ইমারজেন্সি পিল খাওয়ানোর পর ও প্রেগ্ন্যাসির আশঙ্কা আছে কিনা, আমার স্ত্রীর সন্তান সম্ভবা কি না,আর পিরিয়ড না হবার কারন কি?

আপনি যেহেতু ইমার্জেন্সি পিল খাওয়াইছেন তাহলে আর প্রেগন্যান্ট হবে না।আর মাসিক এর সময় পিছিয়ে যাচ্ছে ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কারনে। তবে আপনাকে সুখি পিল খেয়েই চলতে হবে যতদিন বাচ্ছা নিতে না...

আসলে প্রথম বার সহবাস করলে এমন হবে, এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না। সতিপর্দা ছিড়ে যাওয়ার কারনে সেখান থেকে রক্ত আসতে পারে।  আপনি এ সময় সহবাস করবেন না। ৪/৫ দিন পর...

মিলনের পর ১ম পিরিয়ড হওয়ার কারনে প্রেগন্যান্ট এর সম্ভাবনা আর থাকলোনা। দ্বিতীয় পিরিয়ড অন্যকোন কারনে বিলম্ব হচ্ছে।         

হ্যা কাজ করবে।  তবে আপনি ভুল করেছেন পরের দিন আর একটি ইমার্জেন্সি পিল খাওয়াতে। পিল খাওয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে দ্বিতীয় পিল খাওয়ার  প্রয়োজন নেই। আসলে ইমার্জেন্সি পিল একটি খাইলে যথেষ্ট ছিলো । 

সমস্যা নেই।বীর্য বের হয়ে গেলেও বীর্যে থাকা শুক্রাণু আপনার স্ত্রীর যোনীর ভেতর দিয়ে জরায়ুতে প্রবেশ করেছে।যদি আপনার স্ত্রীর ডিম্বপাত হওয়ার পর আপনি মিলিত হন অর্থাৎ মাসিক শুরুর ১৪ দিন পূর্বে...

এমন টা হওয়ার কারন হলো পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যার কারনে অনিয়মিত ভাবে মাসিকের রক্তপাত হচ্ছে। তবে ইহা তেমন সমস্যা নয় অপেক্ষা করুন সব ঠিক হবে। পরবর্তীতে  ইমার্জেন্সি পিল সেবন করবেন না। 

অবশ্যই সম্ভাবনা আছে গর্ভবতী হবার যদি বীর্যপাত যৌনিতে ঘটে থাকে তবে । ডিম্বাণু ও শুক্রাণু মিলিত হলেই গর্ভবতী হবার সম্ভাবনা ১০০% 

না তেমন কোন সমস্য হবে না। তবে ইমার্জেন্সি পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো প্রভাব ফেলতে পারে। সেদিকে লক্ষ রাখবেন।

না এতে কথনোই বাচ্চা হওযার সম্ভনা থাকে না

হ্যা প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে তবে নিশ্চিত নই। তাই নিশ্চিত হতে পরবর্তীতে মাসিক বন্ধ থাকলে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে হবে।