিছুকে অশুভ মনে করাও শিরক। রেফারেন্স চাইলে দিব ইনশাআল্লাহ। এবার আসি ক্ষমা করার ব্যাপারে। সূরা আল লুকমানে আছে, "ইন্নাশশিরকালা যুলমুন আযীম"। অর্থাৎ, " নিশ্চয়ই শিরক মহা/চরম যুলুম"। আর সূরা আন নিসার ৪৮ এবং ১১৬ নাম্বার আয়াতে আছে, আল্লাহ শিরক ক্ষমা করেন না। এছাড়া ইচ্ছা করলে যেকোন পাপ ক্ষমা করেন। তবে শুধুমাত্র একটা ক্ষেত্রেই শিরক ক্ষমা হয়। আর তা হলো, কোনো অমুসলিম যখন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবে তখন তাকে সম্পূর্ণ নিষ্পাপ করে দেয়া হয়। উদাহরণ দিয়ে বলি, ধরুন, একজন মূর্তি পূজারী,  মূর্তির পূজা করে। নিঃসন্দেহে শিরক। কিন্তু একদিন সে বুঝতে পারে আসলে আল্লাহ ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই এবং আল্লাহর কোনো শরিক নেই। সেই লোকটা মনে-প্রাণে আল্লাহ মে বিশ্বাস করে, ইসলামে সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাসী হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলে তার আগের সকল পাপ ক্ষমা করে দেয়া হয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ