আমার বাকি চার ওয়াক্ত সালাত আদায় হবে কি?

পাঁচ  ওয়াক্ত কাজা নামাজ একসাথে পড়তে পারেন তাতে কোন দোষ নাই । যদি নিদৃষ্ট করে কাজা নামাজ মনে রাখতে না পারেন । সেক্ষেত্রে প্রতি ওয়াক্ত নামাজে ঐ ওয়াক্তের উমরে কাজার...

মুসাফির যদি কসর না করে চার রাকাআত-ই আদায় করে তবে তা ভুল হবে না। মহানবী (সাঃ) প্রত্যেক সফরেই কসর করে নামায পড়েছেন এবং কোন নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়াত দ্বারা এ কথা প্রমাণিত নেই...

৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করলে এক কথায় মুসাফিরি অবস্থায় আপনার জন্য শুধু ফরজ সালাত আদায় করলেই হবে এবং ৪ রাকাত সালাত ২ রাকাত পরতে পারবেন।

না ! তবে আপনি কাজা আদায় করতে পারেন ।

যদি কোন ব্যক্তি ইমামের সাথে শুরু থেকে নামাজ না পায় তাহলে তাকে মাসবুক বলে । মাসবুক ব্যক্তি যদি চার রাকাত  বিশিষ্ট নামাজের দুই রাকাত না পায় তাহলে যে দুই রাকাত...

নামাযে তাকবিরে তাহরিমা বলা ফরজ। যদি জামাতেও নামায পড়েন, তাহলেও তাকবিরে তাহরিমা বলতে হবে।

রফাদায়ে ইয়াদাইন করা বা না করা উভয়েই সহীহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। এজন্যই দেখা যায় হানাফি, মালিকি মাজহাবের(পারস্য, মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া) অনুসারীরা রফাদায়ে ইয়াদাইন করে না, আবার হাম্বলী, শাফিঈ মাজহাবের অনুসারীরা...

যদি অনবরত মজি বের হয় বা এ জাতীয় কোন সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার কারণে এতটুকু সময় পাক থাকা সম্ভব নয়, যাতে সে সময়ের ফরজ নামাযটি আদায় করা যায়। শরীয়তের পরিভাষায় উক্ত...

ইচ্ছাকৃতভাবে সময় পার করে সূর্য উঠার পর ফজর ছালাত আদায় করলে তা কবূল হবে না। কেননা রাত না জেগে আগেভাগে নিদ্রা গেলে সময়মত উক্ত ছালাত আদায় করা তার পক্ষে সম্ভব...

ছুটে যাওয়া কাযা নামায সমূহ প্রথমে আদায় করবে। তারপর বর্তমান সময়ের নামায আদায় করবে। দেরী করা ঠিক হবে না। মানুষের মধ্যে একটি ধারণা প্রচলিত আছে যে, কারো যদি একাধিক ফরয...