৩২ দিন পার হবার পরও পিরিয়ড হচ্চেনা।এর কারন কি?

প্রথমে স্ট্রিপ দিয়ে প্রেগন্যান্সি চেক করে নিন|ফলাফল অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে হবে| ফলাফল যাই হোক গাইনী ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে|ডাক্তার ট্রিটমেন্ট করে মাসিক নিয়মিত করণের ব্যবস্থা করবেন|

আপনি যেহেতু ইমার্জেন্সি পিল খাওয়াইছেন তাহলে আর প্রেগন্যান্ট হবে না।আর মাসিক এর সময় পিছিয়ে যাচ্ছে ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কারনে। তবে আপনাকে সুখি পিল খেয়েই চলতে হবে যতদিন বাচ্ছা নিতে না...

যেহেতু টেষ্ট করে নেগেটিভ রেজাল্ট পেয়েছেন তাই আপনার স্ত্রীর অন্য কোন হরমোন জনিত কারনে অনিয়মিত মাসিক হচ্ছে। তবে আসলে সে গর্ভবতী কিনা তা জানতে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করান এতে নির্ভূল তথ্য পাবেন।...

আসলে এটা কারন হলো পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাব যার কারনে মাসিকের অধিক  রক্ত ক্ষরন হচ্ছে । এমনতা  অবস্থায় স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করে  অবশ্যই গাইনি বিশেষজ্ঞ কাছে যাবেন । তবে আরো কিছু...

আসলে প্রথম বার সহবাস করলে এমন হবে, এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না। সতিপর্দা ছিড়ে যাওয়ার কারনে সেখান থেকে রক্ত আসতে পারে।  আপনি এ সময় সহবাস করবেন না। ৪/৫ দিন পর...

:আপনি একই সময়ের মধ্যে একের অধিক ইমার্জেন্সি পিল খেয়েছেন। তাই পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো অধিক হারে প্রভাব ফেলছে।  সেজন্য মাসিকে বেশি রক্তক্ষরণ হচ্ছে।  অপেক্ষা করুন রক্তক্ষরণ বন্ধ হবে। যেহেতু মাসিক ৭...

এমন টা হওয়ার কারন হলো পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যার কারনে অনিয়মিত ভাবে মাসিকের রক্তপাত হচ্ছে। তবে ইহা তেমন সমস্যা নয় অপেক্ষা করুন সব ঠিক হবে। পরবর্তীতে  ইমার্জেন্সি পিল সেবন করবেন না। 

অবশ্যই সম্ভাবনা আছে গর্ভবতী হবার যদি বীর্যপাত যৌনিতে ঘটে থাকে তবে । ডিম্বাণু ও শুক্রাণু মিলিত হলেই গর্ভবতী হবার সম্ভাবনা ১০০% 

হ্যা প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে তবে নিশ্চিত নই। তাই নিশ্চিত হতে পরবর্তীতে মাসিক বন্ধ থাকলে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে হবে।

আপনি  অক্টোবর  মাসে  সহবাসের পর ইমার্জেন্সি পিল খাওয়াইছেন যার কারনে নভেম্বর মাসে পিরিয়ড এর পরিমান কমে যায় বা অনিয়মিতভাবে ভাবে পিরিয়ড হচ্ছে এর মুলত কারন হলো ইমার্জেন্সি পিল খাওয়া। এছাড়াও...