Call

এতে আপনার কোন দোষ নেই আপনার মনের দোষ।
আপনি নিজেকে ঠিক রাখুন, দেখবেন সব ঠিক আছে
ধন্যবাদ।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

এই আজে বাজে চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অন্তরে একমাত্র আল্লাহর ভয় জাগ্রত করতে হবে। হায়, আমি একি করতেছি? আমি যা কিছু করতেছি তাতো আল্লাহ পাক দেখতেছেন। তিনিই তো একমাত্র গায়েবের মালিক। আজ যদি আমার নামাজ কবুল না হয় কাল কেয়ামতের দিন মিজানের পাল্লা ভারি হবে ক্যামনে। নামাজের আগে নিজেকে এই প্রশ্ন গুলি করুন। তাহলেই দেখবেন নামাজে খুসুখুসু ভাব আপনা আপনিই চলে আসবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নামাজের দুটি রূপ। একটি হলো, দৃশ্যমান রূপ। আরেকটি হলো অদৃশ্যমান রূপ। যদি নামাজের সমস্ত শর্ত পূর্ণ হয় তাহলে নামাজের প্রকাশ্য রূপটি সম্পন্ন হয়ে যাবে। কিন্তু অপ্রকাশ্য রূপটি সম্পন্ন হওয়ার জন্য শুধু বাহ্যিক শর্তগুলো পূর্ণ করাই যথেষ্ট নয়; বরং খুশু খুযু তথা পরিপূর্ণ বিনয় নম্রতা ও ধ্যান ও মনোযোগের সাথে নামাজ আদায় করতে হবে। হাদীসের ভাষায় তুমি এমন ভাবে ইবাদাতে নিরত হও যেন তুমি আল্লাহকে দেখছো। যদি তুমি তাকে না দেখো তবে অন্তত এটা ধ্যান করো যে আল্লাহ তোমাকে দেখছেন। তবে শয়তান তো বসে নেই। সে তার ডিউটি পালন করেই যাচ্ছে। সে নামাজের ভিতরে বিভিন্ন বিষয় স্মরণ করিয়ে দেয়। যাতে নামাজটা সুন্দর না হতে পারে। হাদীসের ভাষ্য মতে শয়তান নামাজ রত ব্যক্তিকে বলে, তুমি এটা স্মরণ করো, ওটা স্মরণ করো। তো এতে নামাজ নষ্ট হবে না। তবে নামাজের খুশু খুযু নষ্ট হয়ে যায়। তাই এ ক্ষেত্রে করণীয় হলো, সাথে সাথে মনোযোগ ফিরিয়ে আনা। নামাজে পরিপূর্ণ মনোযোগী হওয়া। নামাজ পড়াকালীন শয়তানের শয়তানির কারণে ভালো মন্দ নানা ধরনের চিন্তা আসতে পারে। এটা তেমন দোষণীয় নয়। কিন্ত সে চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া হলো দোষণীয়। তাই আল্লাহর শাস্তির ভয়, নামাজের প্রতিটি রুকনের সুন্নাহ পদ্ধতির প্রতি লক্ষ রাখা, কিরাত, দুআ ও যিকরের অর্থগুলো নিয়ে ভাবনা করা-এগুলোর মাধ্যমে আপনার নামাজে আগত বাজে দূরীভূত হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ