শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ব্যাঙ খাওয়া জায়েয নয়। কারণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ব্যাঙ মারতে নিষেধ করেছেন। আব্দুর রহমান ইবনে ওছমান (রাঃ) বলেন, একজন ডাক্তার ব্যাঙকে ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করার জন্য রাসূল (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস করল। রাসূল (ছাঃ) তাকে ব্যাঙ মারতে নিষেধ করলেন (আবুদাঊদ হা/৩৮৭১)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ব্যাংঙ্গের ব্যবসা, ব্যাংঙ্গ খাওয়া হারাম।যদিও তাতে উপকার থাকে তবুও হারাম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আল্লাহ বলেছেন, তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জন্তু, রক্ত, শূকরের গোস্ত, আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে যবেহ করা পশু, গলা চিপে মারা যাওয়া জন্তু, প্রহারে মারা যাওয়া জন্তু, উপর থেকে পড়ে মারা যাওয়া জন্তু, অন্য প্রাণীর শিং এর আঘাতে মারা যাওয়া জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু। তবে যা তোমরা যবেহ করতে পেরেছ তা ছাড়া, আর যা মূর্তি পূজার বেদীর উপর বলী দেয়া হয় তা এবং জুয়ার তীর দিয়ে ভাগ্য নির্ণয় করা, এসব পাপ কাজ। আজ কাফেররা তোমাদের দ্বীনের বিরুদ্ধাচরণে হতাশ হয়েছে, কাজেই তাদেরকে ভয় করো না এবং আমাকেই ভয় কর। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করলাম এবং তোমাদের উপর আমার নেয়ামত সম্পূর্ণ করলাম, আর তোমাদের জন্য ইসলামকে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম। অতঃপর কেউ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সুরা মায়িদা আয়াত ৩) তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে সমুদ্রের শিকার ও তার খাদ্য, তোমাদের ও পর্যটকদের ভোগের জন্য। তোমরা যতক্ষণ ইহরামে থাকবে ততক্ষণ স্থলের শিকার তোমাদের জন্য হারাম। আর তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, যাঁর কাছে তোমাদেরকে একত্র করা হবে। (সুরা মায়িদা আয়াত ৯৬) সুতরাং যা পবিত্র তা হালাল এবং যা অপবিত্র তা হারাম। কোন কিছু হালাল ও হারাম করার অধিকার একমাত্র আল্লাহরই। কোন মানুষ নিজের জন্য তা দাবী করলে কিংবা কেউ তা অন্যের জন্য সাব্যস্ত করলে সে হবে একজন বড় কাফির ও মুসলিম উম্মাহ বহির্ভূত ব্যক্তি। কুরআন এবং হাদীসে পারদর্শী আলেমগণ ব্যতীত হালাল-হারাম সম্পর্কে কথা বলার অধিকার অন্য কারো নেই। যে ব্যক্তি না জেনে হালাল-হারাম সম্পর্কে কথা বলে আল- কুরআনে তার সম্পর্কে কঠোর হুঁশিয়ারী উচ্চারিত হয়েছে। আল্লাহ বলেন, তোমাদের জিহব্বায় মিথ্যা উচ্চারিত হয় বলে তোমরা আল্লাহর প্রতি মিথ্যা আরোপের মানসে বল না যে, এটা হালাল, ওটা হারাম (সুরা নাহল আয়াত ১১৬) ভাই জান কেউ বলেছেন ব্যাঙ খাওয়া হালাল, কেউ বলেছেন হারাম আবার কেউ না-জায়িজ, অথবা মুবাহ। তাহলে আমরা কোনটা মানবো? আসুন আমরা রাসুল (সাঃ) এর একটি হাদিস মানার চেষ্টা করি।  তিনি বলেছেন, হালাল এবং হারাম সুস্পষ্ট, আর ঊভয়ের মধ্যে আছে অনেক সন্দেহ জনক বিষয় বা বস্তু। যেগুলি হালালের অন্তর্ভুক্ত না হারামের অন্তর্ভুক্ত, সে সম্পর্কে অনেকেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এরূপ ক্ষেত্রে যেই ব্যক্তি সন্দেহের বস্তুকে পরিহার করে চলবে, সে সঠিক ভাবে ইসলামে প্রবেশ  করবে। (বুখারী) শেষ কথা, ব্যাঙ খাওয়া অনুচিত। তবে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে খাওয়া জায়েজ। তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সুরা মায়িদার শেষ অংশ)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ