কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়ঃ
১. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে;
২. বেশি করে পানি খেতে হবে;
৩.দুশ্চিন্তা দূর করতে হবে;
৪. যারা সারাদিন বসে কাজ করেন তাদের নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং
৫. ইসুফগুলের ভুসি (২ চামুচ ,১ গ্লাস পানি )রাতে ভিজিয়ে রাখুন, সকালে খাবেন।
৬.যেসব রোগের জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য হয় তার চিকিৎসা করতে হবে।
মল নরম করার, মলের পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য আঁশযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া উচিত , বেশি করে বিশুদ্ধ পানি পান করুন , শাক-সব্জি বেশি করে খেতে হবে , ধূমপানের অভ্যাস থাকলে অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে। সিজ বাথ নিলে উপকার হয়। এটির নিয়ম হচ্ছে আধ গামলা লবণ মিশ্রিত হালকা গরম পানির মধ্যে নিতন্ব ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হয়। কোষ্টকাঠিন্য বেশী হলে ব্যথানাশক ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে তবে তা ডাক্তারের পরামর্শক্রমে।
কোষ্ঠকাঠিন্য খুব পরিচিত একটি সমস্যা এবং এই সমস্যাটি সব বয়সের মানুষদেরই হয়ে থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার কারণে দেহে দেখা দিয়ে থাকে নানা ধরণের সমস্যা যেমন- এসিডিটি, ক্ষুধা, নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, মাথা ব্যথা, বিষণ্নতা, ব্রণ, এবং মুখে আলসার। এই সমস্যা আপনি চাইলে খুব সহজেই ঘরে বসে সমাধান করতে পারেন। জেনে রাখুন তাহলে এই সমস্যা সমাধানের উপায়গুলো।
লেবু
লেবুর রস কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রোধ করতে খুব সহায়তা করে থাকে।
ক্যাস্টর অয়েল
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রোধ করার অন্যতম সহজ উপায় হল ক্যাস্টর অয়েল। সকালে খালি পেটে ২ চামচ ক্যাস্টর অয়েল খেয়ে নিন। দেখবেন খুব দ্রুতই আপনার পেটের সমস্যা রোধ হয়ে যাবে। চাইলে কোন ফলের জুসের সাথে ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে খেতে পারেন।
মধু
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে প্রিতিদিন মধু খেতে ভুলবেন না। এই সমস্যায় মধু খুব উপকারী।
পালং শাক
হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে পালং শাক এর উপকারিতা অনেক বেশি। বিশেষ করে যখন আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা দিবে তখন পালং শাক খেতে ভুলবেন না।
১। কোষ্ঠ কাঠিন্য সমস্যা রোধ করতে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পালং শাক রাখুন। আপনি চাইলে এটি সালাদের মতো করে খেতে পারেন কিংবা রান্না করেও খেতে পারেন।
২। যদি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা খুব বেশি জটিল আকার ধারণ করে থাকে তাহলে, পালং শাক জুস বানিয়ে অর্ধেক পানির সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ২ বেলা নিয়ম করে খেয়ে নিন। আপনার এই সমস্যা দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।
অনিয়মিত জীবনযাপন, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, অনিদ্রা, কায়িক শ্রমের অভাব ইত্যাদির কারণে হজমের সমস্যা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য এখন প্রতিটি ঘরে ঘরে ভয়াবহ আকার ধারণ করে আছে। বয়স যা-ই হোক না কেন, কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন বেশিরভাগ মানুষ। কোষ্ঠকাঠিন্যকে আপাতদৃষ্টিতে তেমন ভয়ানক সমস্যা বলে মনে না হলেও এ থেকে কিন্তু হতে পারে বড় ধরনের শারীরিক সমস্যা। তাই সময় থাকতেই সতর্ক হোন। কৃত্রিম ওষুধপত্রের চেয়ে প্রকৃতিতে থাকা ওষুধই বেশি কাজে দেয় এক্ষেত্রে। জেনে নিন ৩টি আয়ুর্বেদিক উপায়, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অব্যর্থ।
১. প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার এক ঘণ্টা আগে একটি খোসাসহ পুরো আপেল খান। রাতে ঘুমাতে যাবার আগে এক কাপ কুসুম গরম পানি পান করুন। এটা হজমে সহায়তা করবে এবং কোষ্ঠবদ্ধতা দূর করবে।
২. বড় ১টি সাদা এলাচ এক কাপ গরম দুধে ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত। সকালবেলা এই এলাচটি থেঁতো করে দুধসহ খেয়ে ফেলুন। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাটি যদি ভয়াবহ রকমের বেশি হয় তাহলে সকাল ও রাতে একইভাবে দুধসহ এলাচ খান।
৩. এ নিয়মটি সহজ আবার একটু কষ্টসাধ্যও বটে! রাতের শোবার আগে এক গ্লাস গরম পানিতে ১ চা চামচ মধু ও ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন। বাম কাত হয়ে ঘুমান। সকালে ঘুম থেকে উঠে চিত হয়ে শোন। হাত দুপাশে রেখে পা উপর দিকে ওঠাতে থাকুন। যতটুকু পারেন। এবার ধীরে ধীরে পা নামিয়ে ফেলুন। এভাবে কয়েকবার করলেই আপনার টয়লেট পেয়ে যাবে। আর যদি এতেও কাজ না হয় তাহলে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে পান করুন। এরপর আবার পা ওঠা-নামা করতে থাকুন।
তথ্যসূত্র: আরিয়ামান সুদ, হারবাল টেকনিক, ১৯৯৫
কোষ্ঠকাঠিন্য খুব পরিচিত একটি সমস্যা এবং এই সমস্যাটি সব বয়সের মানুষদেরই হয়ে থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার কারণে দেহে দেখা দিয়ে থাকে নানা ধরণের সমস্যা যেমন- এসিডিটি, ক্ষুধা, নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, মাথা ব্যথা, বিষণ্নতা, ব্রণ, এবং মুখে আলসার। এই সমস্যা আপনি চাইলে খুব সহজেই ঘরে বসে সমাধান করতে পারেন। জেনে রাখুন তাহলে এই সমস্যা সমাধানের উপায়গুলো। লেবু লেবুর রস কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রোধ করতে খুব সহায়তা করে থাকে। -হালকা কুসুম গরম পানিতে তে লেবু চিপে নিন। চাইলে এতে সামান্য লবণ ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। সকালে একদমই খালি পেটে লেবু পানি খেয়ে নিন। আবার সন্ধ্যার দিকে আরেক গ্লাস খান। -এই পানীয়টি প্রতিদিন নিয়ম করে খান দেখবেন খুব দ্রুতই কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা সেরে যাবে। ক্যাস্টর অয়েল কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রোধ করার অন্যতম সহজ উপায় হল ক্যাস্টর অয়েল। সকালে খালি পেটে ২ চামচ ক্যাস্টর অয়েল খেয়ে নিন। দেখবেন খুব দ্রুতই আপনার পেটের সমস্যা রোধ হয়ে যাবে। চাইলে কোন ফলের জুসের সাথে ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে খেতে পারেন। মধু কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে প্রিতিদিন মধু খেতে ভুলবেন না। এই সমস্যায় মধু খুব উপকারী। -প্রতিদিন ২/৩ বার এক চামচ করে মধু খান। -কুসুম গরম পানির সাথে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে মিশ্রণটি খেয়ে নিন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই মিশ্রণটি খেয়ে নিন। পালং শাক হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে পালং শাক এর উপকারিতা অনেক বেশি। বিশেষ করে যখন আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা দিবে তখন পালং শাক খেতে ভুলবেন না। ১। কোষ্ঠ কাঠিন্য সমস্যা রোধ করতে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পালং শাক রাখুন। আপনি চাইলে এটি সালাদের মতো করে খেতে পারেন কিংবা রান্না করেও খেতে পারেন। ২। যদি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা খুব বেশি জটিল আকার ধারণ করে থাকে তাহলে, পালং শাক জুস বানিয়ে অর্ধেক পানির সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ২ বেলা নিয়ম করে খেয়ে নিন। আপনার এই সমস্যা দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।