শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

কারো অনুমতি ব্যতীত তার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তথ্য চুরি বা ক্ষতি সাধন করাকে বলে হ্যাকিং ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jobedali

Call

প্রোগ্রাম রচনা ও প্রয়োগের মাধ্যমে কোনো কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কের ক্ষতিসাধন করাকে হ্যাকিং বলা হয়। ইন্টারনেটের ব্যাপক প্রচলনের ফলে যেমনি তথ্যের আদান-প্রদান বেড়ে গেছে বহুগুণ, ঠিক তেমনি তথ্য গায়েব, তথ্য চুরি এবং পথিমধ্যে তথ্য বিকৃতি ঘটানোর নজিরও লক্ষ্য করা যায়। আর এ কাজটি যারা করছে মূলত তাদেরকে হ্যাকার বলে অভিহিত করা হয়। হ্যাকারদের যাবতীয় কর্মকাণ্ডকে হ্যাকিং বলে অভিহিত করা হয়। “হ্যাকিং নৈতিকতা বিরােধী কর্মকাণ্ড”- কারণ হ্যাকারগণ হ্যাকিং এর মাধ্যমে কোনাে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করে নেটওয়ার্ক সিস্টেমকে ভেঙ্গে সেখান তথ্য ও অর্থ চুরি করে। আবার কখনও কখনও হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার প্রােগ্রাম ঢুকিয়ে দিয়ে নেটওয়ার্ক বা তথ্য ব্যবস্থাকে ধ্বংস কিংবা এর নানা ধরনের ক্ষতিসাধন করা হয় যা সুস্পষ্টভাবেই আইনবিরুদ্ধ কাজ। আর যারা এ কাজটি করে তারা আইনের দৃষ্টিতে সাইবার ক্রিমিনাল হিসেবে বিবেচিত হন। বর্তমানে প্রধানত তিন ধরনের হ্যাকার দেখতে পাওয়া যায়। যথা-

১. হােয়াইট হ্যাট হ্যাকার: সাধারণত এরা ডেটা বা সিস্টেমের ক্ষতি করে না তবে কাজের ক্ষেত্রে ভীষণ দক্ষ হয়।
২. ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার: বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, আর্থিক তথ্যাদি হাতিয়ে নিয়ে আর্থিক ক্ষতিসাধন করে।
৩. গ্রে হ্যাট আকার: এরা নেটওয়ার্কের দূর্বলতাকে খুঁজে বের করে তা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে এবং দূর্বল দিকগুলোকে ঠিক করার মাধ্যমে নেটওয়ার্কের সুরক্ষার জন্য কাজ করে অর্থ উপার্জন করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ